মারকিউরাস নাইট্রাইট আবিষ্কার সাথে জড়িত কোন বাঙ্গালি বিজ্ঞানী?
A
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
B
সত্যেন্দ্রনাথ বসু
C
ড. কুদরাত-ই-খুদা
D
জগদীশ চন্দ্র বসু
উত্তরের বিবরণ
সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির সংসদ আহ্বানের ক্ষমতা (অনুচ্ছেদ ৭২):
-
সংসদ আহ্বান:
-
জাতীয় সংসদের অধিবেশন রাষ্ট্রপতি আহ্বান করেন, কিন্তু এটি কার্যকর হয় প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শ অনুযায়ী।
-
-
রাষ্ট্রপতির ভাষণ:
-
নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশনে এবং নতুন বছরের অধিবেশনের সূচনায় রাষ্ট্রপতি সংসদে ভাষণ দেন।
-
রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর সংসদে আলোচনা হয়।
-
-
সংসদ মুলতবি ও ভাঙা:
-
রাষ্ট্রপতি সংসদ মুলতবি রাখতে পারেন।
-
প্রধানমন্ত্রীর লিখিত পরামর্শে সংসদ ভাঙার ক্ষমতাও রাষ্ট্রপতির আছে।
-
-
বিশেষ পরিস্থিতি:
-
সংবিধানে বর্ণিত কিছু ক্ষেত্রে, যেমন রাষ্ট্রপতির অভিশংসন প্রক্রিয়ায়, সংসদ আহ্বান করতে পারেন স্পিকার।
-
সংক্ষিপ্তসার: রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সংসদ আহ্বান, মুলতবি রাখা ও ভাঙার ক্ষেত্রে মূলত প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শের ওপর নির্ভরশীল, যা সংসদীয় শাসন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বজায় রাখতে সাহায্য করে।

0
Updated: 12 hours ago
সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে কোন সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন হয়?
Created: 8 hours ago
A
রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার
B
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা
C
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
D
সামরিক সরকার
দ্বাদশ সংশোধনী বাংলাদেশের সংবিধানিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়, যা দেশের সরকার ব্যবস্থা পুনরায় সংসদীয় কাঠামোয় ফিরিয়ে আনে। এই সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপ্রধান ও প্রধান নির্বাহীর ভূমিকা স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় এবং গণতান্ত্রিক কাঠামোকে আরও দৃঢ় করা হয়।
-
দ্বাদশ সংশোধনী আইন পাস হয় ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট।
-
এর মাধ্যমে সংবিধানের ৪৮, ৫৫, ৫৬, ৫৮, ৫৯, ৬০, ৭০, ৭২, ১০৯, ১১৯, ১২৪, ১৪১ক ও ১৪২ অনুচ্ছেদ সংশোধন করা হয়।
-
সংশোধনীর মূল বিষয়বস্তু:
-
সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন; রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রধান,
-
প্রধানমন্ত্রী হন রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মন্ত্রিপরিষদ জাতীয় সংসদের কাছে দায়বদ্ধ।
-
-
উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলোপ করা হয়, রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন জাতীয় সংসদের সদস্যদের ভোটে।
-
সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদ অনুসারে স্থানীয় সরকার কাঠামোয় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়, যা দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি আরও সুদৃঢ় করে।

0
Updated: 8 hours ago
প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় -
Created: 8 hours ago
A
ভুটান
B
যুক্তরাজ্য
C
পোল্যান্ড
D
ফ্রান্স
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ধাপে ধাপে দেশটিকে স্বীকৃতি প্রদান করে। এই স্বীকৃতি আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিশ্চিত করে।
-
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রথম দেশ হিসেবে ভুটান এবং দ্বিতীয় দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
বিশ্বের তৃতীয় দেশ ও প্রথম ইউরোপীয় দেশ হিসেবে পূর্ব জার্মানি ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
অন্যান্য দেশগুলোর স্বীকৃতি সময়সূচি:
-
পোল্যান্ড: ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি
-
যুক্তরাজ্য: ৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২
-
ফ্রান্স: ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২
-
স্পেন: ১২ মে, ১৯৭২
-

0
Updated: 8 hours ago
'শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা' হলো বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনার -
Created: 15 hours ago
A
নীতি
B
বিধি
C
ঘোষণা
D
অঙ্গীকার
বাংলাদেশের সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার সর্বোচ্চ আইন, যেখানে রাষ্ট্রের কাঠামো, মূলনীতি, নাগরিক অধিকার ও দায়িত্ব নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতার প্রতিফলন।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।
-
সংবিধান বিভক্ত হয়েছে ১১টি ভাগ বা অধ্যায়ে।
-
এতে মোট ৭টি তফসিল রয়েছে।
-
৪টি মূলনীতি সংবিধানে স্থান পেয়েছে।
-
সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয় এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর কার্যকর হয়।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
বাংলাদেশের সংবিধানে রয়েছে ১টি প্রস্তাবনা।
-
প্রস্তাবনাটি আবার ৫টি ভাগে বিভক্ত:
-
১ম: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
-
২য়: মূলনীতি গ্রহণ (অঙ্গীকার)
-
৩য়: শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা (অঙ্গীকার)
-
৪র্থ: সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুন্ন রাখা (ঘোষণা)
-
৫ম: গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হওয়ার নিশ্চয়তা
-

0
Updated: 15 hours ago