কোনটি জহির রায়হানের রচনা?
A
সারেং বৌ
B
ক্রীতদাসের হাসি
C
বরফ গলা নদী
D
কাঁদো নদী কাঁদো
উত্তরের বিবরণ
জহির রায়হান
-
জন্ম: ১৯৩৫ সালে, ফেনি জেলায়।
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ।
-
পেশা: প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক।
-
চলচ্চিত্র সৃষ্টির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কাজ:
-
প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র: ‘সঙ্গম’
-
পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র: ‘কখনো আসে নি’
-
প্রথম সিনেমাস্কোপ ছবি: ‘বাহানা’
-
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে ‘কাঁচের দেয়াল’ নিগার পুরস্কার লাভ।
-
উপন্যাস:
-
হাজার বছর ধরে
-
আরেক ফাল্গুন
-
বরফ গলা নদী
-
আর কতদিন
-
শেষ বিকেলের মেয়ে
-
তৃষ্ণা
-
কয়েকটি মৃত্যু
উল্লেখ্য অন্যান্য সাহিত্যকর্ম:
-
সারেং বৌ – শহীদুল্লাহ কায়সার
-
ক্রীতদাসের হাসি – শওকত ওসমান
-
কাঁদো নদী কাঁদো – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

0
Updated: 21 hours ago
চর্যাপদে সর্বাপেক্ষা বেশি পদ রচনা করেন কে?
Created: 6 days ago
A
শবরপা
B
লুইপা
C
কাহ্নপা
D
সরহপা
চর্যাপদে মোট সাড়ে ছেচল্লিশটি পদ পাওয়া গেছে, যার মধ্যে একটি পদ ছেঁড়া বা খণ্ডিত আকারে রয়েছে। পদসংখ্যার ভিত্তিতে কবিদের মধ্যে সর্বাধিক অবদান রেখেছেন কাহ্নপা, যিনি ১৩টি পদ রচনা করেছেন। এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবদান রেখেছেন ভুসুকুপা, তাঁর রচিত পদ সংখ্যা ৮। তৃতীয় সর্বোচ্চ অবদানকারী সরহপা, যিনি ৪টি পদ (ক্রমিক ২২, ৩২, ৩৮ ও ৩৯) রচনা করেছেন। চতুর্থ স্থানে রয়েছেন কুক্কুরীপা, যিনি ৩টি পদ রচনা করেছেন। আর পঞ্চম স্থানে রয়েছেন লুইপা, শবরপা ও শান্তিপা, এঁরা প্রত্যেকে ২টি করে পদ রচনা করেছেন।

0
Updated: 6 days ago
নির্মলেন্দু গুণকে কী নামে আখ্যায়িত করা হয়?
Created: 5 days ago
A
রোমান্টিক কবি
B
জনতার কবি
C
কৃষকের কবি
D
কবিদের কবি
নির্মলেন্দু গুণকে কবিদের কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়।
নির্মলেন্দু গুণ:
- নির্মলেন্দু গুণ বাংলাদেশের আধুনিক কবিতার একজন বিশিষ্ট কবি।
- তিনি ১৯৪৫ সালের ২১ জুন নেত্রকোনার কাশবন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- তাঁর ডাকনাম ছিল রতন।
- মূলত তিনি একজন কবি হলেও পাঠকসমাজে তাঁকে “বাংলাদেশের কবিদের কবি” হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
- তাঁর কবিতায় প্রেম, বিপ্লব, গ্রামীণ মানুষের জীবনযাত্রা, সমাজের বাস্তবতা এবং রাজনৈতিক চেতনা গভীরভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
- কবিতার পাশাপাশি তিনি অনুবাদকবিতা ও ছোটগল্পও রচনা করেছেন।

0
Updated: 5 days ago
’নীতিশাস্ত্র’ কোন প্রকার সমাস?
Created: 2 days ago
A
কর্মধারয়
B
বহুব্রীহি
C
অব্যয়ীভাব
D
তৎপুরুষ
বাংলা ভাষায় ধাতুর সংমিশ্রণে যে সমাস গঠিত হয় তার মধ্যে কর্মধারয় সমাস গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষভাবে, মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস এক ধরনের কর্মধারয় সমাস, যেখানে সমাসের মধ্যপদ লোপিত হয়।
-
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়ে যে সমাস গঠিত হয় তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে।
উদাহরণ:-
সিংহ চিহ্নিত আসন → সিংহাসন
-
সাহিত্য বিষয়ক সভা → সাহিত্যসভা
-
স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ → স্মৃতিসৌধ
-
নীতি বিষয়ক শাস্ত্র → নীতিশাস্ত্র
-
-
কর্মধারয় সমাস
যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস ঘটে এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলা হয়। -
কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ
কর্মধারয় সমাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়—-
মধ্যপদলোপী
-
উপমান
-
উপমিত
-
রূপক কর্মধারয় সমাস
-
উৎস:

0
Updated: 2 days ago