বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি থেকে অক্টাল পদ্ধতিতে রূপান্তর করতে কয়টি বাইনারি ডিজিট একসাথে গ্রুপ করা হয়?
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৮টি
উত্তরের বিবরণ
◉ একটি অক্টাল সংখ্যাকে বাইনারিতে রূপান্তর করলে প্রতি অঙ্কের জন্য ৩টি বাইনারি বিট লাগে।
উদাহরণস্বরূপ:
অক্টাল 7 = বাইনারি 111
অক্টাল 5 = বাইনারি 101
সুতরাং, বাইনারি থেকে অক্টাল রূপান্তরের সময় প্রতি ৩টি বাইনারি বিট = ১টি অক্টাল ডিজিট। এজন্য ৩টি বাইনারি ডিজিট একসাথে গ্রুপ করা হয়।
বাইনারি থেকে অক্ট্যাল রূপান্তর:
- একটি অক্ট্যাল সংখ্যা তিন বিট বাইনারি দ্বারা প্রকাশ করা যায়।
- আমরা জানি, বাইনারি সংখ্যার ভিত্তি ২ এবং অক্ট্যাল সংখ্যার ভিত্তি ৮।
- বাইনারি সংখ্যাকে অক্টালে রূপান্তর করতে সংখ্যাটির অংকগুলোকে তিন বিট বিশিষ্ট ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা হয়।
- এরপর প্রতিটি গ্রুপের সমতুল্য অক্ট্যাল মান বসালে তা বাইনারি থেকে অক্টালে রূপান্তরিত হয়।
উৎস:

0
Updated: 12 hours ago
নিচের কোনটি ১০০ এর ১ কমপ্লিমেন্ট?
Created: 1 week ago
A
১১১
B
১০১
C
০১১
D
০০১
বাইনারি সংখ্যায় ০ এর স্থানে ১ এবং ১ এর স্থানে ০ বসিয়ে অর্থাৎ সংখ্যার বিটগুলােকে উল্টিয়ে, সংখ্যাটির ১ এর পরিপূরক (1's complement form) গঠন পাওয়া যায়।
অতএব, ১০০ সংখ্যাটির ১ এর পরিপূরক হলো ০১১।

0
Updated: 1 week ago
রিলেশনাল ডাটাবেজে কোন ধরণের সম্পর্কের ফলে একটি প্যারেন্ট রেকর্ডের সাথে একাধিক চাইল্ড রেকর্ড যুক্ত থাকতে পারে?
Created: 5 days ago
A
One-to-one
B
Many-to-many
C
Self-referencing
D
One-to-many
রিলেশনাল ডাটাবেজে One-to-many সম্পর্কের মাধ্যমে একটি প্যারেন্ট রেকর্ড একাধিক চাইল্ড রেকর্ডকে রেফার করতে পারে, যা ডাটার সংযোগ ও ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে। ডাটাবেজ রিলেশন, রিলেশনের প্রকারভেদ এবং প্রতিটি রিলেশনের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:
-
ডাটাবেজ রিলেশন:
-
বিভিন্ন ডাটা ফাইল থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য যে সংযোগ স্থাপন করা হয় তাকে ডাটাবেজ রিলেশন বলা হয়।
-
-
রিলেশনের প্রকারভেদ:
-
একাধিক ডাটা ফাইলের মধ্যে উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজনে প্রাইমারি কী ফিল্ডের ভিত্তিতে রিলেশন স্থাপন করা যায়।
-
ডাটাবেজের অন্তর্গত ডাটা ফাইলের মধ্যকার রিলেশনকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
-
-
Many to One রিলেশন:
-
যদি কোন একটি ফাইলের একাধিক রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন তাদের মধ্যকার রিলেশনকে Many to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: Home ডাটাবেজে Child ফাইলের একাধিক রেকর্ড Parent ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
-
-
One to One রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন তাদের মধ্যে স্থাপিত রিলেশনকে One to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: কলেজ ডাটাবেজের Exam ফাইলের একটি রেকর্ড Personal ফাইলের কেবল একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে।
-
-
One to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অন্য এক বা একাধিক ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন One to Many রিলেশন তৈরি করা সম্ভব।
-
উদাহরণ: Business Center ডাটাবেজে Sales ফাইলের একটি রেকর্ড বিক্রেতাদের তথ্যের জন্য এবং Customer ফাইলের একাধিক রেকর্ড ক্রেতাদের তথ্যের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
-
-
Many to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একাধিক ডাটা ফাইলের প্রত্যেকটির একটি রেকর্ড অপর ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন Many to Many রিলেশন সৃষ্টি হয়।
-
Many to Many রিলেশন তৈরি করতে হলে তৃতীয় একটি টেবিল তৈরি করতে হয়, যাকে জাংশন টেবিল বলা হয়।
-
জাংশন টেবিলটি One to Many রিলেশনের মতো কাজ করে।
-
উৎস:

0
Updated: 5 days ago
লেজার প্রিন্টার কোন ধরনের মুদ্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করে?
Created: 12 hours ago
A
তরল কালি স্প্রে
B
তাপীয় মুদ্রণ
C
আলোক-স্থির চিত্রায়ন
D
বিন্দু বিন্যাস
লেজার প্রিন্টার হলো একটি নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার, যা মূলত Electrophotographic (Photostatic) পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে। এই প্রক্রিয়ায় লেজার বিমের মাধ্যমে একটি photosensitive drum-এ চিত্র আঁকা হয়, তারপর টোনার (powder ink) ব্যবহার করে তা কাগজে স্থানান্তর করা হয় এবং তাপ ও চাপের সাহায্যে চিত্রকে স্থায়ী করা হয়।
লেজার প্রিন্টারের প্রধান বৈশিষ্ট্য:
-
লেজার প্রিন্টারে লেজার রশ্মির সাহায্যে কাগজে লেখা বা চিত্র ছাপানো হয়।
-
লেজার প্রিন্টিং প্রযুক্তির মূল ভিত্তি হলো ফটোসেন্সিটিভ পদার্থ, যা আলোর উপস্থিতিতে বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আলোর অনুপস্থিতিতে বিদ্যুৎ কুপরিবাহী।
-
উচ্চ গতির প্রিন্টিং সম্ভব, তাই এটি বড় আকারের ডকুমেন্ট বা অফিস ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
-
অন্যান্য প্রিন্টারের তুলনায় ছাপানোর খরচ বেশি।
-
লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন এবং স্পিড অন্যান্য প্রিন্টারের চেয়ে বেশি।
-
প্রিন্টারের রেজোলিউশন সাধারণত DPI (Dots Per Inch) এবং স্পিড PPM (Pages Per Minute) এ পরিমাপ করা হয়।
-
বর্তমানে একটি লেজার প্রিন্টারের রেজোলিউশন প্রায় 1200 DPI এবং গতি প্রায় 24 PPM।
উৎস:

0
Updated: 12 hours ago