বাংলাদেশে “বিশেষ ক্ষমতা আইন” কত সালে প্রণীত হয়?
A
১৯৭৫ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭৩ সালে
D
১৯৭৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪
-
জারি: ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪
-
উদ্দেশ্য:
-
বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ প্রতিহত করা।
-
কিছু গুরুতর অপরাধের দ্রুত বিচার এবং কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
-
-
আইনের সূত্র:
-
নিরাপত্তা আইন, ১৯৫২
-
জননিরাপত্তা অর্ডিন্যান্স, ১৯৫৮
-
বাংলাদেশ তফসিলী অপরাধ (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশ, ১৯৭২ (রাষ্ট্রপতির আদেশ নং ৫০)
-
-
সংশোধনী (১৯৯১):
-
আইনটির ধারা ১৬, ১৭ ও ১৮ রদ করা হয়।
-
এর মাধ্যমে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করা হয়।
-

0
Updated: 6 hours ago
সংবিধানের কোন ভাগে মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে?
Created: 1 day ago
A
দ্বিতীয় ভাগ
B
তৃতীয় ভাগ
C
চতুর্থ ভাগ
D
পঞ্চম ভাগ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত রয়েছে, যা সংবিধানের তৃতীয় ভাগে বর্ণিত।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
সংবিধানের মৌলিক অধিকার: ৩য় ভাগে বিস্তারিতভাবে উল্লেখিত।
-
সংবিধানের ভাগ বা অধ্যায়গুলো:
১. প্রথম ভাগ: প্রজাতন্ত্র
২. দ্বিতীয় ভাগ: রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩. তৃতীয় ভাগ: মৌলিক অধিকার
৪. চতুর্থ ভাগ: নির্বাহী বিভাগ
৫. পঞ্চম ভাগ: আইনসভা
৬. ষষ্ঠ ভাগ: বিচার বিভাগ
৭. সপ্তম ভাগ: নির্বাচন
৮. অষ্টম ভাগ: মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯. নবম ভাগ: বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
১০. দশম ভাগ: সংবিধান-সংশোধন
১১. একাদশ ভাগ: বিবিধ

0
Updated: 1 day ago
মৌর্য সাম্রাজ্যের রাজধানী কোথায় ছিল?
Created: 4 days ago
A
গৌড়
B
পাটলিপুত্র
C
বিক্রমপুর
D
তাম্রলিপ্ত
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ও মৌর্য সাম্রাজ্য
-
মৌর্য সাম্রাজ্য ভারতের ইতিহাসে প্রথম সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য।
-
এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, যিনি খ্রিস্টপূর্ব ৩২২–২৯৮ অব্দ পর্যন্ত রাজত্ব করেন।
-
সাম্রাজ্যের কেন্দ্রীয় রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র, যা বর্তমান ভারতের বিহারের পাটনা শহরের কাছে অবস্থিত।
-
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সময় থেকেই সর্বভারতীয় শাসন ব্যবস্থা ও চিন্তা-চেতনার প্রসার শুরু হয়।
-
এই সময়ে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসার বৃদ্ধি পায়।
-
তার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন কৌটিল্য, যিনি অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
সূত্র:

0
Updated: 4 days ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ন্যায়পাল সম্পর্কে বলা হয়েছে?
Created: 1 day ago
A
অনুচ্ছেদ - ৭৭
B
অনুচ্ছেদ - ৭১
C
অনুচ্ছেদ - ৭৩
D
অনুচ্ছেদ - ৭৬
বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৭নং অনুচ্ছেদ ন্যায়পাল এবং তার কর্তৃত্ব ও দায়বদ্ধতা সংক্রান্ত বিধান নির্ধারণ করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
ন্যায়পালের পদ-প্রতিষ্ঠা: সংসদ আইনের মাধ্যমে ন্যায়পালের পদ স্থাপন করা যায়।
-
ক্ষমতা ও দায়িত্ব: সংসদ আইনের মাধ্যমে ন্যায়পালকে মন্ত্রণালয়, সরকারি কর্মচারী বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম তদন্ত করার ক্ষমতা এবং অন্যান্য নির্ধারিত দায়িত্ব প্রদান করা হয়। ন্যায়পাল এই ক্ষমতা প্রয়োগ এবং দায়িত্ব পালন করবেন।
-
বার্ষিক রিপোর্ট: ন্যায়পাল তার দায়িত্ব পালন সম্পর্কে বার্ষিক রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন, যা সংসদে উপস্থাপন করা হবে।
অন্য প্রাসঙ্গিক সংবিধানিক অনুচ্ছেদ:
-
৭৬নং অনুচ্ছেদ: সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
-
৭১নং অনুচ্ছেদ: দ্বৈত সদস্যতায় বাধা
-
৭৩নং অনুচ্ছেদ: সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী

0
Updated: 1 day ago