সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে ‘চলাফেরার স্বাধীনতা‘ বিষয়টি উল্লেখ আছে?
A
৩৪নং অনুচ্ছেদে
B
৩৭ নং অনুচ্ছেদে
C
৩৫ নং অনুচ্ছেদে
D
৩৬ নং অনুচ্ছেদে
উত্তরের বিবরণ
সংবিধান: নাগরিক স্বাধীনতা
-
৩৬ নং অনুচ্ছেদ: চলাফেরার স্বাধীনতা
-
৩৭ নং অনুচ্ছেদ: সমাবেশে স্বাধীনতা
-
৩৮ নং অনুচ্ছেদ: সংগঠনের স্বাধীনতা
-
৩৯ নং অনুচ্ছেদ: চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা, বাক্ স্বাধীনতা
0
Updated: 1 month ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ এর উল্লেখ রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
অনুচ্ছেদ ৯৫
B
অনুচ্ছেদ ৯৬
C
অনুচ্ছেদ ৯৭
D
অনুচ্ছেদ ৯৮
অনুচ্ছেদ সমূহ (বাংলাদেশ সংবিধান অনুসারে):
-
অনুচ্ছেদ ৯০: নির্দিষ্টকরণ আইন।
-
অনুচ্ছেদ ৯১: সম্পূরক ও অতিরিক্ত বাজেট অনুমোদন।
-
অনুচ্ছেদ ৯২: হিসাব ও ঋণ সংক্রান্ত ভোটাধিকার।
-
অনুচ্ছেদ ৯৩: অধ্যাদেশ প্রণয়নের ক্ষমতা।
-
অনুচ্ছেদ ৯৪: সুপ্রীম কোর্ট প্রতিষ্ঠা।
-
অনুচ্ছেদ ৯৫: বিচারক নিয়োগ।
-
অনুচ্ছেদ ৯৬: বিচারকের পদাধিকারী মেয়াদ।
-
অনুচ্ছেদ ৯৭: অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি নিয়োগ।
-
অনুচ্ছেদ ৯৮: সুপ্রীম কোর্টের অতিরিক্ত বিচারক।
-
অনুচ্ছেদ ৯৯: অবসরের পর বিচারকের অক্ষমতা।
-
অনুচ্ছেদ ১০০: সুপ্রীম কোর্টের আসন।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান।
0
Updated: 1 month ago
অ্যাটর্নি-জেনারেল কত সময় পর্যন্ত তার পদে বহাল থাকতে পারেন?
Created: 2 months ago
A
রাষ্ট্রপতির সন্তোষ অনুযায়ী
B
৫ বছর
C
৪ বছর
D
১০ বছর
অ্যাটর্নি-জেনারেলের নিয়োগ ও মেয়াদ
-
নিয়োগের মেয়াদ রাষ্ট্রপতির সন্তোষ অনুযায়ী নির্ধারিত হয়।
-
বাংলাদেশ সংবিধান, অনুচ্ছেদ ৬৪(৪) অনুযায়ী, অ্যাটর্নি-জেনারেল কত সময় পর্যন্ত তার পদে বহাল থাকবেন তা রাষ্ট্রপতির ইচ্ছানুযায়ী নির্ধারিত হয়।
-
অর্থাৎ, অ্যাটর্নি-জেনারেলের জন্য কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ নেই; তিনি যতক্ষণ রাষ্ট্রপতি চান, ততদিন দায়িত্ব পালন করবেন।
-
রাষ্ট্রপতি চাইলে যে কোনো সময় তাকে অপসারণ করতে পারেন বা নতুন কাউকে নিয়োগ দিতে পারেন।
-
এই বিধান অ্যাটর্নি-জেনারেলের দায়িত্ব ও পদাবধিকে সম্পূর্ণভাবে রাষ্ট্রপতির নিয়ন্ত্রণাধীন রাখে।
-
তাই, অ্যাটর্নি-জেনারেল কার্যত রাষ্ট্রপতির ইচ্ছানুযায়ী পদে বহাল থাকেন এবং পারিশ্রমিকও রাষ্ট্রপতির দ্বারা নির্ধারিত হয়।
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান
0
Updated: 2 months ago
সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ অনুসারে কাউকে নিজের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করা যাবে না?
Created: 1 month ago
A
অনুচ্ছেদ - ৩৪
B
অনুচ্ছেদ - ৩২
C
অনুচ্ছেদ - ৩৫
D
অনুচ্ছেদ - ৩৩
বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদের মাধ্যমে রচিত হয় এবং এটি দেশের মৌলিক আইন হিসেবে দেশের রাষ্ট্রনীতি ও নাগরিক অধিকার নির্ধারণ করে। সংবিধানটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২, যা ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে কার্যকর হয়।
-
সংগঠন: সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ এবং ১১টি অধ্যায় রয়েছে।
-
মৌলিক ফৌজদারি ধারা (অনুচ্ছেদ ৩৫ অনুসারে):
-
কেউ কোনো অপরাধ করলে, সেই অপরাধ সংঘটনের সময় কার্যকর আইন অনুযায়ী তার বিচার হবে; নতুন কোনো কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করা যাবে না।
-
একবার যদি কাউকে কোনো অপরাধের জন্য বিচার ও শাস্তি দেওয়া হয়, তবে একই অপরাধে পুনরায় বিচার বা শাস্তি দেওয়া যাবে না।
-
ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ উঠলে, অভিযুক্ত ব্যক্তি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আদালতে দ্রুত ও প্রকাশ্যে বিচার পাওয়ার অধিকারী।
-
কাউকে নিজের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিতে বাধ্য করা যাবে না।
-
কাউকে নির্যাতন করা যাবে না, নিষ্ঠুর বা অমানবিক শাস্তি দেওয়া যাবে না, কিংবা লজ্জাজনক আচরণ করা যাবে না।
-
প্রচলিত আইনে যে শাস্তি বা বিচারপদ্ধতি নির্ধারিত আছে, তা এই অনুচ্ছেদের (৩) বা (৫) দফার দ্বারা প্রভাবিত হবে না।
-
-
প্রধান সংবিধানিক অধিকারসমূহ:
-
অনুচ্ছেদ ৩২: জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার সংরক্ষণ।
-
অনুচ্ছেদ ৩৩: গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ।
-
অনুচ্ছেদ ৩৪: জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরণ।
-
0
Updated: 1 month ago