বর্তমানে শীর্ষ ঋণদাতা দেশ - [আগস্ট,২০২৫]
A
জাপান
B
জার্মানি
C
যুক্তরাষ্ট্র
D
চীন
উত্তরের বিবরণ
বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতা দেশ (আগস্ট ২০২৫ অনুযায়ী):
-
জার্মানি বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতা দেশ।
-
জাপান দীর্ঘ ৩৪ বছর শীর্ষ ঋণদাতা হিসেবে অবস্থান করলেও এখন এই মর্যাদা হারিয়েছে।
-
২০২৪ সালের শেষ নাগাদ প্রধান দেশগুলোর নিট বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণ:
-
জার্মানি: ৫৬৯.৬৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
জাপান: ৫৩৩.০৫ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
চীন: ৫১৬.২৮ ট্রিলিয়ন ইয়েন
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে?
Created: 1 month ago
A
পিতল
B
নিকেল
C
তামা
D
অ্যালুমিনিয়াম
চৌম্বক ও অচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায়, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
বেশিরভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে; তাই এগুলোকে ফেরোচৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic substances) বলা হয়।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
-
নিকেল একটি চৌম্বক পদার্থ, তাই এটি চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয়।
-
-
অচৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না, তাদের অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
গ্যাসের পরমশূন্য তাপমাত্রা নির্ভর করে-
Created: 1 month ago
A
বাহ্যিক বলের উপর
B
গ্যাসের ভর ও ঘনত্বের উপর
C
গ্যাসের প্রকৃতি ও চাপের উপর
D
কোনোটিই নয়
পরমশূন্য তাপমাত্রা হলো সেই তাপমাত্রা, যেখানে গ্যাসের আয়তন সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং অণুসমূহের স্থানান্তর গতি শূন্যে নেমে আসে। এটি গ্যাসের প্রকৃতি বা চাপের উপর নির্ভরশীল নয়। পরমশূন্য তাপমাত্রার বিষয়ক প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
পরমশূন্য তাপমাত্রা হলো -273°C।
-
এই তাপমাত্রায় গ্যাসের স্থানান্তর গতি শূন্য হয়ে যায় এবং অণুসমূহ একেবারে স্তব্দ থাকে।
-
অণুসমূহ একে অপরের অত্যন্ত নিকটে অবস্থান করে, ফলে গ্যাসের আয়তন খুবই কমে যায়।
-
পরমশূন্য তাপমাত্রায় কম্পন গতির জন্য পদার্থে থাকা অবশিষ্ট শক্তিকে শূন্য বিন্দু শক্তি বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুৎ ব্যবহারের উপযোগী করতে কী ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
জেনারেটর
B
স্টেপ আপ ট্রান্সফর্মার
C
সার্কিট ব্রেকার
D
স্টেপ ডাউন ট্রান্সফর্মার
তড়িতের সিস্টেম লস
-
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী পাওয়ার প্লান্টগুলো থেকে বিদ্যুৎকে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হয়।
-
বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য প্রথমে সাব-স্টেশনে পাঠানো হয়।
-
এরপর সাব-স্টেশন থেকে বিতরণ ব্যবস্থা ব্যবহার করে বিদ্যুৎ গ্রাহক পর্যায়ে পৌঁছে।
-
বিদ্যুৎ শক্তি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠানোর জন্য যে পরিবাহী তার ব্যবহার করা হয়, তার কিছু পরিমাণ রোধ (Resistance, R) থাকে।
-
কোনো রোধের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ (I) গেলে, সবসময় I²R তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়। এ কারণে বিদ্যুৎ শক্তির কিছু অংশ ক্ষয় বা লস হয়।
-
নির্দিষ্ট বিদ্যুৎ শক্তির জন্য উচ্চ ভোল্টেজে সরবরাহ করলে রোধজনিত তাপ লস কম হয়।
-
এজন্য বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদিত শক্তিকে স্টেপ-আপ ট্রান্সফর্মার দিয়ে উচ্চ ভোল্টেজে রূপান্তর করা হয়।
-
গ্রাহকদের ব্যবহারের জন্য বিদ্যুৎকে স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার ব্যবহার করে নিরাপদ ও ব্যবহারযোগ্য ভোল্টেজে নামানো হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago