ওয়েব হোস্টিং এর প্রধান উদ্দেশ্য কী?
A
ওয়েব সার্চিং কার্যক্রম
B
ওয়েব অ্যানালিটিক্স পর্যবেক্ষণ
C
ওয়েবপেজ কোডিং ও স্টাইলিং
D
ওয়েবসাইটের তথ্য অনলাইনে সংরক্ষণ
উত্তরের বিবরণ
ওয়েব হোস্টিং (Web Hosting) হলো একটি পরিষেবা যা কোনো ওয়েবসাইটের ফাইলসমূহ (HTML, CSS, Image, Video, Database ইত্যাদি) ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্ভারে সংরক্ষণ করে, যাতে ব্যবহারকারীরা তা অনলাইনে অ্যাক্সেস করতে পারে।
ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কিত মূল তথ্য:
-
ওয়েবসাইট তৈরি করতে ব্যবহৃত ফাইল, কোড, ছবি এবং অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারে সংরক্ষণ করা হয়।
-
হোস্টিং পরিষেবাগুলো সার্ভার সরবরাহ, কনফিগারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করে।
-
প্রয়োজনে অতিরিক্ত সুবিধা যেমন ব্যাকআপ, সিকিউরিটি, এবং ডোমেইন ম্যানেজমেন্টও প্রদান করে।
ওয়েব হোস্টিং-এর কার্যপ্রণালি:
-
ফাইল ও কনটেন্ট সংরক্ষণ: HTML, CSS, JavaScript, মিডিয়া ফাইল ইত্যাদি সার্ভারে রাখা হয়।
-
২৪/৭ অনলাইন সার্ভার: ওয়েবসাইট সর্বদা ব্যবহারযোগ্য থাকে।
-
ডোমেইন নেম এবং IP Address: ওয়েবসাইট লোড করতে ব্যবহৃত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ককে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
অ্যানালগ সেলুলার নেটওয়ার্ক
B
ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক
C
অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক
D
স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ককে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়।
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৯০-২০০০)
- ১৯৯০ সালে ইউরোপে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়।
- ট্রান্সমিশন কোয়ালিটি, সিস্টেম ক্যাপাসিটি এবং বিশাল এলাকা জুড়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার লক্ষ্যে দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেম চালু করা হয়।
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল সিস্টেমের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য:
- ১৯৯০ সালে GSM এবং CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়।
- এতে ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেমের ব্যবহার চালু হয় এবং ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব হয়।
- দ্বিতীয় প্রজন্মকে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়ে থাকে।
- দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইলে প্রিপেইড পদ্ধতি, এসএমএস, এমএমএস, টেক্সট মেসেজিং ব্যবস্থা সেবা চাল হয়।
- ভয়েস প্রেরণের সুবিধা চালু হয়।
- মোবাইল ফোনে পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন হয়।
- আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা চালু হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
0
Updated: 1 month ago
ChatGPT প্রথম কবে চালু হয়?
Created: 1 month ago
A
২০২১
B
২০২২
C
২০২৩
D
২০২০
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ChatGPT
১. সংজ্ঞা
-
ChatGPT হলো একটি সফটওয়্যার, যা মানুষের স্বাভাবিক ভাষায় প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।
-
এটি OpenAI নামে একটি আমেরিকান প্রতিষ্ঠান দ্বারা ৩০ নভেম্বর ২০২২ সালে চালু করা হয়।
২. প্রযুক্তি ও কাজ
-
ChatGPT GPT (Generative Pre-training Transformer) আর্কিটেকচারে তৈরি একটি নিউরাল নেটওয়ার্ক।
-
এর কাজ হলো মানুষের মতো লেখা তৈরি করা, যেমন:
-
চ্যাটবট
-
কন্টেন্ট তৈরি
-
ভাষা অনুবাদ
-
-
এটি শব্দের সম্ভাবনা হিসাব করে টেক্সট তৈরি করে, পূর্ববর্তী শব্দগুলোর ওপর নির্ভর করে।
-
প্রায় ৪৫ টেরাবাইট ইন্টারনেটের লেখা দিয়ে প্রশিক্ষিত GPT-3 মডেলের ওপর ভিত্তি করে।
৩. সীমাবদ্ধতা
-
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য তৈরি করতে পারে (হ্যালুসিনেশন)।
-
ChatGPT নিজে একমাত্র নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র নয়; তথ্য যাচাই প্রয়োজন।
৪. গুরুত্ব
-
শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশায় দ্রুত আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, কারণ মানুষের লেখা ও ChatGPT-এর লেখা আলাদা করা কঠিন।
0
Updated: 1 month ago
ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে বড় সমস্যা কী?
Created: 1 month ago
A
কীবোর্ডের সাথে সামঞ্জস্যতা
B
ইন্টারনেটের ধীর গতি
C
রঙের ঘাটতি
D
চলার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR) প্রযুক্তিতে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো চলাফেরার সময় মাথা ঘোরা বা বমি বমি ভাব হওয়া। যখন ব্যবহারকারী VR হেডসেট ব্যবহার করে ভার্চুয়াল পরিবেশে চলাফেরা করে, তখন চোখ এবং শরীরের সিগন্যালের মধ্যে অসঙ্গতি দেখা দেয়। এই ভার্চুয়াল মুভমেন্টের কারণে মাথা ঘোরা, মাথা ভারি লাগা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়। এর ফলে অনেক সময় ব্যবহারকারীরা দীর্ঘ সময় VR ব্যবহার করতে পারেন না। অন্যদিকে, কীবোর্ডের সামঞ্জস্যতা, ইন্টারনেট গতি বা রঙের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে কম গুরুতর এবং সহজেই সমাধানযোগ্য। তাই VR প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো শারীরিক অসুবিধা।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে তথ্য:
-
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে কম্পিউটার সিস্টেম, যা কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশকে ত্রিমাত্রিকভাবে বাস্তবসম্মতভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম।
-
VR ব্যবহারকারীদেরকে এমন কৃত্রিম পরিবেশে নিয়ে যায়, যেখানে তারা ইন্টারঅ্যাক্টিভভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে।
-
এটি শিক্ষামূলক, গেমিং, চিকিৎসা, সিমুলেশন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
-
VR-এর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো শারীরিক অসুবিধা যেমন মাথা ঘোরা, চোখের ক্লান্তি এবং ভারি অনুভূতি, যা দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।
0
Updated: 1 month ago