বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কতজন মুক্তিযােদ্ধাকে 'বীর বিক্রম' খেতাবে ভূষিত করা হয়?
A
৭ জন
B
৬৮ জন
C
১৭৫ জন
D
৪২৬ জন
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহসিকতার স্বীকৃতি হিসেবে মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন খেতাব প্রদান করা হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর প্রথমবার মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধা এই সম্মাননা পান। তাদের মধ্যে খেতাবের বিভাজন ছিল নিম্নরূপ—
-
বীরশ্রেষ্ঠ – ৭ জন
-
বীর উত্তম – ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম – ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক – ৪২৬ জন
পরে জানা যায়, এই খেতাবপ্রাপ্তদের মধ্যে চারজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিলেন। এজন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০২১ সালের ৬ জুন তাদের খেতাব বাতিল করে। এই চারজন হলেন—
-
লে. কর্নেল শরিফুল হক ডালিম (বীর উত্তম) – সেনাবাহিনী
-
লে. কর্নেল নূর চৌধুরী (বীর বিক্রম)
-
লে. এ. এম. রাশেদ চৌধুরী (বীর প্রতীক)
-
নায়েক সুবেদার মোসলেম উদ্দিন খান (বীর প্রতীক)
ফলে বর্তমানে (২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী) মোট খেতাবধারীর সংখ্যা ৬৭২ জন। এর মধ্যে বিভাজন—
-
বীরশ্রেষ্ঠ – ৭ জন
-
বীর উত্তম – ৬৭ জন
-
বীর বিক্রম – ১৭৪ জন
-
বীর প্রতীক – ৪২৪ জন

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
বীরশ্রেষ্ঠ
B
বীরউত্তম
C
বীরবিক্রম
D
বীরপ্রতীক
-
বীরত্বসূচক খেতাব
-
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু সরকার মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে চার ধরনের বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করেন।
-
খেতাবসমূহের শ্রেণীবিন্যাস:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব, ৭ জনকে প্রদান।
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, ৬৮ জনকে প্রদান।
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, ১৭৫ জনকে প্রদান।
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব, ৪২৬ জনকে প্রদান।
-
-
সূত্র: বাংলাপিডিয়া ও প্রথম আলো পত্রিকা

0
Updated: 4 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্যে কতজনকে বীরত্বসূচক খেতাব বা উপাধি প্রদান করা হয়?
Created: 3 weeks ago
A
৬৭৫ জন
B
৬৭৬ জন
C
৬৭৭ জন
D
৬৭৮ জন
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার মোট ৬৭৬ জনকে চারটি বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে।
বীরত্বসূচক খেতাবসমূহ:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৭ জন
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৬৮ জন
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ১৭৫ জন
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৪২৬ জন
-
সাম্প্রতিক পরিবর্তন: ৬ জুন ২০২১ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু হত্যার চার আসামের মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত খেতাব বাতিল করে।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশে মর্যাদা অনুসারে ৩য় বীরত্বসূচক খেতাব-
Created: 3 weeks ago
A
বীরপ্রতীক
B
বীরশ্রেষ্ঠ
C
বীরউত্তম
D
বীরবিক্রম
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক খেতাব ও পরিসংখ্যান
-
তারিখ ও প্রেক্ষাপট: ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে, সরকারি গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারীদের সম্মান জানাতে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান শুরু করে।
-
খেতাবের ধরণ: মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক মোট ৪ ধাপে প্রদান করা হয়, মর্যাদার ক্রম অনুযায়ী:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – প্রথম ও সর্বোচ্চ মর্যাদার খেতাব
-
বীর উত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব
-
বীর বিক্রম – তৃতীয় খেতাব
-
বীর প্রতীক – চতুর্থ খেতাব
-
-
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা:
-
বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন
-
বীর উত্তম: ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম: ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক: ৪২৬ জন
-
মোট: ৬৭৬ জন
-
-
সংশোধন: ৬ জুন ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে। এ কারণে বর্তমানে খেতাবপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৬৭২ জন।তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 3 weeks ago