IUCN এর ক্ষেত্রে 'Red List' হচ্ছে -
A
বিপন্ন ভাষার তালিকা
B
বিপন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের তালিকা
C
বিরল খনিজের তালিকা
D
পরিবেশ দূষণকারী দেশের তালিকা
উত্তরের বিবরণ
IUCN Red List হলো একটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রস্তুতকৃত আন্তর্জাতিক তালিকা, যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করা হয়।
-
IUCN-এর পূর্ণরূপ: International Union for the Conservation of Nature
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৮ সালের ৫ অক্টোবর, ফ্রান্সের ফন্টেনব্লিউতে
-
সদর দপ্তর: গ্লান্ড, সুইজারল্যান্ড
-
গ্লোবাল অংশগ্রহণ: বিশ্বের ১৬০টির অধিক দেশ এতে কাজ করছে
-
ঐতিহাসিক অধিবেশন: ১৯৭৮ সালে রাশিয়ার আশখাবাদে IUCN-এর ১৪তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়
-
উদ্দেশ্য: প্রাণী ও উদ্ভিদের বিলুপ্তি ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং সংরক্ষণ উদ্যোগে সহায়তা প্রদান

0
Updated: 11 hours ago
নিচের কোন চুক্তিতে ইরাক ও ইরান অংশগ্রহণ করেছিল?"
Created: 5 days ago
A
ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তি
B
তাসখন্দ চুক্তি
C
আলজিয়ার্স চুক্তি
D
কোনটি নয়
আলজিয়ার্স চুক্তি
▪ শাত-ইল-আরব ও ইরানের কোহেস্তানকে কেন্দ্র করে ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ অবস্থার অবসানের লক্ষ্যে আলজেরিয়ার মধ্যস্থতায় “আলিজিয়ার্স চুক্তি” স্বাক্ষরিত হয়।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরের তারিখ:- ১৩ জুন, ১৯৭৫ সাল।
▪ চুক্তি অনুমোদন:- ১৯৭৬ সাল (উভয় দেশ কর্তৃক)।
▪ চুক্তির পক্ষ:- ইরান ও ইরাক।
▪ চুক্তি স্বাক্ষরকারী:- ইরানের পক্ষে - শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভী এবং ইরাকের পক্ষে - ভাইস প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন
▪ চুক্তি অকার্যকর:- ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮০ সাল। (ইরাক কর্তৃক ইরান আক্রমনের মধ্য দিয়ে।)
▪ চুক্তির লক্ষ্য:- ইরান ও ইরাকের মধ্যে বিরোধপূর্ণ সীমান্ত পরিস্তিতিতে শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থান, ইরান ও ইরাক কর্তৃক কুর্দিশ বিদ্রোহ দমন ইত্যাদি।
অন্যদিকে,
• তাসখন্দ ও সিমলা চুক্তির পক্ষ সমূহ ভারত ও পাকিস্তান।
• ক্যাম্প-ডেভিড চুক্তির পক্ষ সমূহ মিশর ও ইসরায়েল।

0
Updated: 5 days ago
কোন সভ্যতা আলেকজান্দ্রিয়ান সভ্যতা নামে পরিচিত?
Created: 5 days ago
A
প্রথম মেসোপটেমীয় সভ্যতা
B
হেলেনিস্টিক সভ্যতা
C
মিশরীয় সভ্যতা
D
হেলেনিক সভ্যতা
হেলেনিস্টিক সভ্যতা
- গ্রিকবীর আলেকজান্ডার কর্তৃক পারস্য সাম্রাজ্য ও উত্তর আফ্রিকা বিজয়ের পরবর্তী সময়ে এসব অঞ্চলে গ্রিক সংস্কৃতির প্রসার ঘটে।
- এতে করে গ্রিক সংস্কৃতি ও তার বাহিরের সংস্কৃতির সংমিশ্রণে যে সভ্যতা বা সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিলো তা হেলেনিস্টিক সভ্যতা নামে পরিচিতি পায়।
- হেলেনিস্টিক সভ্যতার কেন্দ্রভূমি ছিলো মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া।
- যার কারণে একে অনেক ক্ষেত্রে আলেকজান্দ্রিয়ান সভ্যতা নামেও ডাকা হয়।
- হেলেনিস্টিক সভ্যতা খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৩১ অব্দ পর্যন্ত টিকেছিলো।
- রোমানদের হাতে হেলেনিস্টিক সভ্যতার পতন ঘটে।
অন্যদিকে,
- গ্রিসের মূল ভূখণ্ডে খ্রিস্টপূর্ব ৫০৭ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দ সময়ে গড়ে উঠা সভ্যতা হেলেনিক সভ্যতা নামে পরিচিত।

0
Updated: 5 days ago
ইতালিতে ফ্যাসিবাদী শাসনের সূচনা কত সালে মুসোলিনির নেতৃত্বে ঘটে
Created: 5 days ago
A
১৯২০ সালে
B
১৯২২ সালে
C
১৯২৪ সালে
D
১৯২৬ সালে
• ফ্যাসিবাদ:
- ইতালিয় শব্দ 'ফ্যাসিমো' এসেছে 'ফ্যাসিও' থেকে, অন্যদিকে 'ফ্যাসিও' শব্দটি এসছে ল্যাটিন শব্দ 'ফ্যাসেস' থেকে।
- এর অর্থ হচ্ছে, লাঠি, কাঠ বা রডের আটি, যেটি একত্রে বেধে রাখা হয়।
- ‘ফ্যাসিজম’ হচ্ছে একটি রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং গণআন্দোলন, যেটি ১৯১৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সংঘটিত হয়েছিল।
- ‘ফ্যাসিজম’ বা ‘ফ্যাসিবাদ’ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে উগ্র-ডানপন্থী জাতীয়তাবাদের আবির্ভাব ঘটে ইউরোপে।
- এই মতাদর্শে বিরোধীদের কোন জায়গা ছিল না।
- ফ্যাসিবাদের মূলমন্ত্র: ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ, ব্যক্তি স্বাধীনতার অবমূল্যায়ন, উগ্র জাতীয়তাবাদ।
- ১৯২২ সালে, মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার শাসনব্যবস্থা দ্রুত অন্যান্য দেশে প্রভাব বিস্তার করে।
অন্যদিকে,
⇒ জার্মানিতে হিটলারের নেতৃত্বে ‘নাৎসিজম’ বা ‘নাৎসিবাদ’– এর উত্থান হয়। এটি ছিল ‘ফ্যাসিজম’ এর একটি রূপ।
- ‘ফ্যাসিবাদ’ উত্থানের মধ্য দিয়ে ইউরোপে হিটলার ও মুসোলিনির মতো বিতর্কিত নেতার উদ্ভব হয়।
- ফ্যাসিস্টরা মার্ক্সবাদীদের বিরোধী ছিল।

0
Updated: 5 days ago