যে কারণে শৈশব-অন্ধত্ব হতে পারে তা হলো -
A
এইচআইভি/এইডস
B
ম্যালেরিয়া
C
হাম
D
যক্ষা
উত্তরের বিবরণ
হাম রোগ একটি সংক্রামক রোগ যা আক্রান্ত শিশুর শরীর থেকে বাতাসের মাধ্যমে সুস্থ শিশুর মধ্যে ছড়ায়। শিশু যখন হাম রোগে আক্রান্ত হয়, তখন তার শরীরে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে শৈশবে অন্ধত্ব অন্যতম। এই রোগ থেকে প্রতিরোধের জন্য নির্দিষ্ট সময়সূচিতে টিকা দেওয়া হয়।
-
৯ মাস বয়স পূর্ণ হলে এক ডোজ এমআর (হাম-রুবেলা) টিকা দেওয়া হয়।
-
১৫ মাস বয়স পূর্ণ হলে হামের ২য় ডোজ টিকা দিয়ে শিশুকে হাম রোগ থেকে সুরক্ষা দেওয়া হয়।
-
হাম রোগ শৈশবে অন্ধত্বের প্রধান কারণ, বিশেষ করে নিম্ন-আয়যুক্ত দেশে। এটি প্রতি বছর আনুমানিক ১৫,০০০ থেকে ৬০,০০০ শিশুর অন্ধত্বের জন্য দায়ী।

0
Updated: 3 hours ago
খাদ্য তৈরির জন্য উদ্ভিদ বায়ু থেকে গ্রহণ করে -
Created: 1 week ago
A
অক্সিজেন
B
কার্বন ডাই-অক্সাইড
C
নাইট্রোজেন
D
জলীয় বাষ্প
সালোকসংশ্লেষণ (Photosynthesis)
সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোকের সাহায্যে বায়ু থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং মাটির পানি ব্যবহার করে নিজের জন্য খাদ্য তৈরি করে। এই খাদ্য মূলত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করাজাতীয় ধরনের হয়।
এই প্রক্রিয়াটিকে সালোকসংশ্লেষণ বলা হয়।
সালোকসংশ্লেষণের জন্য যা লাগে:
-
পানি (H₂O) – উদ্ভিদের মূল ও কোষ থেকে আসে।
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂) – বায়ুমণ্ডল থেকে গ্রহণ করে।
-
সূর্যালোক – সূর্য থেকে আসে।
-
ক্লোরোফিল – উদ্ভিদের সবুজ অংশে উপস্থিত রঞ্জক।
সংক্ষেপে, উদ্ভিদ সূর্যের আলোকে ব্যবহার করে পানি ও কার্বন ডাই-অক্সাইডকে খাদ্যে রূপান্তরিত করে।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago

Created: 4 days ago
A
৮
B
১৭
C
৯
D
২৫
আইসোটোপ হলো এমন পরমাণু, যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। এ ধরনের পরমাণু একে অপরের থেকে সামান্য ভৌত বৈশিষ্ট্যে ভিন্নতা প্রদর্শন করে। নিচে বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো।
-
আইসোটোপ: যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
-
ভারী আইসোটোপের স্ফুটনাঙ্ক ও গলনাঙ্ক সাধারণত কিছুটা বেশি হয়, তবে এ পার্থক্য অনেকক্ষেত্রে উপেক্ষাযোগ্য।
-
বর্তমানে মোট আইসোটোপের সংখ্যা প্রায় ১৩০০।
ভর সংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য:
-
কোনো পরমাণুর ভর সংখ্যা (A) = প্রোটন সংখ্যা (Z) + নিউট্রন সংখ্যা (n)।
-
ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বাদ দিলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়।
উদাহরণ:
-
অক্সিজেন (O)-এর ভর সংখ্যা = ১৭, প্রোটন সংখ্যা = ৮
-
নিউট্রন সংখ্যা = ১৭ – ৮ = ৯

0
Updated: 4 days ago
আদর্শ ভোল্টেজ উৎসের অভ্যন্তরীণ রোধ কত?
Created: 3 hours ago
A
অসীম
B
শূন্য
C
অতি ক্ষুদ্র
D
অনেক বড়
একটি আদর্শ ভোল্টেজ উৎস এমন একটি তাত্ত্বিক ধারণা যেখানে উৎসের টার্মিনালের ভোল্টেজ সবসময় স্থির থাকে এবং লোড পরিবর্তনের কারণে তা কোনোভাবেই কমে বা বাড়ে না।
এটি কেবল তখনই সম্ভব যখন উৎসের অভ্যন্তরীণ রোধ শূন্য ধরা হয়। অভ্যন্তরীণ রোধ থাকলে কারেন্ট প্রবাহের সময় ভোল্টেজ পতন ঘটত, যা আদর্শ ভোল্টেজ উৎসের মৌলিক বৈশিষ্ট্যের সাথে সাংঘর্ষিক।
তথ্যগুলো সংক্ষেপে:
-
আদর্শ ভোল্টেজ উৎস: টার্মিনালের ভোল্টেজ লোডের পরিবর্তনের পরও অপরিবর্তিত থাকে।
-
অভ্যন্তরীণ রোধ শূন্য: r = 0 ধরা হয়, যাতে কোনো ভোল্টেজ ড্রপ না ঘটে।
-
যদি অভ্যন্তরীণ রোধ থাকত, তবে V = IR সূত্র অনুযায়ী ভোল্টেজ পতন ঘটত এবং টার্মিনাল ভোল্টেজ উৎস ভোল্টেজের সমান থাকত না।
-
আদর্শ ক্ষেত্রে Vterminal = Vsource, অর্থাৎ টার্মিনালের ভোল্টেজ সর্বদা উৎসের ভোল্টেজের সমান থাকে।
সুতরাং, একটি আদর্শ ভোল্টেজ উৎসের অভ্যন্তরীণ রোধ সর্বদা শূন্য ধরা হয়।

0
Updated: 3 hours ago