বাংলাদেশের ’নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন’ পাস হয় কত সালে?
A
২০০২ সালে
B
২০০৫ সালে
C
২০০০ সালে
D
২০০১ সালে
উত্তরের বিবরণ
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০
-
আইনটির উদ্দেশ্য হলো নারী ও শিশুদের উপর সংঘটিত নির্যাতনমূলক অপরাধ কঠোরভাবে দমন করা।
-
আইনের ধারা সংখ্যা: ৩৫টি।
-
আইনটি পরিচিতি: “নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০” নামে অভিহিত।
-
আইনের প্রাধান্য: অন্যান্য আইন থাকলেও, এই আইনের বিধানাবলী প্রধান ও বলবৎ হবে।

0
Updated: 6 hours ago
উপজেলার প্রশাসনিক কর্মকর্তা কে?
Created: 6 days ago
A
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান
B
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
C
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার
D
উপজেলা চেয়ারম্যান
উপজেলা প্রশাসন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক কাঠামো, যা স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়ন ও শাসন ব্যবস্থাকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে থাকে। প্রতিটি জেলা কয়েকটি উপজেলায় বিভক্ত থাকে এবং এই পর্যায়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার মূল দায়িত্বে থাকেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
-
উপজেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক স্তর।
-
প্রতিটি জেলা কয়েকটি উপজেলায় বিভক্ত হয়ে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
-
উপজেলায় প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা হলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও)।
-
তিনি জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেন এবং উপজেলাভিত্তিক কার্যক্রম সমন্বয় করেন।
-
উপজেলা নির্বাহী অফিসার হলেন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের একজন কর্মকর্তা।
-
অন্যান্য উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সহায়তায় তিনি উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন।
-
উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও শাসন ব্যবস্থার দায়িত্বও তাঁর ওপর বর্তায়।
-
সামগ্রিকভাবে উপজেলার উন্নয়ন ও প্রশাসনিক কার্যক্রম তদারক করা তাঁর অন্যতম দায়িত্ব।
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশের সংবিধানে প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে নতুন কোন অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়?
Created: 1 day ago
A
৪৭ক
B
৪৮ক
C
৫১ক
D
৫৩ক
বাংলাদেশের সংবিধান: প্রথম সংশোধনী (১৯৭৩)
-
প্রবর্তন: ১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই, সংবিধান (প্রথম সংশোধনী) আইন, ১৯৭৩।
-
মূল উদ্দেশ্য: যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত করা।
-
সংশোধনের বিষয়বস্তু:
-
সংবিধানের ৪৭ অনুচ্ছেদে অতিরিক্ত একটি দফা সংযোজন।
-
সংযোজনের মাধ্যমে বলা হয়েছে যে, গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনে অন্যান্য অপরাধের জন্য যে কোনো ব্যক্তিকে বিচার ও শাস্তি দেওয়া যাবে।
-
৪৭ক অনুচ্ছেদ সংযুক্ত করা হয়েছে, যাতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, এই অপরাধসমূহের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট মৌলিক অধিকার প্রযোজ্য হবে না।
-

0
Updated: 1 day ago
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন কে?
Created: 1 day ago
A
জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা
B
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
C
আবদুল জলিল
D
আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। দীর্ঘদিনের সংঘাত ও অস্থিরতা নিরসনে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত হয়।
-
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জনসংহতি সমিতি)র মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
-
২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর চুক্তির ২৫ বছর পূর্তি উদযাপিত হয়েছে।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
-
এই চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি স্থাপনের পথ সুগম হয় এবং সংঘাত প্রশমনের একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 1 day ago