বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি (জনগণনা) কবে অনুষ্ঠিত হয়?
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে জনসংখ্যা পরিমাপের ইতিহাসে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত ঘটেছে, যা দেশটির প্রশাসনিক ও সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী,
আদমশুমারি মূলত প্রতি ১০ বছর পরপর পরিচালনা করা হয় এবং এর মাধ্যমে দেশটির জনসংখ্যা ও গৃহের তথ্য সংগৃহীত হয়।
-
অবিভক্ত বাংলায় প্রথম আনুষ্ঠানিক আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৮৭২ সালে, লর্ড মেয়ারের সময়ে।
-
পাকিস্তান আমলে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে।
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে, যা অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭.৬৪ কোটি।
-
দ্বিতীয় আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮১ সালে।
-
তৃতীয় আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে।
-
চতুর্থ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ২০০১ সালে।
-
পঞ্চম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালে।
-
ষষ্ঠ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হবে ২০২২ সালের ১৫-২১ জুন, এবং এর নাম হবে 'জনশুমারি ও গৃহগণনা'।
-
বাংলাদেশে আদমশুমারি পরিচালনার দায়িত্বে থাকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।

0
Updated: 1 day ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর গণনায় কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে?
Created: 5 days ago
A
স্ট্যান্ডার্ড ডি-ফ্যাক্টো
B
মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো
C
ডি-জুরে-ফ্যাক্টো
D
ডি-ফ্যাক্টো-সার্ভে
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২:
- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) জনশুমারি পরিচালনা করে।
- ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় : ১৫-২১ জুন ২০২২ সালে।
- এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি।
- জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্য সংগ্রহে যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে - CAPI.
- CAPI এর পূর্ণরূপ - Computer Assisted Personal Interviewing.
- গণনায় যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে- মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified De-facto) পদ্ধতি।
- মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
- সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা (১০০৬৭ জন)।
- সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- রাঙ্গামাটি (১০৬ জন)।

0
Updated: 5 days ago
ষষ্ঠ জনশুমারিতে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করে তথ্য সংগ্রহ করা হয়?
Created: 1 month ago
A
API
B
CAPI
C
DPI
D
RCI
বিষয় | তথ্য |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | ১৬,৯৮,২৮,৯১১ জন |
বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার | ১.১২% |
সাক্ষরতার হার | ৭৪.৮০% |
গণনা পদ্ধতি | Modified De-facto |
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি | CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing) |
জনসংখ্যার ঘনত্ব (জাতীয়) | ১১১৯ জন/বর্গকিমি |
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা | ঢাকা বিভাগ |
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা | বরিশাল বিভাগ |
সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব | ঢাকা বিভাগ |
সবচেয়ে কম ঘনত্ব | বরিশাল বিভাগ |
সবচেয়ে কম ঘনত্ব (জেলা অনুযায়ী) | রাঙ্গামাটি |

0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 1 week ago
A
ত্রিপুরা
B
মারমা
C
চাকমা
D
গারো
-
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি বাস করে চট্টগ্রাম বিভাগে (এ জনগোষ্ঠীর ৬০.০৪%)।
-
উপজাতির সংখ্যা সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে (০.২৫%)।
-
বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
জনসংখ্যার পরিসংখ্যান:
-
চাকমা → ৪,৮৩,৩৬৫
-
মারমা → ২,২৪,২৯৯
-
ত্রিপুরা → ১,৫৬,৬২০
-
সাঁওতাল → ১,২৯,০৫৬
-
ওরাওঁ → ৮৫,৮৫৮
-
গারো → ৭৬,৮৫৪
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago