'জয়গুন' কোন রচনার চরিত্র?
A
সারেং বৌ
B
পদ্মার পলিদ্বীপ
C
সূর্য-দীঘল বাড়ী
D
পুতুল নাচের ইতিকথা
উত্তরের বিবরণ
‘জয়গুন’ হলো ‘সূর্য-দীঘল বাড়ী’ উপন্যাসের একটি চরিত্র।
‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ উপন্যাস:
-
রচয়িতা: আবু ইসহাকের প্রথম উপন্যাস
-
প্রকাশকাল: ১৯৫৫
-
বিষয়: বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের বিশ্বস্ত দলিল
অন্যান্য চরিত্র:
-
হাসু
-
মায়মুনা
-
শফি
-
ডা. রমেশ চক্রবর্তী
‘পদ্মার পলিদ্বীপ’ উপন্যাসের চরিত্র:
-
ফজল
-
এরফান মাতব্বর
-
আরশেদ মোল্লা
-
জঙ্গুরুল্লা
-
জরিনা
-
রুপজান
‘সারেং বৌ’ উপন্যাসের চরিত্র:
-
কদম সারেং
-
নবীতুন
‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ উপন্যাসের উল্লেখযোগ্য চরিত্র:
-
শশী
-
কুসুম
-
গোপাল
-
সেনদিদি
-
যাদব পণ্ডিত
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
প্রত্যক্ষ উক্তি থেকে পরোক্ষ উক্তি তৈরি করার সময় কোন পরিবর্তনগুলো ঘটতে পারে?
Created: 1 month ago
A
উক্তি চিহ্নের সংখ্যা পরিবর্তন
B
ক্রিয়ার কাল ও স্থান পরিবর্তন
C
বক্তব্যকারীর নাম পরিবর্তন
D
ক্রিয়ার রূপ অপরিবর্তিত থাকে
উক্তি হলো বক্তার কথাকে উপস্থাপনের একটি নির্দিষ্ট ধরন। উক্তি প্রধানত দুই ধরনের হয়: প্রত্যক্ষ উক্তি এবং পরোক্ষ উক্তি।
-
প্রত্যক্ষ উক্তি
-
এটি সেই উক্তি যেখানে বক্তার কথা সরাসরি উদ্ধৃত করা হয়।
-
লেখার সময় উদ্ধৃতি চিহ্ন (" ") ব্যবহার করা হয়।
-
উদাহরণ:
-
ছেলেটি বলেছিল, "আজ আমি অনেক পড়েছি।"
-
রফিক হেসে বললো, "আমি আপনাকে লক্ষ্য করিনি।"
-
কালো চুলের মানুষটি বলল, "দশ পর্যন্ত গুনতে পারি। যোগ কী আমার ধারণা আছে। কিন্তু বিয়োগ করতে পারি না।"
-
-
-
পরোক্ষ উক্তি
-
এটি সেই উক্তি যেখানে বক্তার কথা অন্যের মাধ্যমে বর্ণিত হয়।
-
উদাহরণ:
-
ছেলেটি বলেছিল যে, সেদিন সে অনেক পড়েছে।
-
-
-
প্রত্যক্ষ উক্তি পরোক্ষ উক্তিতে রূপান্তর
-
রূপান্তরের সময় কালবাচক ও স্থানবাচক শব্দ পরিবর্তন করতে হয়।
-
উদাহরণ:
-
প্রত্যক্ষ উক্তি: লোকটি বললেন, "আমি আগামীকাল এখানে আবার আসব।"
-
পরোক্ষ উক্তি: লোকটি বললেন যে, তিনি পরদিন সেখানে আবার যাবেন।
-
-
0
Updated: 1 month ago
কোনটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ত্রয়ী উপন্যাসের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 2 months ago
A
রাধারানী
B
আনন্দমঠ
C
সীতারাম
D
দেবী চৌধুরানী
0
Updated: 2 months ago
বাংলা গদ্যে সুললিত শব্দবিন্যাস ও পদবিভাগ করে শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন কে?
Created: 1 month ago
A
রামমোহন রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
D
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যের বিকাশে অপরিসীম অবদান রেখেছেন এবং তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে অভিহিত করা হয়।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর:
-
তিনি বাংলা গদ্যের জনক।
-
বাংলা গদ্যে যতি বা বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন।
-
গদ্যকে সমৃদ্ধ ও সুন্দর করার জন্য 'উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ' এবং 'অনতিলক্ষ্য ছন্দঃস্রোত' সৃষ্টি করেন।
-
বাংলা গদ্যকে গতিশীল ও প্রাণবন্ত করে তোলেন।
-
তিনি সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ এবং যতিসন্নিবেশের মাধ্যমে গদ্যকে সুবোধ্য ও শিল্পসম্মত করেন।
-
বিদ্যাসাগরের এই কীর্তির কারণে বাংলা গদ্য সাহিত্যিক গুণসম্পন্ন এবং সর্বভাব প্রকাশক্ষম হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago