‘কবর’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
A
স্বরবৃত্ত
B
মাত্রাবৃত্ত
C
অক্ষরবৃত্ত
D
ত্রিপদী
উত্তরের বিবরণ
‘কবর’ কবিতা
-
সংকলন: জসীম উদ্দীনের রাখালী কাব্যগ্রন্থ থেকে
-
প্রথম প্রকাশ: রাখালী (১৯২৭) এবং 'কল্লোল' পত্রিকায়
-
ছন্দ: মাত্রাবৃত্ত ছন্দ, মোট ১১৮টি পঙক্তি
-
বিষয়বস্তু: এক গ্রামীণ বৃদ্ধের জীবনের প্রিয়জন হারানোর বেদনার স্মৃতি, সহজ সরল ভাষায় কাহিনীধর্মীভাবে প্রকাশিত
জসীম উদ্দীন সম্পর্কে:
-
জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯০৩, ফরিদপুর জেলা, তাম্বুলখানা গ্রাম
-
পরিচিতি: বাংলাদেশে ‘পল্লীকবি’ হিসেবে
-
উল্লেখযোগ্য রচনা: নক্সী কাঁথার মাঠ (গাথাকাব্য)
প্রধান কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
নক্সী কাঁথার মাঠ
-
সোজন বাদিয়ার ঘাট
-
মাটির কান্না
-
মা যে জননী কান্দে
-
বালুচর
-
রাখালী
-
সূচয়নী
-
নিমন্ত্রণ
-
রূপবতী
বিখ্যাত কবিতা:
-
মুসাফির
-
রাখাল ছেলে
-
পল্লী জননী
-
আসমানী
-
নিমন্ত্রণ
0
Updated: 1 month ago
"আমি সেই দিন হব শান্ত, যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না।" - এই পংক্তিটি কোন কবিতার অন্তর্গত?
Created: 2 months ago
A
বিদ্রোহী
B
সাম্যবাদী
C
কামাল পাশা
D
রণভেরী
0
Updated: 2 months ago
'বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের সিন্ধু ও দেয়া-ভার,
ঐ হলো পুণ্যের যাত্রীরা খেয়া পার।' - এই কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অন্তর্গত?
Created: 2 months ago
A
খেয়াপার
B
ধূমকেতু
C
খেয়া পারের তরণী
D
কাণ্ডারি হুঁশিয়ার
• ''বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের সিন্ধু ও দেয়া-ভার,
ঐ হলো পুণ্যের যাত্রীরা খেয়া পার।'' — কবিতাংশটি 'খেয়া পারের তরণী' কবিতা থেকে নেওয়া।
খেয়া পারের তরণী — কাজী নজরুল ইসলাম
‘শাফায়ত’—পাল বাঁধা তরণীর মাস্তুল,
‘জান্নাত’ হতে ফেলে হুরি রাশ রাশ ফুল।
শিরে নত স্নেহ-আঁখি মঙ্গল দাত্রী,
গাও জোরে সারিগান ও-পারের যাত্রী।
বৃথা ত্রাসে প্রলয়ের সিন্ধু ও দেয়া-ভার,
ঐ হলো পুণ্যের যাত্রীরা খেয়া পার।
উৎস: অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থ, কাজী নজরুল ইসলাম।
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোন কবির প্রভাব বিষ্ণু দে-এর কবিতায় লক্ষ্য করা যায়?
Created: 2 months ago
A
টি.এস. এলিয়ট
B
ডব্লিউ.বি. ইয়েটস
C
পাবলো নেরুদা
D
স্যামুয়েল টেলর কোলরিজ
বিষ্ণু দে
-
তিনি একজন খ্যাতিমান কবি, প্রাবন্ধিক, চিত্রসমালোচক ও শিল্পানুরাগী ছিলেন।
-
জন্ম: ১৯০৯ সালের ১৮ জুলাই, কলকাতার পটলডাঙ্গা।
-
পিতা: অবিনাশচন্দ্র দে, একজন অ্যাটর্নি।
-
তিনি ত্রিশোত্তর বাংলা কবিতার নব্যধারার আন্দোলনের প্রধান পাঁচজন কবির মধ্যে একজন।
-
মার্কসবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ, এবং টি.এস. এলিয়টের কবিতার দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন।
-
১৯৩১ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ‘পরিচয়’ পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
-
এছাড়া তিনি ‘সাহিত্যপত্র’ নামক আরেকটি পত্রিকা প্রকাশ করেন।
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ
-
উর্বশী ও আর্টেমিস
-
চোরাবালি
-
স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যৎ
-
সেই অন্ধকার চাই
-
নাম রেখেছি কোমল গান্ধার
-
তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ
প্রবন্ধগ্রন্থ
-
রুচি ও প্রগতি
-
সাহিত্যের ভবিষ্যৎ
-
রবীন্দ্রনাথ ও শিল্প সাহিত্যে আধুনিকতার সমস্যা
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 2 months ago