সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো—
A
R3NH+
B
SO3-Na+
C
R2NH2+
D
COO-Na+
উত্তরের বিবরণ
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণের সংমিশ্রণ। রাসায়নিকভাবে এটি সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa) নামে পরিচিত। সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো COO⁻Na⁺, যা এর ক্লিনিং ক্ষমতার মূল কারণ।
সাধারণত সাবান তৈরি করা হয় চর্বি এবং ক্ষারকে প্রতিক্রিয়ায় আনা মাধ্যমে। সাবান তৈরির প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন উৎপন্ন হয়।
-
সাধারণত সাবান হলো উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম লবণ (R-COONa) বা উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের পটাশিয়াম লবণ (R-COOK)।
-
রাসায়নিক নাম: সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
আয়নিক গ্রুপ: COO⁻Na⁺।
-
তৈরির প্রক্রিয়া: চর্বি এবং ক্ষারের প্রতিক্রিয়া।
-
উপজাত: গ্লিসারিন।

0
Updated: 3 hours ago
কোথায় সাঁতার কাটা সহজ?
Created: 1 week ago
A
পুকুরে
B
খালে
C
নদীতে
D
সাগরে
যে কোনো বস্তুকে তরল বা গ্যাসে আংশিক বা পুরোপুরি ডুবালে লম্বভাবে যে উপরের দিকে বল প্রয়োগ হয়, তাকে প্লবতা বলা হয়।
সমুদ্রের পানিতে অনেক ধরনের লবণ দ্রবীভূত থাকে। ফলে সমুদ্রের ঘনত্ব সাধারণ পানির চেয়ে বেশি হয়। ঘনত্ব বেশি হওয়ায় সমুদ্রের পানির প্লবতাও বেশি হয়।
প্লবতা বেশি থাকলে সাঁতারুর শরীর পানিতে তুলনামূলকভাবে হালকা মনে হয়। এজন্য সমুদ্র বা সাগরে সাঁতার কাটা নদীর চেয়ে সহজ হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
Created: 4 weeks ago
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 4 weeks ago
ইউরি গ্যাগারিন মহাশূন্যে যান-
Created: 1 month ago
A
১৯৫৬ সালে
B
১৯৬১ সালে
C
১৯৬৪ সালে
D
১৯৬৯ সালে
ইউরি গ্যাগারিন
-
ইউরি গ্যাগারিন ছিলেন মহাকাশে যাওয়া পৃথিবীর প্রথম মানুষ।
-
তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন মহাকাশ অভিযাত্রী।
-
১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল (উল্লেখযোগ্য: কিছু জায়গায় ভুলবশত ১৯ এপ্রিল লেখা হয়) তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।
-
ভস্টক–১ নামের নভোযানে তিনি পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করেন।
-
তার মহাকাশযাত্রা স্থায়ী হয়েছিল প্রায় ১০৮ মিনিট।
-
এই স্বল্প সময়ে তিনি মাত্র দেড় ঘণ্টার মতো সময় নিয়ে পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করেন।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 month ago