'তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা' কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
A
শওকত আলী
B
নির্মলেন্দু গুণ
C
আসাদ চৌধুরী
D
শহীদ কাদরী
উত্তরের বিবরণ
শহীদ কাদরী
-
স্বাধীন বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আধুনিক কবি।
-
জন্ম: ১৯৪২ সালে, কলকাতার পার্কস্ট্রিটে।
-
মৃত্যু পর তাঁর ইচ্ছে অনুসারে ঢাকাতে সমাধিস্থ করা হয়।
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
উত্তরাধিকার
-
তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা
-
কোথাও কোন ক্রন্দন নেই
-
আমার চুম্বনগুলো পৌছে দাও
0
Updated: 1 month ago
কত সালে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যটি আবিষ্কৃত হয়?
Created: 2 months ago
A
১৯০৯ সালে
B
১৯০৭ সালে
C
১৯১১ সালে
D
১৯১৭ সালে
‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য
মধ্যযুগে রচিত বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ হলো ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’। এটি একটি গীতি-আলেখ্য, যার বিষয়বস্তু রাধাকৃষ্ণের প্রণয়লীলা। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদ-এর পরেই এর স্থান।
১৩১৬ বঙ্গাব্দে (খ্রি. ১৯০৯) বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ বাঁকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের বাসিন্দা দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের নিকট থেকে এর পুঁথি আবিষ্কার করেন।
এই কাব্যের রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস। তাঁর প্রধান পরিচয়ই হলো ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের স্রষ্টা হওয়া। বসন্তরঞ্জন বিদ্বদ্বল্লভের মতে, বড়ু চণ্ডীদাসের জন্ম ১৩৩৯ খ্রিষ্টাব্দে এবং মৃত্যু ১৩৯৯ খ্রিষ্টাব্দে।
0
Updated: 2 months ago
"বার"— শব্দের 'র' কোন ধরনের ধ্বনি?
Created: 1 month ago
A
ঘর্ষণজাত ধ্বনি
B
তাড়নজাত ধ্বনি
C
কম্পনজাত ধ্বনি
D
পার্শ্বিক ধ্বনি
“বার” শব্দের ‘র’ → কম্পনজাত ধ্বনি
-
কম্পনজাত ধ্বনি:
-
উচ্চারণে জিভ কম্পিত হয় বা দন্তমূল বারবার আঘাত করে।
-
বাংলা ব্যঞ্জন: /র/
-
উদাহরণ: বার, ধার
-
-
তাড়নজাত ধ্বনি:
-
উচ্চারণে জিভের সামনের অংশ উপরের শক্ত তালুতে একটিমাত্র টোকা দেয়।
-
বাংলা প্রতিবেষ্টিত ব্যঞ্জন: ড়, ঢ
-
উদাহরণ: ধড়ফড়, বাড়, গাঢ়, নিগূঢ়
-
-
ঘর্ষণজাত ধ্বনি:
-
উচ্চারণে দুটি বাগযন্ত্র খুব কাছাকাছি আসে, বাতাসের চলাচলে ঘর্ষণ সৃষ্টি হয়।
-
উচ্চারণস্থান অনুযায়ী:
-
দন্তমূলীয়: /স/ (বস্তু)
-
কাস্তে/তালব্য: /শ/ (দাশ, রাশ, হ্রাস)
-
কণ্ঠনালীয়: /হ/ (হাট, হনহন)
-
-
-
পার্শ্বিক ধ্বনি:
-
বাতাস জিভের এক বা দুই পাশ দিয়ে বের হয়।
-
বাংলা ধ্বনি: ল
-
উদাহরণ: তাল, শাল
-
0
Updated: 1 month ago
চর্যাপদ মূলত কোন ধর্মের সাধকরা রচনা করেন?
Created: 1 month ago
A
শাক্ত সাধক
B
বৈষ্ণব সাধক
C
বৌদ্ধ সহজিয়া
D
জৈন সাধক
"চর্যাপদ: বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন" সম্পর্কিত তথ্য-
আবিষ্কার:
• ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী — ১৯০৭ সালে — নেপালের রাজ দরবার গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
• পরবর্তীতে, ১৯৩৮ সালে প্রবোধচন্দ্র বাগ্চী চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ আবিষ্কার করেন।
চর্যাপদের পরিচয়:
• চর্যাপদ হলো বাংলা ভাষার — প্রথম কাব্যগ্রন্থ/কবিতা সংকলন/গানের সংকলন।
• এটি বাংলা সাহিত্যের — আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
• চর্যাগুলো রচনা করেন — বৌদ্ধ সহজিয়াগণ।
• চর্যাপদে — বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা ও দার্শনিক চিন্তাধারা ফুটে উঠেছে।
• চর্যাপদের ভাষায় বাংলা, অর্ধমাগধী, প্রাকৃত, সংস্কৃত ও দেশজ শব্দের মিশ্রণ আছে।
অনুবাদ:
• চর্যাপদ তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেন — কীর্তিচন্দ্র।
• এই অনুবাদের সূত্রেই চর্যাপদ সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য জানা যায়।
0
Updated: 1 month ago