১ মেগা ওয়াট = কত ওয়াট?
A
১০৩ ওয়াট
B
১০৬ ওয়াট
C
১০৯ ওয়াট
D
১০১২ ওয়াট
উত্তরের বিবরণ
তড়িৎ ক্ষমতা (Electric Power)
-
কাজ এবং শক্তির একক হলো জুল (Joule)।
-
শক্তি প্রয়োগ করে কাজ করা যায়, এবং কাজের হার, অর্থাৎ একক সময়ে সম্পন্নকৃত কাজকে ক্ষমতা (Power) বলা হয়।
-
কোনো তড়িৎ যন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ তড়িৎ শক্তি ব্যয় করে বা অন্য শক্তিতে (যেমন: তাপ, আলো, যান্ত্রিক) রূপান্তরিত করে, তাকে তড়িৎ ক্ষমতা বলা হয়।
কিলোওয়াট (kW) ও ওয়াট (W)
-
কোনো রোধ বা তড়িৎ যন্ত্রের দুই পাশে বিভব পার্থক্য ১ ভোল্ট হলে, এবং এর মধ্য দিয়ে ১ অ্যাম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহিত হলে, ঐ যন্ত্রের ক্ষমতা ১ ওয়াট (W)।
-
সূত্র: ১ ওয়াট = ১ ভোল্ট × ১ অ্যাম্পিয়ার
-
-
বড় পরিমাণ শক্তির জন্য ব্যবহার করা হয়:
-
১ কিলোওয়াট (kW) = ১০০০ ওয়াট = 10³ ওয়াট
-
১ মেগাওয়াট (MW) = ১০⁶ ওয়াট
-
উৎস:

0
Updated: 3 hours ago
HCl (aq) + NaOH (aq) → NaCl (aq) + H2O (l) কোন ধরণের বিক্রিয়া?
Created: 1 week ago
A
বিয়োজন বিক্রিয়া
B
দহন বিক্রিয়া
C
পানি যোজন বিক্রিয়া
D
প্রশমন বিক্রিয়া
রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রকারভেদ
1️⃣ প্রশমন বিক্রিয়া (Neutralization Reaction)
-
সংজ্ঞা: এসিড এবং ক্ষার দ্রবণ মিশলে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে, যার ফলে লবণ ও পানি উৎপন্ন হয়।
-
প্রক্রিয়া:
-
এসিড জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) প্রদান করে।
-
ক্ষার জলীয় দ্রবণে হাইড্রোক্সিল আয়ন (OH⁻) প্রদান করে।
-
H⁺ এবং OH⁻ যুক্ত হয়ে পানি (H₂O) তৈরি করে।
-
-
উদাহরণ:
2️⃣ পানি যোজন বিক্রিয়া (Hydration Reaction)
-
সংজ্ঞা: আয়নিক যৌগের কেলাস গঠনের সময় এক বা একাধিক পানির অণু সংযুক্ত হওয়া।
-
পানি কেলাস: কেলাসে যুক্ত থাকা পানি।
3️⃣ বিয়োজন বিক্রিয়া (Decomposition Reaction)
-
সংজ্ঞা: সংযোজন বিক্রিয়ার বিপরীত।
-
প্রক্রিয়া: যৌগের অণু ভেঙ্গে এক বা একাধিক মৌল বা যৌগে পরিণত হয়।
-
উদাহরণ:
4️⃣ দহন বিক্রিয়া (Combustion Reaction)
-
সংজ্ঞা: কোনো মৌল বা যৌগকে বায়ুর অক্সিজেনের সঙ্গে জ্বালিয়ে, তা অক্সাইডে রূপান্তরিত করা।
-
উদাহরণ:
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে?
Created: 2 hours ago
A
পিতল
B
নিকেল
C
তামা
D
অ্যালুমিনিয়াম
চৌম্বক ও অচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায়, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
বেশিরভাগ চৌম্বক পদার্থে লোহা থাকে; তাই এগুলোকে ফেরোচৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic substances) বলা হয়।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট।
-
নিকেল একটি চৌম্বক পদার্থ, তাই এটি চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয়।
-
-
অচৌম্বক পদার্থ:
-
যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যেগুলোকে চুম্বকে পরিণত করা যায় না, তাদের অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার।
-
উৎস:

0
Updated: 2 hours ago
বর্তনীতে কত ধরনের রোধ ব্যবহার করা হয়?
Created: 2 hours ago
A
এক
B
দুই
C
তিন
D
চার
রোধ (Resistance)
-
কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহকে বাধাগ্রস্থ করার ক্ষমতাকে রোধ বলা হয়।
-
বর্তনীতে সাধারণত দুই প্রকার রোধ ব্যবহার করা হয়:
১. স্থির রোধ (Fixed Resistance):
-
যার মান নির্দিষ্ট এবং পরিবর্তন করা যায় না।
২. পরিবর্তনশীল রোধ (Variable Resistance):
-
যার মান প্রয়োজন অনুসারে পরিবর্তন করা যায়।
-
বর্তনীতে তড়িৎ প্রবাহ বা বিভব পরিবর্তনের জন্য পরিবর্তনশীল রোধ ব্যবহার করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 2 hours ago