ই-গভর্ন্যান্সকে 'স্মার্ট গভর্নমেন্ট' বলে আখ্যায়িত করেছেন কে?
A
ইএম হোয়াইট
B
লরি পেইজ
C
নিখিলেস যাদব
D
চন্দ্রবাবু নাইডু
উত্তরের বিবরণ
ই-গভর্নেন্স হল একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা জনগণের কাছে সহজ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়। এর মাধ্যমে নাগরিকরা কম খরচে এবং ঝামেলাবিহীনভাবে ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন সরকারি সেবা পেতে পারেন, ফলে শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পায় এবং দুর্নীতি হ্রাস পায়। দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই ই-গভর্নেন্সের মূল লক্ষ্য, যা সব স্তরের মানুষের জন্য সরকারি সেবা পৌঁছানোর একটি কার্যকর জানালা খুলে দেয়।
-
E-Governance এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Governance।
-
ই-গর্ভনেন্সের মাধ্যমে সরকারি সেবা নাগরিকদের কাছে সহজে এবং দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায়।
-
নাগরিকরা স্বল্প ব্যয়ে, ঝামেলাবিহীনভাবে সপ্তাহে ৭ দিন, দিনে ২৪ ঘন্টা সরকারি সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
-
ই-গভর্নেন্সের ফলে শাসন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা বৃদ্ধি এবং দুর্নীতি হ্রাস পায়।
-
দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করাই ই-গভর্নেন্সের মূল উদ্দেশ্য।
-
এটি সর্বস্তরের মানুষের জন্য সরকারি সেবা পাওয়ার একটি জানালা উন্মোচন করে।
উল্লেখযোগ্য:
-
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু ই-গভর্নেন্সকে 'SMART Government' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
-
তাঁর মতে SMART শব্দটির পূর্ণরূপ হলো: Simple, Moral, Accountable, Responsive, Transparent, অর্থাৎ সরকার যদি সহজ সরল, নৈতিক, জবাবদিহিমূলক, দ্রুত সাড়া প্রদানকারী এবং স্বচ্ছ হয়, তখনই তাকে SMART Governance বলা যায়।

0
Updated: 20 hours ago
নিচের কোনটি চর্চা ব্যতীত সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়?
Created: 3 days ago
A
মূল্যবোধ শিক্ষা
B
সামাজিক প্রথা
C
প্রযুক্তিগত দক্ষতা
D
ধর্ম
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য মূল্যবোধ শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। ন্যায়পরায়ণ ও জবাবদিহিতামূলক শাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে সঠিক নৈতিক ভিত্তি থাকা জরুরি, আর তা অর্জিত হয় সুশিক্ষা ও সচেতনতার মাধ্যমে।
-
স্বচ্ছতা, ন্যায়পরায়ণতা, জবাবদিহিতা, মানবিকতা ও নৈতিকতা সুশাসনের মূল উপাদান এবং এগুলো মূল্যবোধ শিক্ষার মাধ্যমেই গড়ে ওঠে।
-
মূল্যবোধ শিক্ষা ব্যক্তি ও সমাজকে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে, যা ন্যায়পরায়ণ ও জবাবদিহিতামূলক শাসনের ভিত্তি স্থাপন করে।
-
এই শিক্ষার নিয়মিত চর্চা ছাড়া প্রকৃত সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
-
ধর্ম মানুষের নৈতিকতা গঠনে সহায়তা করতে পারে, তবে সুশাসনের একমাত্র শর্ত নয়।
-
কিছু সামাজিক প্রথা সুশাসনের জন্য সহায়ক হলেও, অনেক সময় এগুলো বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে।
-
প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রশাসনিক কার্যকারিতা বাড়ায়, কিন্তু নৈতিকতা ও ন্যায়পরায়ণতা ছাড়া সুশাসন নিশ্চিত করতে পারে না।

0
Updated: 3 days ago
রাজনৈতিক সাম্যের অন্তর্ভুক্ত নয় কোনটি?
Created: 1 week ago
A
বেকারত্ব থেকে মুক্তি
B
নির্বাচিত হওয়া
C
মতামত প্রকাশ
D
ভোট দেওয়া
ChatGPT said:

0
Updated: 1 week ago
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের কর্তব্য হলো-
Created: 3 days ago
A
অধিকার ভোগ
B
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা
C
ব্যবসা-বাণিজ্য করা
D
মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকদের বিভিন্ন কর্তব্য রয়েছে যা সমাজ ও দেশের সুস্থ পরিচালনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নাগরিকরা তাদের দায়িত্ব পালন করলে সুশাসন ও সমাজের শান্তি নিশ্চিত হয়।
-
সামাজিক দায়িত্ব পালন করা
-
নিয়মিত কর প্রদান করা
-
আইন মান্য করা
-
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করা
-
সন্তানদের শিক্ষাদান করা
-
জাতীয় সম্পদ রক্ষা করা
-
আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করা
-
সংবিধান মেনে চলা

0
Updated: 3 days ago