ওপেনহাইমের মতে আইনের উৎস -
A
৫টি
B
৬টি
C
৭টি
D
৮টি
উত্তরের বিবরণ
অপরাধ ও আইন সম্পর্কিত তত্ত্ব অনুযায়ী, ওপেনহাইম আইনের উৎসকে সাতটি ভাগে বর্ণনা করেছেন—
-
প্ৰথা (Customs)
-
ধর্ম (Religion)
-
বিচারকের রায় (Judicial Decisions)
-
ন্যায়বিচার (Equity/Justice)
-
বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা (Scholarly Writings)
-
আইনসভা (Legislature)
-
জনমত (Public Opinion)
এই সাতটি উৎস মিলে আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগে সামাজিক, নৈতিক ও রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা প্রদান করে।

0
Updated: 21 hours ago
কী ধরনের মূল্যবোধ জাতীয় উন্নতির চাবিকাঠি?
Created: 1 week ago
A
সামাজিক মূল্যবোধে
B
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
C
রাজনৈতিক মূল্যবোধে
D
ধর্মীয় মূল্যবোধে
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের গুরুত্ব
-
সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের গুরুত্ব অপরিসীম
-
যে সমাজ ও রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ধারণা যত বেশি উন্নত, সে সমাজ ও রাষ্ট্র তত বেশি উন্নত ও প্রগতিশীল
-
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ জাতীয় উন্নতির চাবিকাঠি
-
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রভাবে জনগণের দেশাত্মবোধ জাগ্রত হয়
-
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বৃদ্ধি পেলে জনগণ অধিকার ও কর্তব্য সচেতন হবে
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন (প্রথম পত্র), একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক।

0
Updated: 1 week ago
'কর্তব্যের জন্য কর্তব্য'- এই ধারণাটির প্রবর্তক কে?
Created: 3 days ago
A
প্লেটো
B
বার্ট্রান্ড রাসেল
C
ইমানুয়েল কান্ট
D
সক্রেটিস
ইমানুয়েল কান্ট একজন প্রখ্যাত জার্মান দার্শনিক, যিনি নৈতিকতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা প্রবর্তন করেন। তিনি বিশেষ করে নৈতিকতা এবং কর্তব্যের মধ্যে সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়েছেন।
-
'কর্তব্যের জন্য কর্তব্য' ধারণার প্রবর্তক হলেন ইমানুয়েল কান্ট।
-
ইমানুয়েল কান্ট একজন জার্মান নীতিবিজ্ঞানী, যিনি নৈতিকতা সম্পর্কিত তত্ত্বগুলো বিকাশ করেন।
-
তাঁর নীতিবিদ্যার মূলকথা তিনটি: সৎ ইচ্ছা, কর্তব্যের জন্য কর্তব্য, এবং শর্তহীন আদেশ।
-
কর্তব্যমুখী নৈতিকতা বা কর্তব্যের নৈতিকতা দর্শন যে কোনো কর্মের ফলাফল বা পরিণতির চেয়ে কর্মের ধরন ও উদ্দেশ্যকে বেশি গুরুত্ব দেয়।
-
ইমানুয়েল কান্টকে কর্তব্যমুখী নৈতিকতার প্রবর্তক বলা হয়।
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 days ago
বিশ্বব্যাংকের মতে সুশাসনের কতটি স্তম্ভ ?
Created: 1 week ago
A
৩টি
B
৪টি
C
৫টি
D
৬টি
বর্তমান বিশ্বে সুশাসন একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ধারণা হিসেবে স্বীকৃত। এটি শুধুমাত্র শাসন ব্যবস্থা নয়, বরং সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবেও বিবেচিত হয়।
-
সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো “Good Governance”।
-
সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সুশাসন অপরিহার্য।
-
১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে সর্বপ্রথম সুশাসন প্রত্যয়টি ব্যবহার করা হয়।
-
২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক সুশাসনের চারটি স্তম্ভ ঘোষণা করে, যা হলো:
i) দায়িত্বশীলতা (Accountability)
ii) স্বচ্ছতা (Transparency)
iii) আইনী কাঠামো (Rule of Law)
iv) অংশগ্রহণ (Participation)

0
Updated: 1 week ago