সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো—
A
R3NH+
B
SO3-Na+
C
R2NH2+
D
COO-Na+
উত্তরের বিবরণ
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণের সংমিশ্রণ। রাসায়নিকভাবে এটি সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa) নামে পরিচিত। সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো COO⁻Na⁺, যা এর ক্লিনিং ক্ষমতার মূল কারণ।
সাধারণত সাবান তৈরি করা হয় চর্বি এবং ক্ষারকে প্রতিক্রিয়ায় আনা মাধ্যমে। সাবান তৈরির প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন উৎপন্ন হয়।
-
সাধারণত সাবান হলো উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম লবণ (R-COONa) বা উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের পটাশিয়াম লবণ (R-COOK)।
-
রাসায়নিক নাম: সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
আয়নিক গ্রুপ: COO⁻Na⁺।
-
তৈরির প্রক্রিয়া: চর্বি এবং ক্ষারের প্রতিক্রিয়া।
-
উপজাত: গ্লিসারিন।
0
Updated: 1 month ago
আইনস্টাইন নােবেল পুরস্কার পান-
Created: 1 month ago
A
আপেক্ষিক তত্ত্বের উপর
B
মহাকর্ষীয় ধ্রুবক আবিষ্কারের জন্য
C
কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কারের জন্য
D
আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য
যখন কোনো ধাতুর উপর আলো পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে ইলেকট্রন নির্গত হয়, তখন সেই ঘটনাকে ফটো-তড়িৎ ক্রিয়া বলা হয়।
১৯০৫ সালে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যবহার করে এই ফটো-তড়িৎ ক্রিয়ার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। এ আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
এছাড়াও, তিনি পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে বিখ্যাত ভর-শক্তি সম্পর্কের সূত্র প্রবর্তন করেন, যা হলো —
উৎস: উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি)
0
Updated: 1 month ago
অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে চলতি বাংলায় কী বলে?
Created: 2 months ago
A
ফিটকিরি
B
চুন
C
সেভিং সোপ
D
কস্টিক সোডা
পটাশ অ্যালাম (ফিটকিরি)
-
ফিটকিরির রাসায়নিক সংকেত: K₂SO₄.Al₂(SO₄)₃.24H₂O
-
এটি এক ধরনের দ্বি-লবণ, কারণ এতে দুই ধরনের লবণ থাকে: পটাশিয়াম সালফেট এবং অ্যালুমিনিয়াম সালফেট।
-
এটি সাধারণত পানি বিশুদ্ধকরণে ব্যবহৃত হয়।
-
ফিটকিরি নামেই এটি সাধারণ মানুষ চেনে।
-
কঠিন অবস্থায় এটি কেলাস আকৃতির স্ফটিক আকারে থাকে।
-
এতে ২৪ অণু পানি যুক্ত থাকে, যাকে কেলাস পানি বলে।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন বই ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি প্রোগ্রামের রসায়ন পাঠ্যবই।
0
Updated: 2 months ago
আকাশে বিদ্যুৎ চমকায় -
Created: 2 months ago
A
মেঘের অসংখ্য জলকণা/বরফকণার মধ্যে চার্জ সঞ্চিত হলে
B
দুখণ্ড মেঘ পরস্পর সংঘর্ষ হলে
C
মেঘের মধ্যে বিদ্যুৎ কোষ তৈরি হলে
D
মেঘ বিদ্যুৎ পরিবাহী অবস্থায় এলে
যখন আকাশে মেঘের মধ্যে প্রচুর পানি ও বরফ কণা থাকে, তখন সেখানে চার্জ জমে।
যদি ধনাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জযুক্ত মেঘ একে অপরের কাছে আসে, তবে আকর্ষণের কারণে চার্জ দ্রুত এক মেঘ থেকে অন্য মেঘে চলে যায়।
এই দ্রুত চার্জের চলাচলের সময় যে তীব্র আলো দেখা যায়, তাকে আমরা বিজলী চমকানো বলি।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 2 months ago