বাংলাদেশের সংবিধান কীভাবে রচিত হয়?
A
আন্দোলনের মাধ্যমে
B
রাষ্ট্রপতির আদেশ বলে
C
গণপরিষদের মাধ্যমে
D
সাধারণ আইন পরিষদের মাধ্যমে
উত্তরের বিবরণ
সংবিধান:
-
বাংলাদেশের সংবিধান রচিত হয় গণপরিষদের মাধ্যমে।
-
গৃহীত: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে।
-
কার্যকর: ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
-
সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।
-
সংবিধানের ভাগ বা অধ্যায় সংখ্যা: ১১টি।

0
Updated: 7 hours ago
সংবিধানের খসড়া প্রণয়নের জন্য কত সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছিল?
Created: 6 days ago
A
২৫ জন
B
৩০ জন
C
৩৪ জন
D
৩৬ জন
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নের প্রক্রিয়া:
-
১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে সংবিধানের খসড়া প্রণয়নের জন্য ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়।
-
কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন।
-
প্রথম অধিবেশন: খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ১৭ এপ্রিল ১৯৭২।
-
উত্থাপন: ১২ অক্টোবর ১৯৭২-এ খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপিত হয়।
-
গৃহীত হয়: ৪ নভেম্বর ১৯৭২-এ গণপরিষদে বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়।
-
স্বাক্ষর: ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭২-এ গণপরিষদ সদস্যরা সংবিধানে স্বাক্ষর করেন।
-
কার্যকর: সর্বশেষ, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২-এ সংবিধান কার্যকর হয়।

0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশের সংবিধানের অঙ্গসজ্জা কার্যক্রমের মূল তত্ত্বাবধায়ক কে ছিলেন?
Created: 7 hours ago
A
জয়নুল আবেদীন
B
এ.কে.এম আবদুর রউফ
C
হাসেম খান
D
আবু বারাক আলভী
বাংলাদেশ সংবিধান – অঙ্গসজ্জা ও প্রস্তুতি:
-
মূল তত্ত্বাবধায়ক: শিল্পাচার্য জয়নাল আবেদীন
-
অঙ্গসজ্জা করেছেন: হাশেম খান
-
লিপিকার: এ. কে. এম আবদুর রউফ
-
চামড়ার কাজ করেছেন: সৈয়দ শাহ্ আবু শফি

0
Updated: 7 hours ago
একজন সংসদ সদস্য স্পিকারের অনুমতি ব্যতিরেকে কত কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে?
Created: 1 month ago
A
৬০ দিন
B
৪৫ দিন
C
৯০ দিন
D
কোনটি নয়
সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হওয়া
-
একজন সংসদ সদস্য স্পিকারের বিনা অনুমতিতে একাদিক্রমে ৯০ কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে।
-
সংসদের আসন শূন্য হওয়ার শর্তসমূহ (সংবিধান, ৬৭(১) অনুচ্ছেদ):
১. নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে অসমর্থ হওয়া।-
শর্ত: স্পীকার যথার্থ কারণে মেয়াদ বর্ধিত করতে পারেন।
২. সংসদের অনুমতি ছাড়া একাদিক্রমে ৯০ বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকা।
৩. সংসদ ভাঙা হয়ে যাওয়া।
৪. সংসদ সদস্য সংবিধান ৬৬(২) অনুচ্ছেদের অধীনে অযোগ্য হয়ে যাওয়া।
৫. সংবিধান ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতি উদ্ভব হওয়া।
-
-
পদত্যাগের শর্ত:
-
সংসদ-সদস্য স্পীকারের নিকট স্বাক্ষরযুক্ত পত্র দিয়ে পদত্যাগ করতে পারবেন।
-
যদি স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ থাকেন, পত্র প্রাপ্তির মুহূর্তে সদস্যের আসন শূন্য গণ্য হবে।
-
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 1 month ago