কম্পিউটারে ফুলস্ক্রিন ভিউ চালু করার জন্য কোন কী ব্যবহৃত হয়?
A
F7
B
F5
C
F9
D
F11
উত্তরের বিবরণ
সাধারণত F11 কী ব্যবহার করে ব্রাউজার বা অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনে ফুলস্ক্রিন মোডে যাওয়া যায়। কীবোর্ডের ফাংশন কীগুলো বিশেষ কাজ সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং প্রায়ই নির্দিষ্ট কাজকে সহজ ও দ্রুত করার জন্য এগুলো নির্ধারিত থাকে।
ফাংশন কী (Function Keys):
-
কীবোর্ডের উপরিভাগে থাকা F1 থেকে F12 পর্যন্ত কীগুলোকে ফাংশন কী বলা হয়।
-
এগুলো সাধারণত পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন করতে ব্যবহৃত হয়।
-
তথ্য সংযোজন, বিয়োজন, সম্পাদনা বা মেনুর বিভিন্ন কমান্ড বেছে নেওয়ার কাজেও এগুলোর ব্যবহার রয়েছে।
ফাংশন কীগুলোর সাধারণ ব্যবহার:
-
F1: হেল্প মেনু প্রদর্শন করে।
-
F2: কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F3: সার্চ সুবিধা দেয় এবং পূর্বের কমান্ড পুনরাবৃত্তি করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F4: শেষ করা কাজ পুনরায় করতে ব্যবহৃত হয়। Alt + F4 চাপলে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ হয়।
-
F5: কোনো পেজ বা ডকুমেন্ট রিফ্রেশ করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F6: ব্রাউজারে মাউস ছাড়াই সরাসরি অ্যাড্রেসবারে যেতে সাহায্য করে।
-
F7: বানান ও ব্যাকরণগত ভুল পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F8: অপারেটিং সিস্টেমকে Safe Mode-এ চালু করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F9: QuarkXPress সফটওয়্যারে মেজারমেন্ট টুলবার চালু করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F10: কোনো ব্রাউজারের উইন্ডোর মেনুবার চালু করতে ব্যবহৃত হয়।
-
F11: ফুলস্ক্রিন মোডে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
F12: টেক্সট ভাষা পরিবর্তন (ইংরেজি ↔ বাংলা) করতে ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 12 hours ago
কম্পিউটারের কার্যসম্পাদনের গতি প্রধানত কোন উপাদানের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়?
Created: 12 hours ago
A
RAM এর ক্যাপাসিটি
B
মনিটরের পিক্সেল ঘনত্ব
C
মাইক্রোপ্রসেসরের ক্লক স্পিড
D
হার্ড ড্রাইভের স্টোরেজ
কম্পিউটারের প্রসেসিং স্পিড মূলত প্রসেসরের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। এটি নির্ধারণে প্রধান ভূমিকা রাখে ক্লক স্পিড, কোর সংখ্যা এবং ক্যাশ মেমোরি। এগুলোর মান যত উন্নত হবে, তত দ্রুত কম্পিউটার ডেটা প্রক্রিয়াজাত করতে সক্ষম হবে।
-
প্রসেসরের স্পিড (Clock Speed - GHz)
প্রসেসরের ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, ডেটা প্রক্রিয়াকরণের গতি তত দ্রুত হবে। সাধারণত GHz (Gigahertz) এ এটি পরিমাপ করা হয়। -
কোর সংখ্যা (Cores)
একাধিক কোর বিশিষ্ট প্রসেসর একই সময়ে একাধিক কাজ সম্পাদন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ: Dual-core, Quad-core, Octa-core প্রসেসর। -
ক্যাশ মেমোরি (Cache Memory)
এটি প্রসেসরের সাথে যুক্ত একটি উচ্চগতির মেমোরি যা ডেটা দ্রুত অ্যাক্সেস করতে সাহায্য করে এবং প্রসেসিং সময় কমিয়ে আনে।
সিপিইউ (Central Processing Unit)
-
সিপিইউ হলো কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় অংশ, যা ডেটা প্রক্রিয়াজাতকরণের মূল কাজ সম্পাদন করে।
-
প্রাথমিকভাবে সিপিইউ বলতে কম্পিউটারের মধ্যবর্তী অংশকে বোঝানো হতো, কিন্তু বর্তমানে এটি মূলত মাইক্রোপ্রসেসরকে নির্দেশ করে।
-
সিপিইউকে প্রায়ই কম্পিউটারের মস্তিষ্ক (Brain of the Computer) বলা হয়, কারণ সমস্ত নির্দেশনা ও গাণিতিক কাজ এটি সম্পন্ন করে।
সূত্র:

