নিচের কোন মডেলটি Cloud Computing সেবা প্রদানকারীগণ ব্যবহার করে না?
A
CaaS
B
laaS
C
PaaS
D
SaaS
উত্তরের বিবরণ
ক্লাউড কম্পিউটিং সেবাগুলোকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয় এবং প্রতিটি ভাগ নির্দিষ্ট ধরনের সুবিধা প্রদান করে। এগুলো হলো–
-
Infrastructure-as-a-Service (IaaS): এই ধরনের সেবায় ক্লাউড প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান তাদের নেটওয়ার্ক, CPU, স্টোরেজ এবং অন্যান্য মৌলিক কম্পিউটিং রিসোর্স ভাড়া দিয়ে থাকে। ব্যবহারকারীরা চাইলে এগুলো দিয়ে নিজেদের সিস্টেম তৈরি ও পরিচালনা করতে পারেন। যেমন: Amazon Elastic Compute Cloud (EC2)।
-
Platform-as-a-Service (PaaS): এখানে সরাসরি ভার্চুয়াল মেশিন ভাড়া দেওয়া হয় না, বরং ভাড়া দেওয়া হয় এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যার উপর ব্যবহারকারীরা সহজেই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি ও ডেভেলপ করতে পারেন। যেমন: Google App Engine।
-
Software-as-a-Service (SaaS): এটি এমন একটি সেবা যেখানে ব্যবহারকারীরা সরাসরি ক্লাউডে চলমান রেডিমেড সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন, আলাদা করে ইন্সটল বা রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না। যেমন: Google Docs।
অতিরিক্ত তথ্য: অনেক সময় ভুলভাবে CaaS বা অন্য কিছু শব্দ ব্যবহৃত হয়, তবে এগুলো ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মূল সেবার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়।
0
Updated: 1 month ago
ক্লাউড কম্পিউটিং এর কোন মডেলটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার জন্য প্রোগ্রামারদেরকে প্লাটফর্ম সরবরাহ করে?
Created: 1 month ago
A
laaS
B
SaaS
C
PaaS
D
DaaS
ক্লাউড কম্পিউটিং-এর বিভিন্ন মডেল ভিন্ন ভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। প্রশ্নে যেটি জানতে চাওয়া হয়েছে তা হলো—কোন মডেলটি প্রোগ্রামারদের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার জন্য উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে।
এই ক্ষেত্রে PaaS (Platform as a Service) হলো সঠিক উত্তর, কারণ এটি ডেভেলপারদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
-
PaaS ব্যবহার করে প্রোগ্রামাররা সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্ক বা হোস্টিং নিয়ে চিন্তা না করে সরাসরি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, টেস্ট ও ডিপ্লয় করতে পারে।
-
এটি coding environment, database, API, development tools এবং অন্যান্য platform features সরবরাহ করে, যা software development process সহজ করে তোলে।
-
অন্যদিকে, IaaS শুধু infrastructure দেয়, SaaS সম্পূর্ণ তৈরি software ব্যবহার করার সুবিধা দেয়, এবং DaaS কেবল desktop virtualization service প্রদান করে।
-
তাই প্রোগ্রামারদের জন্য যথাযথ মডেল হলো PaaS।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
IaaS (Infrastructure as a Service) – সার্ভার, স্টোরেজ ও নেটওয়ার্কের infrastructure দেয়, কিন্তু সরাসরি application development-এর প্ল্যাটফর্ম নয়।
-
SaaS (Software as a Service) – ready-made software ব্যবহার করা যায়, programmer নতুন কিছু build করে না।
-
PaaS (Platform as a Service) – developers-দের জন্য application create, deploy ও manage করার platform দেয়।
-
DaaS (Desktop as a Service) – virtual desktop environment দেয়, কিন্তু development-এর জন্য নয়।
-
Correct Answer: PaaS.
