লেজার প্রিন্টার কোন ধরনের মুদ্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে?
A
তরল কালি স্প্রে
B
তাপীয় মুদ্রণ
C
আলোক-স্থির চিত্রায়ন
D
বিন্দু বিন্যাস
উত্তরের বিবরণ
লেজার প্রিন্টার হলো একটি নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার, যা মূলত Electrophotographic (Photostatic) পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে। এই প্রক্রিয়ায় লেজার বিমের মাধ্যমে একটি photosensitive drum-এ চিত্র আঁকা হয়, তারপর টোনার (powder ink) ব্যবহার করে তা কাগজে স্থানান্তর করা হয় এবং তাপ ও চাপের সাহায্যে চিত্রকে স্থায়ী করা হয়।
লেজার প্রিন্টারের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
লেজার প্রিন্টারে লেজার রশ্মির সাহায্যে কাগজে লেখা বা চিত্র ছাপানো হয়।
-
লেজার প্রিন্টিং প্রযুক্তির মূল ভিত্তি হলো ফটোসেন্সিটিভ পদার্থ, যা আলোর উপস্থিতিতে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আলোর অনুপস্থিতিতে বিদ্যুৎ কুপরিবাহী।
-
উচ্চ গতির প্রিন্টিং সম্ভব, তাই এটি বড় আকারের ডকুমেন্ট বা অফিস ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
-
অন্যান্য প্রিন্টারের তুলনায় ছাপানোর খরচ বেশি।
-
লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন এবং স্পিড অন্যান্য প্রিন্টারের চেয়ে বেশি।
-
প্রিন্টারের রেজোলিউশন সাধারণত DPI (Dots Per Inch) এবং স্পিড PPM (Pages Per Minute) এ পরিমাপ করা হয়।
-
বর্তমানে একটি লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন প্রায় 1200 DPI এবং গতি প্রায় 24 PPM।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
What is the shortcut to undo the previous action?
Created: 1 month ago
A
Ctrl + Z
B
Ctrl + Y
C
Ctrl + X
D
Ctrl + V
Ctrl + Z হলো পূর্ববর্তী ক্রিয়া পূর্বাবস্থায় ফেরানোর (Undo) শর্টকাট।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু কমান্ড:
-
Ctrl + O: ডকুমেন্ট খুলুন
-
Ctrl + N: নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করুন
-
Ctrl + S: ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করুন
-
Ctrl + W: ডকুমেন্ট বন্ধ করুন
-
Ctrl + C: নির্বাচিত বিষয়বস্তু কপি করুন
-
Ctrl + V: কপিকৃত বিষয়বস্তু পেস্ট করুন
-
Ctrl + B: লেখা বোল্ড করুন
-
Ctrl + I: লেখা ইটালিক করুন
-
Ctrl + U: লেখা আন্ডারলাইন করুন
-
Ctrl + [ (Left bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট হ্রাস
-
Ctrl + ] (Right bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট বৃদ্ধি
-
Ctrl + E: লেখা সেন্টার করুন
-
Ctrl + L: লেখা বামদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Ctrl + R: লেখা ডানদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Esc: কমান্ড বাতিল করুন
-
Ctrl + Z: পূর্ববর্তী ক্রিয়া Undo
-
Ctrl + Y: পূর্ববর্তী Undo পুনরায় করুন (Redo)
-
Alt + W: জুম মাপ সমন্বয় করুন
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
বারকোড সাধারণত কোথায় দেখা যায়?
Created: 1 month ago
A
কম্পিউটারের স্ক্রিনে
B
বিভিন্ন পণ্যের গায়ে
C
ইন্টারনেট ব্রাউজারে
D
টেলিফোন কল করতে
বারকোড হলো এমন একটি বিশেষ সাংকেতিক ব্যবস্থা যা পণ্যের সঠিক সনাক্তকরণ ও হিসাব রাখাকে সহজ করে তোলে। এটি সাধারণত বিভিন্ন পণ্যের গায়ে দেখা যায় এবং ব্যবসা-বাণিজ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• বারকোড (Barcode):
-
বারকোড হলো মেশিনে তৈরি এক ধরনের সাংকেতিক কোড, যা তথ্যকে যান্ত্রিকভাবে পড়ার উপযোগী করে তোলে।
-
একে সোর্স কোড নামেও পরিচিত।
-
পণ্যের গায়ে কালো ও সাদা দাগের সমন্বয়ে যে রেখাচিত্র দেখা যায়, সেটিই বারকোড।
-
বারকোড পড়ার জন্য বারকোড রিডার নামে একটি বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এই যন্ত্র থেকে নির্গত লাল আলো দাগগুলোর উপর ফেলা হলে কম্পিউটারে সেই পণ্যের নাম, মূল্য ও অন্যান্য তথ্য প্রদর্শিত হয়।
-
বারকোড ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্য হলো হিসাব-নিকাশে ভুল কমানো ও পণ্য ব্যবস্থাপনাকে দ্রুততর ও নির্ভুল করা।
-
বর্তমানে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে বারকোড তৈরি ও রিড করা সম্ভব।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি শারীরিক বৈশিষ্ট্য নয়, আচরণিক বৈশিষ্ট্য?
Created: 4 weeks ago
A
স্বাক্ষর
B
আঙুলের ছাপ
C
চোখের আইরিস
D
মুখমন্ডলের অবয়ব
আচরণিক বৈশিষ্ট্য:
-
সঠিক উত্তর: ক) স্বাক্ষর
-
স্বাক্ষর শেখা এবং অভ্যাসের মাধ্যমে তৈরি হয়, এটি জন্মগত বা শারীরিকভাবে নির্ধারিত নয়।
-
অন্যদিকে, আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিস এবং মুখমন্ডলের অবয়ব শারীরিক বৈশিষ্ট্য, যা জেনেটিক ও শারীরিক গঠনের ওপর নির্ভর করে।
-
বায়োমেট্রিক্সের ধরন:
-
শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স (Physical Biometrics):
-
আঙুলের ছাপ
-
হাতের রেখা শনাক্তকরণ
-
মুখমন্ডলের অবয়ব
-
চোখের আইরিস শনাক্তকরণ
-
-
আচরণগত বায়োমেট্রিক্স (Behavioral Biometrics):
-
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
-
স্বাক্ষর শনাক্তকরণ
-
কী-বোর্ডে টাইপিং গতি যাচাইকরণ
-
0
Updated: 4 weeks ago