বাংলাদেশের সংবিধানের ৪১নং অনুচ্ছেদ কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত?
A
বাক-স্বাধীনতা
B
ধর্মীয় স্বাধীনতা
C
চলাফেরার স্বাধীনতা
D
সমাবেশের স্বাধীনতা
উত্তরের বিবরণ
ধর্মীয় স্বাধীনতা – বাংলাদেশ সংবিধান (অনুচ্ছেদ ৪১)
-
ধারার সীমাবদ্ধতা: আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতার প্রতি সম্মান রেখে।
মূল বিষয়বস্তু:
-
ধর্ম অবলম্বন ও প্রচার:
-
প্রত্যেক নাগরিকের যেকোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে।
-
-
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান:
-
প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায় ও উপ-সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান স্থাপন, রক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার রয়েছে।
-
-
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অংশগ্রহণ:
-
কোনো ব্যক্তি যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় কার্যকলাপের সাথে সম্পর্কিত না হয়, তবে তাকে ঐ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য করা যাবে না।
-
জরুরি অবস্থার সময়ও এই অধিকার রদ করা যায় না।
-
সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ৩৯: চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতা
-
অনুচ্ছেদ ৩৭: সমাবেশের স্বাধীনতা
-
অনুচ্ছেদ ৩৬: চলাফেরার স্বাধীনতা

0
Updated: 12 hours ago
বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালি এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী পরিচয়ে পরিচিত হবেন - সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে?
Created: 15 hours ago
A
৫নং
B
৬নং
C
৭নং
D
৯নং
বাংলাদেশের সংবিধানের ৬নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, দেশের জনগণ জাতি হিসেবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন।
অন্য অনুচ্ছেদসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
অনুচ্ছেদ ৫: রাজধানী সংক্রান্ত বিধান।
-
অনুচ্ছেদ ৭: সংবিধানের প্রাধান্য নিশ্চিতকরণ।
-
অনুচ্ছেদ ৯: জাতীয়তাবাদ সম্পর্কিত বিধান।

0
Updated: 15 hours ago
ওরাওঁ সমাজে গ্রামীণ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য গঠিত সংগঠনের নাম কী?
Created: 15 hours ago
A
পাঁড়হা
B
পাঞ্চেস
C
নাইগাস
D
মহাতোষ
ওরাওঁ বাংলাদেশের বরেন্দ্র অঞ্চলের একটি নৃগোষ্ঠী, যারা তাদের নিজস্ব ভাষা, সাংস্কৃতিক প্রথা ও সামাজিক সংগঠন বজায় রেখে বসবাস করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
বাসস্থান: বরেন্দ্র অঞ্চল, পাশাপাশি ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালী জেলায় ঐতিহাসিকভাবে বসতি।
-
ভাষা ও বর্ণমালা: ভাষার নাম কুরুক, বর্ণমালা নেই এবং সাহিত্য মৌখিক।
-
জাতিগত শ্রেণিবিন্যাস: অস্ট্রিক ও দ্রাবিড় ভাষাতাত্ত্বিক গোষ্ঠী।
-
গ্রাম সংগঠন: পাঞ্চেস, যা যাবতীয় বিবাদ মেটানো ও শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কার্যকর।
-
গ্রাম প্রশাসন:
-
একজন হেডম্যান বা মহাতোষ
-
একজন পুরোহিত বা নাইগাস
-
গ্রামে বয়স্ক সাত-আটজন ব্যক্তি দ্বারা পাঞ্চেস গঠিত হয়।
-
-
পাঞ্চেসের কার্যকাল: সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছর।

0
Updated: 15 hours ago
সর্বোচ্চ কত শতাংশ মন্ত্রী সংসদ সদস্য না হয়েও নিয়োগ পেতে পারেন?
Created: 8 hours ago
A
৫%
B
৮%
C
১০%
D
১৫%
বাংলাদেশের সংবিধানে মন্ত্রিপরিষদের গঠন নিয়ে সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো, রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রাধান্য নিশ্চিত করা। সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৫৬(২) অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদের অধিকাংশ সদস্য সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে নিয়োগ পেতে হবে।
-
সংবিধানের ৫৬(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদের অন্তত নয়-দশমাংশ (৯০%) সংসদ সদস্য হতে হবে।
-
এভাবে নিশ্চিত করা হয় যে তাঁরা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে জনগণের প্রত্যাশা প্রতিফলিত করবেন।
-
মন্ত্রিপরিষদের বাকি সর্বোচ্চ দশ শতাংশ (১০%) সদস্য হতে পারেন এমন ব্যক্তি, যারা সরাসরি সংসদ সদস্য নন কিন্তু সংসদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।

0
Updated: 8 hours ago