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে দূরবর্তী সার্ভার থেকে ডেটা, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য computing resources ব্যবহার করার একটি প্রযুক্তি।
এখানে মূল বিষয়টি হলো নিজের hardware ব্যবহার না করে ইন্টারনেট service provider-এর কাছ থেকে service বা hardware ভাড়া নেওয়া।
ক্লাউড সার্ভিস মডেল তিন ভাগে বিভক্ত
১। IaaS (Infrastructure as a Service)
-
এখানে virtual infrastructure ভাড়া দেওয়া হয়।
-
উদাহরণ: Amazon Elastic Compute Cloud (EC2), যেখানে virtual machines ব্যবহারকারী ভাড়া নিতে পারে।
-
Users চাইলে নিজেদের operating system install করে application চালাতে পারে।
২। PaaS (Platform as a Service)
-
এখানে computing platform ভাড়া দেওয়া হয়, যার মধ্যে থাকে operating system, programming environment, database এবং web server।
-
এটি low-cost software development-এর সুযোগ করে দেয়।
-
উদাহরণ: Google App Engine।
৩। SaaS (Software as a Service)
-
এখানে users সরাসরি service provider-এর developed software ও database ব্যবহার করতে পারে।
-
ব্যবহারকারীর storage, configuration, বা maintenance নিয়ে কোনো ঝামেলা থাকে না।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ক্লাউড কম্পিউটিং এর বৈশিষ্ট্য নয়?
Created: 1 month ago
A
On-demand self-service
B
Broad network access
C
Limited customization
D
Physical ownership of servers
ক্লাউড কম্পিউটিং হল এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটার রিসোর্স যেমন হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, এবং নেটওয়ার্ক ডিভাইস ব্যবহার করে ইন্টারনেট বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সার্ভিস বা সেবা গ্রহণ করতে পারে।
এটি ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা সার্ভারের প্রয়োজনীয়তা কমিয়ে দেয় এবং বড় পরিসরে কার্যকর সমাধান প্রদান করে।
-
ক্লাউড কম্পিউটিং ২০০৬ সালে বিশ্ববিখ্যাত Amazon Web Services (AWS) বাণিজ্যিকভাবে চালু করে।
-
ক্লাউড কম্পিউটিং এর মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
-
On-demand self-service: ব্যবহারকারী প্রয়োজনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সার্ভিস ব্যবহার করতে পারে।
-
Broad network access: যে কোনো জায়গা থেকে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেবা অ্যাক্সেস করা যায়।
-
Limited customization: কিছুটা সীমিত কাস্টমাইজেশনের সুযোগ থাকে।
-
Resource pooling: সার্ভারের রিসোর্সগুলো একত্রিত করে একাধিক ব্যবহারকারীর মধ্যে ভাগ করা যায়।
-
Rapid elasticity: প্রয়োজন অনুযায়ী রিসোর্স দ্রুত বৃদ্ধি বা হ্রাস করা যায়।
-
Measured service: ব্যবহার অনুযায়ী সার্ভিসের পরিমাণ এবং খরচ মাপা হয়।
-
-
ক্লাউড কম্পিউটিং-এ ‘Physical ownership of servers’ বৈশিষ্ট্য দেখা যায় না, অর্থাৎ ব্যবহারকারী সরাসরি সার্ভারের মালিক হয় না।
0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটিং-এ ক্লিপবোর্ডের প্রধান কাজ কী?
Created: 2 months ago
A
ফাইল স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা
B
অস্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ করা
C
সিস্টেম সেটিংস প্রদর্শন করা
D
ইন্টারনেটে সংযোগ করা
ক্লিপবোর্ড (Clipboard)
সংজ্ঞা:
কম্পিউটিং-এ ক্লিপবোর্ড হলো অস্থায়ী তথ্য সংরক্ষণের স্থান, যেখানে কপি বা কাট করা ডেটা রাখা হয়।
এটি RAM-এর একটি অংশ হিসেবে কাজ করে এবং তথ্যকে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে না।
প্রধান বৈশিষ্ট্য:
অস্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ: কপি বা কাট করা টেক্সট, ছবি, ফাইল ইত্যাদি এখানে সংরক্ষিত হয়।
তিনটি মূল কমান্ড:
Cut – ডেটা সরিয়ে নিয়ে ক্লিপবোর্ডে রাখে।
Copy – ডেটার একটি কপি ক্লিপবোর্ডে রাখে।
Paste – ক্লিপবোর্ডের ডেটা অন্য স্থানে স্থাপন করে।
তথ্য CPU/মেমরির মধ্যবর্তী ধাপ হিসেবে ব্যবহার হয়।
কম্পিউটার বন্ধ হলে ক্লিপবোর্ডের ডেটা মুছে যায়।
সারসংক্ষেপ:
ক্লিপবোর্ড = অস্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ
RAM-এ সংরক্ষিত, দ্রুত অ্যাক্সেসযোগ্য
উত্তর: খ) অস্থায়ী তথ্য সংরক্ষণ করা
উৎস: Britannica ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago