বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) -এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কে ছিলেন?
A
ড. আব্দুল হামিদ খান
B
ড. আখতার হামিদ খান
C
ড. আখতার হামিদ
D
ড. আখতার সিদ্দিক খান
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৫৯ সালের ২৭ মে
-
অধীন: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ
-
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক: ড. আখতার হামিদ খান
-
মূল কার্যক্রম:
-
পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও প্রয়োগমূলক উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা
-
উদ্ভাবিত ‘কুমিল্লা মডেল’ এর মাধ্যমে দেশে ও বিদেশে সুনাম অর্জন
-
-
প্রাপ্তি ও সম্মাননা:
-
১৯৮৬: স্বাধীনতা পদক
-
২০১৩: জাতীয় পল্লী উন্নয়ন পদক
-
২০২২: আজিজ-উল-হক রুরাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের কততম সংশোধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়?
Created: 1 month ago
A
দশম
B
দ্বাদশ
C
পঞ্চদশ
D
সপ্তদশ
সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী
-
পাসের তারিখ: ৬ আগস্ট ১৯৯১
-
ভোটের ফলাফল: ৩০৭–০ ভোটে গৃহীত
-
মূল উদ্দেশ্য: রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত (সংসদীয়) সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন।
দ্বাদশ সংশোধনীর বৈশিষ্ট্য
-
সংসদীয় সরকার:
-
বাংলাদেশের সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করা হয়।
-
রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত।
-
-
নামমাত্র রাষ্ট্রপতি:
-
রাষ্ট্রপতি আইনানুসারে সংসদ সদস্য দ্বারা নির্বাচিত হবেন।
-
যাবতীয় কার্যক্রম প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে পরিচালনা করবেন।
-
-
রাষ্ট্রপতির মেয়াদ:
-
রাষ্ট্রপতি ৫ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন।
-
একাধিক্রমে ১০ বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকবেন না।
-
-
উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলোপ:
-
দ্বাদশ সংশোধনী উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলোপ করে।
-
রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে জাতীয় সংসদের স্পীকার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করবেন।
-
-
মন্ত্রিসভা গঠন:
-
মন্ত্রিসভা গঠন ও কার্যক্রম সংবিধানে নির্ধারিত।
-
রাষ্ট্রপতি সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের আস্থাভাজনকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত করবেন।
-
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার নেতা হবেন।
-
-
গণভোট পদ্ধতি:
-
সংশোধনী বিল কেবল সংবিধানের প্রস্তাবনা বা নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ (৮, ৪৮, ৫৬, ১৪২) সংক্রান্ত হলে গণভোট আকারে পেশ করা যাবে।
-
উৎস:
i) BBC
ii) বাংলাদেশের রাজনৈতিক উন্নয়ন, এসএসএইচএল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে বসবাসকারী ত্রিপুরাদের সমাজব্যবস্থা কেমন?
Created: 1 month ago
A
মাতৃতান্ত্রিক
B
পিতৃতান্ত্রিক
C
সামন্ততান্ত্রিক
D
কোনটি নয়
ত্রিপুরা বা ত্রিপুরী (তিপ্রা) একটি নৃগোষ্ঠী, যাদের প্রধান আবাস ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য হলেও বাংলাদেশেও তাদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বসবাস করে। এরা ইতিহাস, ভাষা ও সংস্কৃতিতে স্বকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
ত্রিপুরারা মূলত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অধিবাসী একটি নৃগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ বসবাস করে।
-
এ ছাড়া কুমিল্লা, সিলেট, বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা, রাজবাড়ী, চাঁদপুর ও ফরিদপুরসহ সমতল অঞ্চলেও তাদের বসবাস রয়েছে।
-
ইতিহাস অনুসারে, তারা ভারতের আসাম হয়ে ধীরে ধীরে বর্তমান অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে।
-
ত্রিপুরা নৃগোষ্ঠীর ভাষার নাম ককবরক।
-
বাংলাদেশে বসবাসকারী ত্রিপুরাদের সমাজব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিক।
-
ধর্মীয় দিক থেকে ত্রিপুরারা মূলত সনাতন ধর্মের অনুসারী।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন -
Created: 1 month ago
A
প্রধানমন্ত্রী
B
স্পিকার
C
রাষ্ট্রপতি
D
যে কেউ করতে পারে
বাংলাদেশে সংসদ আহ্বান ও রাষ্ট্রপতির ভূমিকা (সংবিধান ৭২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী)
-
সংসদ আহ্বান: জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির আছে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শ অনুযায়ী এটি বাস্তবায়ন করবেন।
-
প্রথম অধিবেশন ও নতুন বছরের ভাষণ: নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশন এবং নতুন বছরের অধিবেশনের সূচনায় রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ দেন।
-
ভাষণের আলোচনা: রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সংসদে আলোচনা হয়।
-
সংসদ মুলতবি ও ভাঙ্গা: রাষ্ট্রপতি সংসদ মুলতবি রাখতে পারেন, এবং প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শে সংসদ ভেঙ্গে দিতে পারেন।
-
বিরল পরিস্থিতি: কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে যেমন রাষ্ট্রপতির অভিশংসন প্রক্রিয়ায়, স্পিকার সংসদ আহ্বান করতে পারেন।
0
Updated: 1 month ago