১ মেগা ওয়াট = কত ওয়াট?
A
১০৩ ওয়াট
B
১০৬ ওয়াট
C
১০৯ ওয়াট
D
১০১২ ওয়াট
উত্তরের বিবরণ
তড়িৎ ক্ষমতা (Electric Power)
-
কাজ এবং শক্তির একক হলো জুল (Joule)।
-
শক্তি প্রয়োগ করে কাজ করা যায়, এবং কাজের হার, অর্থাৎ একক সময়ে সম্পন্নকৃত কাজকে ক্ষমতা (Power) বলা হয়।
-
কোনো তড়িৎ যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি ব্যয় করে বা অন্য শক্তিতে (যেমন: তাপ, আলো, যান্ত্রিক) রূপান্তরিত করে, তাকে তড়িৎ ক্ষমতা বলা হয়।
কিলোওয়াট (kW) ও ওয়াট (W)
-
কোনো রোধ বা তড়িৎ যন্ত্রের দুই পাশে বিভব পার্থক্য ১ ভোল্ট হলে, এবং এর মধ্য দিয়ে ১ অ্যাম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহিত হলে, ঐ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট (W)।
-
সূত্র: ১ ওয়াট = ১ ভোল্ট × ১ অ্যাম্পিয়ার
-
-
বড় পরিমাণ শক্তির জন্য ব্যবহার করা হয়:
-
১ কিলোওয়াট (kW) = ১০০০ ওয়াট = 10³ ওয়াট
-
১ মেগাওয়াট (MW) = ১০⁶ ওয়াট
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
সংক্রামক রোগের একটি উদাহরণ কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
ডায়াবেটিস
B
ইনফ্লুয়েঞ্জা
C
ক্যান্সার
D
উচ্চ রক্তচাপ
সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হলো মানুষের জীবনের অংশ, যেখানে সম্পূর্ণভাবে রোগমুক্ত থাকা সম্ভব নয়। তবে রোগ এড়ানো এবং প্রতিরোধ করা যায়। সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা বলতে শরীরের রোগাক্রান্ত অবস্থা বোঝায়। নিজেকে রোগ থেকে রক্ষা করতে হলে রোগের ধরন, রোগের জীবাণু এবং রোগ ছড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানা জরুরি।
সংক্রামক রোগ:
-
যে রোগ আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে অন্যদের শরীরে ছড়ায়, তাকে সংক্রামক রোগ বলা হয়।
-
সংক্রমণ শুধু মানুষের শরীরের মাধ্যমে নয়, পানি, খাদ্য, বাতাস ইত্যাদি বাহকের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
-
সাধারণ সংক্রামক রোগের উদাহরণ: সর্দি-কাশি, চোখ ওঠা, উদরাময়, ইনফ্লুয়েঞ্জা, হুপিং কাশি, ডিপথেরিয়া, হাম, বসন্ত, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা, টাইফয়েড, জন্ডিস।
অসংক্রামক রোগ:
-
যেসব রোগ এক ব্যক্তির কাছ থেকে অন্যের শরীরে সংক্রমিত হয় না, তাদের অসংক্রামক রোগ বলা হয়।
-
রোগগ্রস্ত ব্যক্তি একাই সেই রোগ বহন করে।
-
উদাহরণ: ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস।
0
Updated: 4 weeks ago
কার্বনের দানাদার রূপভেদ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
কয়লা
B
কার্বন ব্ল্যাক
C
কোক কার্বন
D
হীরক
প্রকৃতিতে একই মৌল বিভিন্ন ভৌত রূপে অবস্থান করতে পারে, এই বৈশিষ্ট্যকে বহুরূপতা বলা হয়। এটি মৌলের রাসায়নিক ধর্ম অপরিবর্তিত রেখে তাদের ভৌত রূপ পরিবর্তনের ক্ষমতা নির্দেশ করে।
বহুরূপতা সম্পর্কিত তথ্য
-
বহুরূপতা প্রদর্শনকারী মৌল: কার্বন, ফসফরাস, সিলিকন, সালফার, জার্মেনিয়াম, বোরন, টিন ইত্যাদি।
-
কার্বনের দানাদার রূপভেদ: গ্রাফাইট ও হীরক।
-
কার্বনের অদানাদার রূপভেদ: কোক কার্বন, চারকোল, কয়লা ও কার্বন ব্ল্যাক।
-
দানাদার রূপভেদ গ্রাফাইট বিদ্যুৎ পরিবহন করতে সক্ষম।
0
Updated: 1 month ago
অচৌম্বক পদার্থ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ইস্পাত
B
কোবাল্ট
C
পিতল
D
নিকেল
চৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
বেশির ভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে, তাই এদেরকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic materials) বলা হয়।
-
'ফেরো' শব্দের অর্থ লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
অচৌম্বক পদার্থ হলো সেই সমস্ত পদার্থ যা চুম্বকের দ্বারা আকৃষ্ট হয় না এবং যাদেরকে চুম্বকে রূপান্তর করা যায় না।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago