শামসুর রাহমান বাংলা সাহিত্যের এক গুরুত্বপূর্ণ কবি, যিনি তাঁর সশক্ত কবিতা ও প্রগাঢ় ভাষার জন্য পরিচিত। তাঁর কবিতায় সমাজ, প্রেম, দুঃখ, এবং মানব জীবনের জটিলতা গভীরভাবে ফুটে ওঠে। "নিরালোকে দিব্যরথ" শামসুর রাহমানের একটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ, যা তাঁর কবিতার মৌলিকতা এবং চিন্তার গভীরতা তুলে ধরে। এই গ্রন্থের কবিতাগুলিতে মানবিক অনুভূতি, সমাজের প্রতি আগ্রহ এবং আধ্যাত্মিকতা প্রতিফলিত হয়েছে।
নিরালোকে দিব্যরথ: এটি শামসুর রাহমানের একটি প্রধান কাব্যগ্রন্থ। ১৯৬৫ সালে এটি প্রকাশিত হয় এবং কবিতাগুলিতে তাঁর ভাবনার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। গ্রন্থটির কবিতাগুলিতে সমাজের পরিবর্তন, প্রেমের বাস্তবতা, এবং কবির আধ্যাত্মিক সন্ধান প্রকাশ পেয়েছে। এই গ্রন্থটি তাঁর কবিতার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে গণ্য হয়।
-
আর্ত শব্দাবলী: এটি শামসুর রাহমানের আরেকটি কাব্যগ্রন্থ, তবে এটি "নিরালোকে দিব্যরথ"-এর মতো ব্যাপকভাবে পরিচিত বা প্রচলিত নয়।
-
সোনালী কাবিন: এটি হলেও একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ, তবে এটি কবি জহির রায়হানের। শামসুর রাহমানের লেখা নয়।
-
হৃদয়ে জনপদে: এটি শামসুর রাহমানের অন্য একটি গ্রন্থ, তবে "নিরালোকে দিব্যরথ"-এর মতো আলোচিত বা নির্দিষ্ট কাজের প্রতিনিধিত্ব করে না।
এছাড়া, "নিরালোকে দিব্যরথ" শামসুর রাহমানের কবিতার মধ্যে আত্মবিশ্লেষণ এবং সমাজের প্রতি গভীর মনোযোগ তুলে ধরে, যা তাঁকে সাহিত্যের অন্যতম বড় কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।