বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনার (Perspective Plan) সময়সীমা কত?
A
২০২১-২০৩০
B
২০২৪-২০৩২
C
২০২১-২০৪১
D
২০২২-২০৫০
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০ বছরের জন্য প্রণীত এবং এটি দেশের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের রূপরেখা নির্ধারণ করে।
-
পরিকল্পনা কমিশন দ্বারা প্রণীত এই পরিকল্পনার মেয়াদকাল ২০২১ সাল থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত।
-
পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করা।
-
এই সময়ে গড় প্রবৃদ্ধি হার হবে ৯.৯ শতাংশ।
-
২০৪১ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য হার ০.৬৮ শতাংশ এবং উচ্চ দারিদ্র্য হার ৩ শতাংশের নিচে নামানো লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago
'তমদ্দুন মজলিস'-এর নেতা জনাব আবুল কাশেম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
রসায়ন বিজ্ঞান
B
গণিত
C
ইতিহাস
D
পদার্থ বিজ্ঞান
তমদ্দুন মজলিশ ছিল ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংগঠন, যা ইসলামী আদর্শে পরিচালিত সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সংগঠনটির নেতৃত্বে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জনাব আবুল কাশেম।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর অধ্যাপক আবুল কাশেমের উদ্যোগে তমদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
সহযোগীরা: প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী সহযোগী ছিলেন দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ, অধ্যাপক এ.এস.এম. নূরুল হক ভূঁইয়া, শাহেদ আলী, আবদুল গফুর, বদরুদ্দীন উমর ও হাসান ইকবাল।
-
নেতৃত্ব: অধ্যাপক আবুল কাশেম ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক এবং দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ সভাপতি নির্বাচিত হন।
-
ভাষা আন্দোলনে ভূমিকা: উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার উদ্যোগের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদ উত্থাপন করে তমদ্দুন মজলিশ।
-
পুস্তিকা প্রকাশ: ১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সংগঠনটি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়ে ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ নামক একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে।
-
প্রভাব: সংগঠনটি ছাত্র-শিক্ষক মহলে বাংলা ভাষা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে। একই বছরের মধ্যেই বহু খ্যাতনামা ও অখ্যাত লেখক বাংলা রাষ্ট্রভাষার পক্ষে তাদের দৃঢ় সমর্থন প্রকাশ করেন।
-
সরকারি অবস্থা: পাকিস্তানের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের বিষয়তালিকা থেকে এবং নৌ ও অন্যান্য নিয়োগ পরীক্ষায় বাংলা বাদ দেওয়া হয়। এমনকি পাকিস্তানের গণপরিষদে সরকারি ভাষা হিসেবে শুধুমাত্র ইংরেজি ও উর্দু নির্বাচিত হয়, যা বাঙালিদের বিক্ষুব্ধ করে তোলে।
0
Updated: 1 month ago
Inclusive Development Index ( IDI)-এর ভিত্তিতে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের স্থান কত?
Created: 1 month ago
A
প্রথম স্থান
B
দ্বিতীয় স্থান
C
তৃতীয় স্থান
D
চতুর্থ স্থান
বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের (WEF) ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স (IDI) রিপোর্টে বাংলাদেশের অবস্থান:
বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম প্রতি বছর Inclusive Development Index (IDI) প্রকাশ করে, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তির মান পরিমাপ করে। ২০১৮ সালের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী:
-
উদীয়মান অর্থনীতির মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৪তম স্থানে রয়েছে।
-
দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্থানে, যেখানে প্রথম স্থানে রয়েছে নেপাল।
এই সূচক মূলত দেখায়, কোন দেশগুলো কেবল অর্থনৈতিকভাবে বড় নয়, বরং তাদের জনগণের মধ্যে সমানভাবে উন্নয়ন ছড়াচ্ছে কি না।
উৎস: The Daily Star, 24 জানুয়ারি 2018; World Economic Forum
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে জুম চাষ কোথায় হয়?
Created: 1 month ago
A
বান্দরবান
B
ময়মনসিংহ
C
রাজশাহী
D
দিনাজপুর
জুম বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে প্রচলিত একটি বিশেষ চাষাবাদ পদ্ধতি, যা পাহাড়ের ঢালু এলাকায় সাধারণত জঙ্গল কেটে বা পুড়িয়ে সম্পন্ন করা হয়। এই পদ্ধতিতে পাহাড়িরা মৌসুমি ফসল ফলায় এবং এটি প্রধানত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মধ্যে প্রচলিত।
-
চাষের পদ্ধতি: পাহাড়ের ঢালু এলাকায় জঙ্গল কেটে বা পুড়িয়ে জমি প্রস্তুত করা হয়।
-
ভূগোলিক বিস্তৃতি: বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায় এই পদ্ধতি প্রচলিত।
-
চাষাকারী: প্রধানত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এই চাষাবাদ পদ্ধতি ব্যবহার করে।
0
Updated: 1 month ago