বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টে আরোহণ করেছেন কে?
A
ওয়াসফিয়া নাজরীন
B
নিশাত মজুমদার
C
নিশা খন্দকার
D
রাফা মজুমদার
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্টজয়ী – নিশাত মজুমদার
-
নাম: নিশাত মজুমদার
-
উল্লেখযোগ্য অর্জন: বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্টে (8,848 মি.) প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে আরোহণ।
-
তারিখ ও সময়: 2012 সালের 19 মে, শনিবার, স্থানীয় সময় সকাল 9:30 টায় শিখরে পৌঁছান।
-
সহযাত্রী: এম এ মুহিত।
-
পূর্বপ্রস্তুতি: 2007 সালের সেপ্টেম্বরে হিমালয়ের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (21,830 ফুট) জয় করেন।
-
স্মরণীয় তথ্য: বাংলাদেশের প্রথম এভারেস্টজয়ী পুরুষ হলেন মুসা ইব্রাহিম (2010 সালের 23 মে)। নিশাত মজুমদার বাংলাদেশের প্রথম মহিলা হিসেবে এই কৃতিত্ব অর্জন করেন।

0
Updated: 6 hours ago
অধ্যাপক হল্যান্ডের মতে নিচের কোনটি আইনের উৎস নয়?
Created: 1 week ago
A
প্রথা
B
ধর্ম
C
জনমত
D
বিচারকের রায়
-
অধ্যাপক হল্যান্ড আইনের ৬টি উৎস উল্লেখ করেছেন।
-
তিনি জনমতকে সরাসরি আইনের উৎস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেননি।
অধ্যাপক হল্যান্ডের মতে আইনের উৎসগুলো হলো:
১. প্রথা
২. ধর্ম
৩. বিচারকের রায়
৪. ন্যায়বিচার
৫. বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা
৬. আইনসভা
ওপেনহাইমের মতে আইনের উৎস ৭টি:
১. প্রথা
২. ধর্ম
৩. বিচারকের রায়
৪. ন্যায়বিচার
৫. বিজ্ঞানসম্মত আলোচনা
৬. আইনসভা
৭. জনমত
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক।

0
Updated: 1 week ago
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় কবে?
Created: 1 day ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭৬ সালে
D
১৯৭৮ সালে
বাংলাদেশে জনশুমারি দেশের জনসংখ্যা ও আর্থ-সামাজিক অবস্থা নির্ধারণের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। এটি প্রতি দশ বছর অন্তর দেশের সব নাগরিক ও বসবাসকারীর তথ্য সংগ্রহ করে নীতি প্রণয়ন, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়।
-
১৯৭৪ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
-
জনশুমারি ও গৃহগণনার মাধ্যমে প্রতি দশ বছর অন্তর দেশের আর্থ-সামাজিক ও জনমিতিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও প্রকাশ করা হয়।
-
এরপর ১৯৮১ সালে দ্বিতীয় শুমারি এবং পরবর্তীতে প্রতি দশ বছরে নিয়মিতভাবে শুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ২০২২ সালের ১৫-২১ জুন দেশের ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা সম্পন্ন করে।
-
২০২২ সালের শুমারি প্রথমবার Computer Assisted Personal Interviewing (CAPI) পদ্ধতিতে, ডিজিটাল ট্যাবলেট ব্যবহার করে পরিচালিত হয়।
-
তথ্যসংগ্রহে Modified De-facto পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, যেখানে খানার সদস্যদের পাশাপাশি কর্তব্যরত ও ভ্রমণরত সদস্যদেরও তাদের নিজ নিজ খানায় গণনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
-
এই পদ্ধতিতে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের সমস্ত প্রক্রিয়া তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভরভাবে সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 1 day ago
‘জাতীয় বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (এমপিআই-২০২৫)’ অনুযায়ী, সবচেয়ে বহুমাত্রিক দারিদ্র্য রয়েছে কোন বিভাগে?
Created: 1 week ago
A
রংপুর
B
বরিশাল
C
সিলেট
D
খুলনা
জাতীয় বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক (MPI) – বাংলাদেশ, ২০২৫
-
প্রকাশের তারিখ: ৩১ জুলাই ২০২৫
-
প্রকাশকারী: পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (GDI)
-
বৈশিষ্ট্য:
-
দেশে প্রথমবারের মতো প্রকাশিত বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক।
-
ব্যক্তির আয়-রোজগারের উপর নয়, বিভিন্ন সেবার প্রাপ্যতার ভিত্তিতে দারিদ্র্য নির্ধারণ করা হয়।
-
-
মোট সূচক: ১১টি
-
বিদ্যুতের প্রাপ্যতা
-
স্যানিটেশন
-
পানির প্রাপ্যতা
-
আবাসনের মান
-
রান্নার জ্বালানির প্রাপ্যতা
-
সম্পদের প্রাপ্যতা
-
ইন্টারনেট সংযোগ
-
বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতির হার
-
শিশুদের শিক্ষাকালের ব্যাপ্তি
-
পুষ্টি
-
প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা
-
-
তথ্যসূত্র:
-
২০১৬ সালের খানা আয়-ব্যয় জরিপ (HIES)
-
২০১৯ সালের বহু সূচকবিশিষ্ট গুচ্ছ জরিপ (MICS)
-
-
প্রধান ফলাফল:
-
দেশের ২৪.৫% মানুষ বহুমাত্রিক দারিদ্র্যে রয়েছে (~৩ কোটি ৯৮ লাখ মানুষ)।
-
গ্রামীণ এলাকা: ২৬.৯৬%
-
শহরাঞ্চল: ১৩.৪৮%
-
অঞ্চলভিত্তিক:
-
সর্বোচ্চ: সিলেট বিভাগ (৩৭.৭০%)
-
সর্বনিম্ন: খুলনা বিভাগ
-
-
জেলা ভিত্তিক:
-
সর্বোচ্চ: বান্দরবান (৬৫.৩৬%)
-
সর্বনিম্ন: ঝিনাইদহ (৮.৬৬%)
-
-
উৎস: প্রথম আলো [link]

0
Updated: 1 week ago