'মহাভারত' মূল কাব্যের রচয়িতা ছিলেন-
A
কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব
B
কবীন্দ্র পরমেশ্বর
C
কাশীরাম দাস
D
রাধারমণ দত্ত
উত্তরের বিবরণ
মহাভারত
-
মূল রচনা: সংস্কৃত ভাষায়, কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব।
-
প্রথম বাংলা অনুবাদ: কবীন্দ্র পরমেশ্বর, উৎসাহদাতা: পরাগল খাঁ।
-
অনুবাদের নাম: পরাগলী মহাভারত।
-
অনুবাদক দেওয়া নাম: বিজয়পান্ডবকথা বা ভারতপাঁচালী।
-
-
শ্রেষ্ঠ বাংলা অনুবাদক: কাশীরাম দাস।
-
অনুবাদ গ্রন্থের নাম: ভারত পাঁচালী।
-
রচনাকাল: আনুমানিক ১৬০২–১৬০৪ খ্রিষ্টাব্দ।
-
কাশীরাম দাস সম্পূর্ণ মহাভারত রচনা শেষ করতে পারেননি; আদি, সভা, বন ও বিরাট পর্ব রচনা শেষে ইহলোক ত্যাগ করেন। অসমাপ্ত কাব্য শেষ করেন তাঁর পুত্র, ভ্রাতুষ্পুত্র ও শিষ্যরা।
-

0
Updated: 12 hours ago
‘নেকড়ে অরণ্য’ শওকত ওসমানের রচিত কোন ধরনের রচনা?
Created: 1 week ago
A
উপন্যাস
B
গল্প
C
প্রবন্ধ
D
কবিতা
নেকড়ে অরণ্য ও শওকত ওসমান
-
নেকড়ে অরণ্য হলো শওকত ওসমানের রচিত একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।
-
শওকত ওসমান
-
জন্ম: ২ জানুয়ারি ১৯১৭, পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সবলসিংহপুর গ্রামে।
-
প্রকৃত নাম: শেখ আজিজুর রহমান।
-
তিনি একজন কথাসাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিক।
-
উপন্যাস ও গল্প রচনায় সুপরিচিত, এছাড়া প্রবন্ধ, নাটক, রম্যরচনা, স্মৃতিকথা ও শিশুতোষ গ্রন্থও রচনা করেছেন।
-
মৃত্যু: ১৮ মে ১৯৯৮।
-
-
উল্লেখযোগ্য উপন্যাস
-
জননী
-
ক্রীতদাসের হাসি
-
সমাগম
-
চৌরসন্ধি
-
রাজা উপাখ্যান
-
জাহান্নাম হইতে বিদায়
-
দুই সৈনিক
-
নেকড়ে অরণ্য
-
পতঙ্গ
-
পিঞ্জর
-
-
প্রাপ্ত পুরস্কারসমূহ
-
বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬২)
-
আদমজি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬৬)
-
একুশে পদক (১৯৮৩)
-
ফিলিপস পুরস্কার (১৯৯১)
-
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৭)
-

0
Updated: 1 week ago
‘রূপজালাল’ গ্রন্থটি কী ধরনের রচনা?
Created: 3 weeks ago
A
গবেষণামূলক প্রবন্ধ
B
নাট্য রচনা
C
আত্মজীবনীমূলক
D
ঐতিহাসিক উপন্যাস
নওয়াব ফয়জুন্নেসা
-
জন্ম: ১৮৩৪, পশ্চিমগাঁও, লাকসাম, কুমিল্লা
-
পেশা ও পরিচয়: জমিদার, নারীশিক্ষার প্রবর্তক, সমাজসেবক, কবি
-
সামাজিক অবদান:
-
সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত ছিলেন
-
দীন-দরিদ্রের কল্যাণে কাজ করেছেন
-
বাংলা পত্রপত্রিকা যেমন: ‘বান্ধব’, ‘ঢাকা প্রকাশ’, ‘মুসলমান বন্ধু’, ‘সুধাকর’, ‘ইসলাম প্রচারক’-এর আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন
-
-
উপাধি: মহারানী ভিক্টোরিয়া ১৮৮৯ সালে ‘নওয়াব’
-
সাহিত্যকর্ম:
-
গদ্য ও পদ্যে রচিত রূপজালাল (১৮৭৬) – আত্মজীবনীমূলক রচনা
-
কাব্য: সঙ্গীতসার, সঙ্গীতলহরী
-
-
মৃত্যু: ১৯০৩, স্বগ্রামে সমাহিত
-
সম্মাননা: ২০০৪ সালে একুশে পদক (মরণোত্তর)

0
Updated: 3 weeks ago
মধ্যযুগের ব্যতিক্রমী সাহিত্যধারা-
Created: 23 hours ago
A
জীবনী সাহিত্য
B
বৈষ্ণব সাহিত্য
C
লোক সাহিত্য
D
মঙ্গলকাব্য
মধ্যযুগের ব্যতিক্রমী সাহিত্যধারা হলো লোকসাহিত্যধারা। বাংলা সাহিত্যে ১২০১ থেকে ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্তকালকে মধ্যযুগ বলা হয়। এই সময়ের সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ধর্মকেন্দ্রিকতা, যেখানে মানবতার গুরুত্ব তুলনামূলকভাবে গৌণ।
মধ্যযুগের প্রধান সাহিত্যধারা:
-
বৈষ্ণব সাহিত্য
-
মঙ্গলকাব্য
-
শাক্তপদ
-
অনুবাদ সাহিত্য
-
নাথ সাহিত্য
-
জীবনী সাহিত্য বা চরিত সাহিত্য
-
লোকসাহিত্যধারা
বৈশিষ্ট্য:
-
বৈষ্ণব সাহিত্যধারা পরিমাণ ও গুণের দিক থেকে সমৃদ্ধ।
-
লোকসাহিত্যধারা ব্যতিক্রমী, কারণ এতে ধর্ম বা দেব-দেবীর চেয়ে মানুষের গুরুত্ব বেশি এবং মানবিক প্রণয় ও কামনাকে প্রধান বিবেচনা করা হয়েছে।
উৎস:

0
Updated: 23 hours ago