‘মেঘ বলে চৈত্রে যাবো’ কাব্যগ্রন্থটির লেখক হলেন-
A
শওকত ওসমান
B
সৈয়দ আলী আহসান
C
আহসান হাবীব
D
শামসুর রাহমান
উত্তরের বিবরণ
‘মেঘ বলে চৈত্রে যাবো’
-
রচয়িতা: আহসান হাবীব
-
ধরণ: কাব্যগ্রন্থ
আহসান হাবীব সম্পর্কে:
-
তিনি একজন কবি ও সাংবাদিক।
-
‘মেঘ বলে চৈত্রে যাবো’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ।
অন্য কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
রাত্রিশেষ (প্রথম প্রকাশিত)
-
ছায়া হরিণ
-
সারা দুপুর
-
আশায় বসতি
-
দুই হাতে দুই আদিম পাথর
-
প্রেমের কবিতা
-
বিদীর্ণ দর্পণে মুখ
উপন্যাসসমূহ:
-
অরণ্যে নীলিমা
-
রানী খালের সাঁকো

0
Updated: 21 hours ago
কোনটি জসীম উদ্দীন রচিত নাটক?
Created: 1 week ago
A
মধুমালা
B
সুচয়নী
C
মাটির কান্না
D
ধানক্ষেত
জসীম উদ্দীন রচিত নাটক
-
মধুমালা
জসীম উদ্দীন
-
জন্ম: ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রাম, মাতুলালয়।
-
কলেজ জীবনে কবর কবিতা রচনা করে বিপুল খ্যাতি অর্জন।
-
১৯৩৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে লেকচারার পদে যোগদান।
রচিত কাব্যগ্রন্থ
-
রাখালী
-
নক্সীকাঁথার মাঠ
-
সুচয়নী
-
সোজন বাদিয়ার ঘাট
-
এক পয়সার বাঁশি
-
বালুচর
-
ধানক্ষেত
-
রূপবতী
-
মা যে জননী কান্দে
-
মাটির কান্না
উৎস
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
'ঘরগেরস্থির রাজনীতি' গ্রন্থটি রচনা করেন কে?
Created: 1 month ago
A
বেগম রোকেয়া
B
সুফিয়া কামাল
C
সেলিনা হোসেন
D
নীলিমা ইব্রাহিম
ঘরগেরস্থির রাজনীতি (প্রবন্ধগ্রন্থ)
-
লেখক: সেলিনা হোসেন
-
প্রকাশ: ২০০৭
-
বিষয়বস্তু:
-
মোট সতেরটি প্রবন্ধ সংকলিত
-
বাংলাদেশের সমাজ প্রেক্ষিতে নারীর অবস্থা ও অবস্থান বিশ্লেষণ
-
নারীবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে সমাজ-ভাবনার চিত্র উপস্থাপন
-
সেলিনা হোসেন (লেখক পরিচিতি)
-
জন্ম: ১৯৪৭, ১৪ জুন, রাজশাহী
-
ধারা: কথাশিল্পী
-
মূল বিষয়বস্তু: অবরুদ্ধ সমাজে মুক্তচিন্তা ও মানুষের মুক্তির আকুতি
-
পুরস্কারসমূহ:
-
মুহাম্মদ এনামুল হক স্বর্ণপদক (১৯৬৯)
-
বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৮০)
-
ফিলিপস্ পুরস্কার (১৯৮৮)
-
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৭)
-

0
Updated: 1 month ago
বিহারীলাল চক্রবর্তীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
Created: 1 week ago
A
সারদামঙ্গল
B
বঙ্গসুন্দরী
C
বন্ধু বিয়োগ
D
স্বপ্নদর্শন
‘সারদামঙ্গল’ কাব্য
-
‘সারদামঙ্গল’ (১৮৭৯) কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ।
-
এটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল আর্যদর্শন পত্রিকায়।
-
আখ্যানকাব্য হলেও এর আখ্যানবস্তু খুব সামান্য; মূলত এটি একটি গীতিকবিতাধর্মী কাব্য।
-
কাব্যগ্রন্থটি মোট পাঁচটি সর্গে বিভক্ত।
-
‘ভোরের পাখি’ খ্যাত রোমান্টিক কবি বিহারীলাল এই কাব্যে প্রিয়তমার রূপে দেবী সারদার অনুসন্ধান করেছেন।
-
গ্রন্থটি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূল্যায়ন
রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—
"সূর্যাস্ত কালের সুবর্ণমণ্ডিত মেঘমালার মত সারদামঙ্গলের সোনার শ্লোকগুলি বিবিধরূপের আভাস দেয়। কিন্তু কোন রূপকে স্থায়ীভাবে ধারণ করিয়া রাখে না। অথচ সুদূর সৌন্দর্য স্বর্গ হইতে একটি অপূর্ণ পূরবী রাগিণী প্রবাহিত হইয়া অন্তরাত্মাকে ব্যাকুল করিয়া তুলিতে থাকে।"
বিহারীলাল চক্রবর্তীর অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ
-
স্বপ্নদর্শন
-
সঙ্গীতশতক
-
বঙ্গসুন্দরী
-
নিসর্গ সন্দর্শন
-
বন্ধু বিয়োগ
-
সারদামঙ্গল
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা এবং ‘সারদামঙ্গল’ কাব্য

0
Updated: 1 week ago