'ক্লিওপেট্রা' কোন ফসলের উন্নত জাত?
A
আলু
B
পেঁয়াজ
C
বাঁধাকপি
D
কোনটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
আলু বিশ্বের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং এটি প্রধান স্টার্চ উৎস হিসেবে বিবেচিত, যা ভাতের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। উৎপাদনের দিক থেকে ধান, গম ও ভুট্টার পর আলু চতুর্থ স্থানে অবস্থান করে। আলু চাষের জন্য বেলে দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
-
১৯৬০ সাল থেকে উন্নতমানের আলুর চাষ হয়ে আসছে।
-
উন্নত জাতের আলু: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ড, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, চিনেলা
-
উচ্চ ফলনশীল পেঁয়াজের জাত: সুখ সাগর, ঝিটকা, কৈলাসনগর, তাহেরপুরী, ভাতি
-
উচ্চ ফলনশীল বাঁধাকপির জাত: গ্রীন এক্সপ্রেস, ড্রামহেড, গোল্ডেন ক্রস, প্রভাতী, অগ্রদূত
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে উন্নত জাতের তামাকের মধ্যে রয়েছে কোনটি?
Created: 1 month ago
A
সুমাত্রা
B
আকবর
C
শতাব্দী
D
দোয়েল
সুমাত্রা হলো বাংলাদেশে চাষযোগ্য উন্নত জাতের তামাক, যা উচ্চ ফলন এবং গুণগত মানের জন্য পরিচিত। বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাতগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
-
উন্নত জাতের ধান: ইরাটম, ব্রি হাইব্রিড-১, চান্দিনা, হীরা, মালা, বিপ্লব, দুলাভোগ, মোহিনী, সুফলা, আশা, প্রগতি।
-
উন্নত জাতের গম: সোনালিকা, বলাকা, দোয়েল, অগ্রণী, আনন্দ, কাঞ্চন, শতাব্দী, আকবর।
-
উন্নত জাতের টমেটো: বাহার, মানিক, রতন, অপূর্ব, মিন্টো, ঝুমকা, সিঁদুর, শ্রাবণী।
-
উন্নত জাতের তামাক: সুমাত্রা, ম্যানিলা।
-
উন্নত জাতের ভুট্টা: বর্ণালী, শুভ্রা, উত্তরণ।
-
উন্নত জাতের আলু: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ট, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা, চিনেলা।
-
উন্নত জাতের তুলা: সিবি-১০, রূপালী, ডেলফোজ।
0
Updated: 1 month ago
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষ গ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, তুলা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা-
Created: 1 month ago
A
মাগুরা
B
কুষ্টিয়া
C
ঝিনাইদহ
D
খুলনা
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষ গ্রন্থ ২০২৪
-
তামাক উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: কুষ্টিয়া
-
তামাক উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগ: খুলনা
-
চা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: মৌলভীবাজার
-
ভুট্টা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: দিনাজপুর
-
তুলা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: ঝিনাইদহ
-
পাট উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: ফরিদপুর
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে সর্বশেষ কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে? [সেপ্টেম্বর - ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
২০০৮ সালে
B
২০১৩ সালে
C
২০১৯ সালে
D
২০২২ সালে
কৃষি শুমারি (বাংলাদেশ)
-
সর্বশেষ শুমারি: ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত।
-
উদ্দেশ্য: কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের তথ্য সংগ্রহ করে নীতিনির্ধারণে সহায়তা করা।
-
শুমারি থেকে প্রাপ্ত তথ্য:
-
কৃষি খানার সংখ্যা ও আকার
-
ভূমির ব্যবহার ও চাষের ধরন
-
শস্যের ধরণ ও চাষ পদ্ধতি
-
গবাদি পশু, হাঁস-মুরগী সংখ্যা
-
মৎস্য উৎপাদন ও চাষাবাদ সংক্রান্ত তথ্য
-
কৃষি ক্ষেত্রে নিয়োজিত জনবল
-
-
ব্যবহার: কৃষি উন্নয়ন কৌশল নির্ধারণ, অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও বেঞ্চমার্ক তথ্য হিসেবে।
-
আইনি ভিত্তি: পরিসংখ্যান আইন-২০১৩ অনুযায়ী জনশুমারি, অর্থনৈতিক শুমারি ও কৃষি শুমারি পরিচালনা বাধ্যতামূলক।
-
ইতিহাস:
-
১৯৬০: নমুনা আকারে প্রথম কৃষি শুমারি
-
১৯৭৭: স্বাধীনতা পরবর্তী প্রথম কৃষি শুমারি
-
পরবর্তী শুমারি: ১৯৮৩-৮৪, ১৯৯৬, ২০০৮
-
২০১৯: সর্বশেষ শুমারি
-
0
Updated: 1 month ago