নিচের কোনটি বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য নয়?
A
শুধু ০ ও ১ ব্যবহার করে
B
কম্পিউটারের মূল সংখ্যা পদ্ধতি
C
মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত
D
ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে ব্যবহৃত
উত্তরের বিবরণ
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি ভিত্তি-২ সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে শুধুমাত্র দুটি ডিজিট, ০ এবং ১, ব্যবহার করা হয়। এটি বিশেষভাবে কম্পিউটার এবং ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স-এর জন্য উপযোগী।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মূল তথ্য:
-
এটি ২-ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি, যেখানে কেবল ০ এবং ১ ব্যবহার করা হয়।
-
এই দুটি অংককে বিভিন্নভাবে সাজিয়ে যেকোনো সংখ্যা প্রকাশ করা যায়।
-
বাইনারি পদ্ধতির বেজ হলো ২।
-
উদাহরণ: (110)₂, (1101)₂ ইত্যাদি।
-
কম্পিউটার বাইনারি সংখ্যার মাধ্যমে সমস্ত ডেটা সংরক্ষণ করে।
-
কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াকরণও বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়।
উল্লেখ্য, মানুষের দৈনন্দিন জীবনে দশমিক (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি (০–৯) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 12 hours ago
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে Hypervisor মূলত কোন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়?
Created: 6 days ago
A
সার্ভারের হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ করা
B
নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ বৃদ্ধি করা
C
ডেটা ব্যাকআপ ও রিকভারি করা
D
একাধিক ভার্চুয়াল মেশিন তৈরি ও নিয়ন্ত্রণ করা
Hypervisor হলো একটি বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার বা ফার্মওয়্যার যা একাধিক ভার্চুয়াল মেশিন (VM) তৈরি ও পরিচালনা করে। এটি একটি ফিজিক্যাল সার্ভারের হার্ডওয়্যার রিসোর্স যেমন CPU, RAM, Storage ইত্যাদি ভাগ করে বিভিন্ন ভার্চুয়াল মেশিনকে ব্যবহার করতে দেয়।
ক্লাউড কম্পিউটিং:
- ক্লাউড কম্পিউটিং হচ্ছে কম্পিউটার রিসোর্স যেমন- কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস প্রভৃতি ব্যবহার করে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কোনো সার্ভিস বা সেবা প্রদান করা।
- ২০০৬ সালে বিশ্ব বিখ্যাত আমাজন ওয়েব সার্ভিস বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড কম্পিউটিং এর ব্যবহার শুরু করে।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর বৈশিষ্ট্য:
- On-demand self-service,
- Broad network access,
- Limited customization,
- resource pooling,
- rapid elasticity,
- measured service.

0
Updated: 6 days ago
কোনটি একই সাথে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে?
Created: 6 days ago
A
হেডফোন
B
জয়স্টিক
C
গ্রাফিক্স প্যাড
D
মডেম
তথ্য প্রযুক্তি
আউটপুট ডিভাইস (Output Device)
ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
মডেম (Modem)
Modem (Modulator–Demodulator)
-
একটি বিশেষ ডিভাইস, যা কম্পিউটারকে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে।
-
এটি Input ও Output উভয় কাজই করে।
-
Modulation → ডিজিটাল সিগন্যাল → অ্যানালগ সিগন্যাল (Output)।
-
Demodulation → অ্যানালগ সিগন্যাল → ডিজিটাল সিগন্যাল (Input)।
-
ইনপুট ডিভাইস
-
যেসব ডিভাইস দিয়ে কম্পিউটারে তথ্য বা কমান্ড দেওয়া হয়।
-
উদাহরণ: কী-বোর্ড, মাউস, মাইক্রোফোন, স্ক্যানার, ওয়েবক্যাম, জয়স্টিক, লাইট পেন, গ্রাফিক্স প্যাড, অপটিকাল রিডার, OCR ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস
-
যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাওয়া যায়।
-
উদাহরণ: মনিটর, প্রিন্টার, প্রজেক্টর, স্পিকার, হেডফোন, প্লটার ইত্যাদি।
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
-
যেসব ডিভাইস ইনপুট ও আউটপুট উভয় কাজ করে।
-
উদাহরণ:
-
পেনড্রাইভ (ডাটা পড়া ও লেখা দুইই সম্ভব)
-
টাচ স্ক্রিন (কমান্ড দেওয়া ও আউটপুট দেখা)
-
মডেম (Modulation ও Demodulation)
-

0
Updated: 6 days ago
ALU-তে কোন ধরনের সার্কিট থাকে লজিক অপারেশনের জন্য?
Created: 1 week ago
A
JMP ও CALL
B
PUSH ও POP
C
AND ও OR
D
MUL ও DIV
ALU-তে লজিক অপারেশনের জন্য AND ও OR সার্কিট থাকে।
ALU
- ALU হল অ্যারিথমেটিক-লজিক ইউনিট।
- এটি একটি ডিজিটাল কম্পিউটার সিস্টেমের চারটি মৌলিক কার্যকরী উপাদানের মধ্যে একটি।
- অন্য তিনটি হলো: ইনপুট-আউটপুট সরঞ্জাম, প্রধান মেমরি এবং কন্ট্রোল ইউনিট।
- ALU এর কাজ হল ইনকামিং ডেটা প্রক্রিয়াকরণের জন্য গাণিতিক এবং লজিক অ্যালগরিদমগুলো সম্পাদন করা।
- এটি অত্যন্ত উচ্চ গতিতে কাজ করে, যা ন্যানো সেকেন্ডের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে।
- ALU -তে এমন সার্কিট রয়েছে যা দুটি গাণিতিক মান যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ করতে পারে।
- এছাড়া লজিক অপারেশনের জন্য AND এবং OR এর মতো সার্কিটও রয়েছে।
- ALU-তে বেশ কয়েকটি রেজিস্টার থাকে, যা গণনার ফলাফলগুলো কিছু সময়ের জন্য ধরে রাখে, যাতে সেগুলো আরও গাণিতিক অপারেশনের জন্য ব্যবহার করা যায় অথবা প্রধান মেমরিতে স্থানান্তর করা যায়।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 week ago