প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মেয়াদকাল কোনটি?
A
১৯৭২-১৯৭৭
B
১৯৭৩-১৯৭৮
C
১৯৭৪-১৯৭৯
D
১৯৭৫-১৯৮০
উত্তরের বিবরণ
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা:
- বাংলাদেশে মোট ৮টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
- প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৭৩-১৯৭৮)।
- দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৮০-১৯৮৫)।
- তৃতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৮৫-১৯৯০)।
- চতুর্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৯০-১৯৯৫)।
- পঞ্চম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৯৭-২০০২)।
- ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১১-২০১৫)।
- সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০)।
তথ্যসূত্র -
0
Updated: 1 month ago
মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা কোথায় হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
কলকাতা
B
দিল্লি
C
ঢাকা
D
লাহোর
মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার প্রয়োজনে। ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ মুসলিম সমাজে আলাদা রাজনৈতিক সংগঠনের প্রয়োজনীয়তাকে আরও স্পষ্ট করে তোলে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর, ঢাকার শাহবাগে অনুষ্ঠিত সর্বভারতীয় মুসলিম শিক্ষা সম্মেলনের অধিবেশনে।
-
এর পেছনের মূল কারণ ছিল বঙ্গভঙ্গ (১৯০৫) এবং তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতি।
-
মুসলিম সমাজের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে নওয়াব খাজা সলিমুল্লাহ উদ্যোগ নেন।
-
সম্মেলনে মুসলমানদের স্বার্থরক্ষায় একটি স্বতন্ত্র রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
-
সভার সভাপতি নওয়াব ভিকার-উল-মুলক প্রস্তাবটি সমর্থন করেন এবং এর মাধ্যমে সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
-
দলের মূল লক্ষ্য ছিল মুসলমানদের শিক্ষা, প্রতিনিধি অধিকার ও রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করা।
-
পরবর্তীকালে এই দলই পাকিস্তান সৃষ্টির মূল রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়।
0
Updated: 1 month ago
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল খাত-
Created: 1 month ago
A
শিল্প খাত
B
কৃষি খাত
C
সেবা খাত
D
যোগাযোগ খাত
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, বাংলাদেশের জিডিপি উৎপাদন ভিত্তিতে প্রধানত তিনটি বৃহৎ খাত রয়েছে, যদিও সার্বিকভাবে মোট ১৯টি খাত বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশে দ্রুত বর্ধনশীল খাত হলো শিল্পখাত।
-
জিডিপিতে সর্ববৃহৎ খাত: সেবা খাত
-
ছোট খাত: কৃষি খাত
-
কর্মসংস্থান দিক থেকে বৃহৎ খাত: কৃষি খাত
0
Updated: 1 month ago
সংবিধান রচনার জন্য তৎকালীন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ‘গণপরিষদ আদেশ’ জারি করা হয় -
Created: 1 month ago
A
২৩ মার্চ, ১৯৭২
B
১০ এপ্রিল, ১৯৭২
C
১১ এপ্রিল, ১৯৭২
D
১৭ এপ্রিল, ১৯৭২
বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৯৭২ সালে, যা স্বাধীন রাষ্ট্রের আইনগত ও সাংবিধানিক কাঠামো স্থাপনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
-
প্রথম পদক্ষেপ: তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবু সাইদ চৌধুরী ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ ‘গণপরিষদ আদেশ’ জারি করেন।
-
প্রথম অধিবেশন: ১০ এপ্রিল ১৯৭২, যেখানে গণপরিষদে ৪০৩ জন সদস্য ছিলেন।
-
নির্বাচিত পদাধিকারী:
-
সভাপতিত্ব করেন মওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ
-
স্পিকার: শাহ আবদুল হামিদ
-
ডেপুটি স্পিকার: মোহাম্মদ উল্লাহ
-
২ মে ১৯৭২ শাহ আবদুল হামিদের মৃত্যুর পর মোহাম্মদ উল্লাহ স্পিকার নির্বাচিত হন।
-
-
সংবিধান-প্রণয়ন কমিটি: ১১ এপ্রিল গঠিত, ড. কামাল হোসেনকে আহ্বায়ক করে ৩৪ সদস্যের কমিটি।
-
জনমত সংগ্রহ: সংবিধান প্রণয়ের সময় জনগণের মতামত আহ্বান করা হয় এবং ৯৮টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়।
-
সাহায্য: গণপরিষদ ভবনে ব্রিটিশ আইনসভার খসড়া আইন-প্রণেতা আই গাথরি সহযোগিতা করেন।
-
ভাষা পর্যালোচনা: সংবিধানের বাংলা রূপ পর্যালোচনার জন্য আহ্বায়ক ড. আনিসুজ্জামান, ভাষা বিশেষজ্ঞ সৈয়দ আলী আহসান ও মযহারুল ইসলাম।
-
উত্থাপন: ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে খসড়া সংবিধান বিল আকারে উপস্থাপন করা হয়।
-
পাস ও সই: ১৪-১৫ ডিসেম্বর সংসদে পাস হওয়া সংবিধানের হাতের লেখা কপিতে ৩৯৯ জন সদস্য সই করেন, ৪ জন সদস্য বিরত থাকেন।
-
কার্যকর হওয়া: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২, বিজয় দিবসে সংবিধান কার্যকর হয়।
0
Updated: 1 month ago