0
Updated: 12 hours ago
স্মার্টফোনে সাধারণত কোন ধরণের স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়?
Created: 5 days ago
A
CRT
B
OCD
C
LCD
D
OLD
স্মার্টফোনে সাধারণত লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে (LCD) স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়।
স্মার্টফোন সংক্ষেপে
-
বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
ডিসপ্লে স্ক্রিন: সাধারণত LCD
-
বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম: ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই ইত্যাদি
-
অপারেটিং সিস্টেম (OS)
-
-
স্মার্টফোনকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ধরা যায়।
-
প্রথম ডিজাইন: IBM
-
বাজারে প্রথম প্রবেশ: ১৯৯৩, IBM "Simon" এবং BellSouth
-
প্রথম স্মার্টফোনে টাচস্ক্রিন ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ছিল, যেমন ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর।
-
ডেটা স্থানান্তর: প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে উচ্চগতিসম্পন্ন।

0
Updated: 5 days ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে কোন ধরণের সম্পর্কের ফলে একটি প্যারেন্ট রেকর্ডের সাথে একাধিক চাইল্ড রেকর্ড যুক্ত থাকতে পারে?
Created: 5 days ago
A
One-to-one
B
Many-to-many
C
Self-referencing
D
One-to-many
রিলেশনাল ডাটাবেজে One-to-many সম্পর্কের মাধ্যমে একটি প্যারেন্ট রেকর্ড একাধিক চাইল্ড রেকর্ডকে রেফার করতে পারে, যা ডাটার সংযোগ ও ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে। ডাটাবেজ রিলেশন, রিলেশনের প্রকারভেদ এবং প্রতিটি রিলেশনের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:
-
ডাটাবেজ রিলেশন:
-
বিভিন্ন ডাটা ফাইল থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য যে সংযোগ স্থাপন করা হয় তাকে ডাটাবেজ রিলেশন বলা হয়।
-
-
রিলেশনের প্রকারভেদ:
-
একাধিক ডাটা ফাইলের মধ্যে উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজনে প্রাইমারি কী ফিল্ডের ভিত্তিতে রিলেশন স্থাপন করা যায়।
-
ডাটাবেজের অন্তর্গত ডাটা ফাইলের মধ্যকার রিলেশনকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
-
-
Many to One রিলেশন:
-
যদি কোন একটি ফাইলের একাধিক রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন তাদের মধ্যকার রিলেশনকে Many to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: Home ডাটাবেজে Child ফাইলের একাধিক রেকর্ড Parent ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
-
-
One to One রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন তাদের মধ্যে স্থাপিত রিলেশনকে One to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: কলেজ ডাটাবেজের Exam ফাইলের একটি রেকর্ড Personal ফাইলের কেবল একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে।
-
-
One to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অন্য এক বা একাধিক ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন One to Many রিলেশন তৈরি করা সম্ভব।
-
উদাহরণ: Business Center ডাটাবেজে Sales ফাইলের একটি রেকর্ড বিক্রেতাদের তথ্যের জন্য এবং Customer ফাইলের একাধিক রেকর্ড ক্রেতাদের তথ্যের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
-
-
Many to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একাধিক ডাটা ফাইলের প্রত্যেকটির একটি রেকর্ড অপর ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন Many to Many রিলেশন সৃষ্টি হয়।
-
Many to Many রিলেশন তৈরি করতে হলে তৃতীয় একটি টেবিল তৈরি করতে হয়, যাকে জাংশন টেবিল বলা হয়।
-
জাংশন টেবিলটি One to Many রিলেশনের মতো কাজ করে।
-
উৎস:

0
Updated: 5 days ago