নিচের কোনটি OSI Model-এর সর্বনিম্ন স্তর?
A
Physical Layer
B
Data Link Layer
C
Network Layer
D
Transport Layer
উত্তরের বিবরণ
OSI মডেল হলো একটি নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন মডেল, যা ISO (International Organization for Standardization) কর্তৃক প্রস্তাবিত এবং ৭টি স্তর (Layer) নিয়ে গঠিত। সবচেয়ে নিচের স্তর হলো Physical Layer।
OSI মডেলের ৭টি লেয়ার:
-
Physical Layer: ডেটা বাইনারি সিগন্যাল হিসেবে ট্রান্সমিট করে।
-
Data Link Layer: MAC Address এবং Frame Transmission পরিচালনা করে।
-
Network Layer: IP Addressing এবং প্যাকেট রাউটিং নিয়ন্ত্রণ করে।
-
Transport Layer: End-to-end Communication নিশ্চিত করে, যেমন TCP ও UDP।
-
Session Layer: সেশন কন্ট্রোল এবং ডেটা এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা করে।
-
Presentation Layer: ডেটা এনক্রিপশন, ডিক্রিপশন এবং কম্প্রেশন পরিচালনা করে।
-
Application Layer: ব্যবহারকারী এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে ইন্টারফেস তৈরি করে, যেমন HTTP, FTP, SMTP ইত্যাদি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ডেটা এনক্রিপশন প্রক্রিয়ায় ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য রূপে রূপান্তরিত করতে কোন উপাদানটি ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
ডিপ্লেইনটেক্সট
B
ফায়ারওয়াল
C
এনক্রিপশন অ্যালগরিদম
D
প্লেইনটেক্সট
ডেটা এনক্রিপশন হলো একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য (unreadable) ফর্মে রূপান্তর করা হয় যাতে অননুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেটি পড়তে না পারে। এটি গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ইনপুট (প্লেইনটেক্সট) এবং একটি কী (Key) দ্বারা এনক্রিপ্টেড ডেটা (সাইফারটেক্সট) তৈরি করে।
-
ডেটা এনক্রিপশনের উদ্দেশ্য:
-
ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
-
ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে পাঠানোর আগে বিশেষ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা।
-
প্রাপক ডেটা গ্রহণের আগে ডিক্রিপ্ট করে ব্যবহার করতে পারে।
-
এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
-
-
বহুল ব্যবহৃত স্ট্যান্ডার্ড:
১. সিজার কোড (Caesar Code)
২. ডেটা এনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ড (Data Encryption Standard-DES) -
ডেটা এনক্রিপশনের মূল উপাদান চারটি:
১. প্লেইনটেক্সট: এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার আগে থাকা মূল ডেটা।
২. সাইফারটেক্সট: এনক্রিপশন করার পর প্রাপ্ত ডেটা, যা দুর্বোধ্য হয়ে যায়।
৩. এনক্রিপশন অ্যালগরিদম: গাণিতিক ফর্মুলা, যা মেসেজ এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার সময় ব্যবহৃত হয়।
৪. কী: গোপন কোড, যা এনক্রিপ্ট বা ডিক্রিপ্ট করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
Blockchain Technology-এর মূল বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 1 month ago
A
কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
B
বিকেন্দ্রীকরণ ও স্বচ্ছতা
C
তথ্য সহজেই পরিবর্তন করা সম্ভব
D
কোনোটিই নয়
Blockchain হলো একটি বিকেন্দ্রীভূত (Decentralized) লেজার সিস্টেম, যেখানে কোনো কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ যেমন ব্যাংক বা সরকার সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। একবার তথ্য ব্লকে যুক্ত হলে সেটি পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়, যার ফলে এটি নিরাপদ এবং স্বচ্ছ লেনদেন ব্যবস্থার জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।
ব্লকচেইন:
-
প্রতিটি ব্লককে একটি অ্যাকাউন্ট ইউনিট হিসেবে ধরা যায়, যেখানে প্রতিটি লেনদেন চেইন আকারে সংরক্ষণ করা হয়।
-
প্রতিটি ব্লক Hashing প্রযুক্তি ব্যবহার করে শক্তিশালী নিরাপত্তা প্রদান করে, ফলে বাইরের কেউ তথ্য পরিবর্তন বা হস্তক্ষেপ করতে পারে না।
-
এটি তথ্য সংরক্ষণের একটি নিরাপদ ও উন্মুক্ত পদ্ধতি।
-
ডেটা ব্লকগুলো ধারাবাহিকভাবে সংযুক্ত থাকে, অর্থাৎ একটির পর আরেকটি চেইন আকারে যুক্ত হয়।
-
একটি সাধারণ ব্লকে থাকে:
১. Hash pointer (পূর্ববর্তী ব্লকের সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্য),
২. Timestamp (লেনদেনের সময় নির্দেশ করে),
৩. List of transactions (লেনদেনের তালিকা)। -
একমাত্র Genesis Block ছাড়া প্রতিটি ব্লকে পূর্ববর্তী ব্লকের সাথে সংযোগ থাকে।
-
ব্লকচেইনের প্রথম ব্লক, যাকে Genesis Block বলা হয়, ২০০৯ সালে তৈরি করা হয়েছিল।
Blockchain-এর মূল বৈশিষ্ট্য:
-
Decentralization – নিয়ন্ত্রণ ছড়িয়ে থাকে নেটওয়ার্কের অংশগ্রহণকারীদের মাঝে।
-
Transparency – সকল ব্যবহারকারী লেনদেন যাচাই করতে পারে।
-
Security – ক্রিপ্টোগ্রাফিক হ্যাশিং ব্যবহারের মাধ্যমে উচ্চমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
-
Immutability – একবার তথ্য যুক্ত হলে সেটি পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায় না।
আপনি চাইলে আমি Blockchain-এর ব্যবহারিক প্রয়োগ (যেমন: Cryptocurrency, Supply Chain Management, Voting System ইত্যাদি) সংক্ষেপে লিখে দিতে পারি। সেটা কি দেব?
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি অপারেটিং সিস্টেমের কাজ নয়?
Created: 4 weeks ago
A
ফাইল ডিলিট করা
B
ফাইল কপি করা
C
ফাইল এনক্রিপশন করা
D
ফাইল তৈরি করা
ফাইল এনক্রিপশন হলো অপারেটিং সিস্টেমের কাজ নয়। এটি সাধারণত বিশেষায়িত সফটওয়্যার বা নিরাপত্তা প্রোগ্রামের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
• অপারেটিং সিস্টেম:
-
অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি প্রোগ্রামসমষ্টি যা ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের কার্যক্রম সমন্বয় করে এবং সমগ্র কার্যপ্রক্রিয়া পরিচালনা করে।
• অপারেটিং সিস্টেমের কাজ:
-
ফাইল তৈরি, অ্যাক্সেস, কপি, ডিলিট ইত্যাদি কাজ করা।
-
প্রধান মেমোরিতে ফাইল ও অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম আনা এবং কার্যকরভাবে চালানো।
0
Updated: 4 weeks ago