ফটোগ্রাফিক প্লেটে আবরণ থাকে -
A
সিলভার ব্রোমাইডের
B
সিলভার ক্লোরাইডের
C
অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের
D
সিলভার ফ্লোরাইডের
উত্তরের বিবরণ
ফটোগ্রাফিতে ব্যবহৃত ড্রাই প্লেট হলো একটি কাচের প্লেট যা সিলভার ব্রোমাইডের জেলাটিন ইমালশন দিয়ে আবৃত থাকে। এই প্লেটটি একবার প্রস্তুত হলে, এটি এক্সপোজারের জন্য সংরক্ষণ করা যায় এবং একবার ছবি তোলার পর, এটি আবার ডার্করুমে নিয়ে গিয়ে ধীরে ধীরে ডেভেলপ করা যায়।
-
ফটোগ্রাফিক প্লেটের আবরণে সিলভার ব্রোমাইড (AgBr) ব্যবহৃত হয়।
-
এটি একটি ড্রাই প্লেট, অর্থাৎ আগেই তৈরি করা এবং সংরক্ষণযোগ্য।
-
এক্সপোজারের পর প্লেটটি পুনরায় ডার্করুমে নিয়ে ডেভেলপ করা যায়।
-
জেলাটিন ইমালশন সিলভার ব্রোমাইডকে সমানভাবে প্লেটে ছড়িয়ে রাখে।
-
এই পদ্ধতিটি ছবির উচ্চ মানের এবং স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।
0
Updated: 1 month ago
চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে?
Created: 3 months ago
A
ভিটামিন-ই
B
ভিটামিন-কে
C
ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স
D
ভিটামিন-এ
- চা পাতা, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে।
- শাকসবজি, তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়।
- সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন-কে এর প্রধান উৎস।
- মাছের তেল, দুধ, মলা মাছ, মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন-এ রয়েছে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।
0
Updated: 3 months ago
কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
Created: 2 months ago
A
৭০ বছর
B
৬৫ বছর
C
৭৬ বছর
D
৮০ বছর
ধূমকেতু (Comet)
-
মহাকাশে কখনো কখনো একটি বিশেষ ধরনের জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, যার মাথা ও লেজ থাকে— একে ধূমকেতু বলে।
-
ধূমকেতু আকাশে একটি বিস্ময়কর দৃশ্য তৈরি করে।
-
যদিও ধূমকেতু সৌরজগতের অংশ, এটি অনেক সময় অদৃশ্য অবস্থায় থাকে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখা যায়।
-
এরা সূর্যকে অনেক দূর দিয়ে পরিক্রমণ করে এবং যখন সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন এদের লেজ বড় হয়ে ওঠে।
-
ধূমকেতুর কক্ষপথ অনেক দীর্ঘ হওয়ায় এটি বহু বছর পর পর দেখা যায়।
-
বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি একটি ধূমকেতুর গতি নির্ণয় করেন, যেটি "হ্যালির ধূমকেতু" নামে পরিচিত।
-
হ্যালির ধূমকেতু প্রতি ৭৬ বছর পর পর দৃশ্যমান হয়।
-
এটি প্রথম দেখা যায় ২৪০ খ্রিস্টপূর্বে এবং সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালে।
-
তাই আবার দেখা যাবে ১৯৮৬ + ৭৬ = ২০৬২ সালে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago
কোনটি পানিতে দ্রবীভূত হত না?
Created: 3 months ago
A
গ্লিসারিন
B
ফিটকিরি
C
সোডিয়াম ক্লোরাইড
D
ক্যালসিয়াম কার্বনেট
লবণ
-
ক্যালসিয়াম কার্বনেট (CaCO₃) এক ধরনের লবণ, যা পানিতে গলে না বা দ্রবীভূত হয় না।
-
সাধারণ খাবারে যে লবণ ব্যবহৃত হয় তা হলো –
-
সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) – যা আমরা রান্নায় ব্যবহার করি,
-
সোডিয়াম গ্লুটামেট (C₅H₈NO₄Na) – যা খাবারের স্বাদ বাড়ায় (বিশেষ করে চাইনিজ খাবারে)।
-
-
মাটির অম্লতা (এসিডিটি) দূর করতে চুনাপাথর (CaCO₃) ব্যবহার করা হয়। এটি একটি লবণ।
-
মাটির উর্বরতা বাড়াতে আমরা যে সার ব্যবহার করি, তার অনেকগুলোই আসলে লবণ। যেমন –
-
অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট (NH₄NO₃)
-
অ্যামোনিয়াম ফসফেট ((NH₄)₃PO₄)
-
পটাসিয়াম নাইট্রেট (KNO₃)
-
-
তুঁতে বা কপার সালফেট (CuSO₄) একটি লবণ যা কৃষিজমিতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দমন করতে ব্যবহৃত হয়।
-
বেশিরভাগ লবণ পানিতে গলে যায়, তবে কিছু লবণ পানিতে গলে না এবং শৈবাল (algae) নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
যেমন:-
ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃)
-
সিলভার সালফেট (Ag₂SO₄)
-
সিলভার ক্লোরাইড (AgCl)
-
এইভাবেই লবণ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় – খাবার, কৃষি ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনায়।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বই।
0
Updated: 3 months ago