অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
A
খাজা নাজিমুদ্দিন
B
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
C
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
D
এ এইচ এম কামরুজ্জামান
উত্তরের বিবরণ
অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীরা
-
প্রথম মুখ্যমন্ত্রী: শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
-
প্রেক্ষাপট: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের পর ১৯৩৭ সালে অবিভক্ত বাংলায় প্রথম প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
-
ফলাফল: সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকায় মুসলিম লীগ ও কৃষক প্রজা পার্টির কোয়ালিশন সরকার গঠিত হয়।
-
মুখ্যমন্ত্রী: শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক
-
-
শেষ মুখ্যমন্ত্রী: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
-
প্রেক্ষাপট: ১৯৪৬ সালের অবিভক্ত বাংলায় সর্বশেষ সাধারণ নির্বাচনে মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১১৪ আসন লাভ করে।
-
মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
-
-
পূর্ব বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী (পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরে): খাজা নাজিমুদ্দিন
-
প্রেক্ষাপট: ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান সৃষ্টি হলে পূর্ব বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত হন।
-

0
Updated: 14 hours ago
বাংলাদেশের সংবিধানের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে -
Created: 15 hours ago
A
লিখিত ও সুপরিবর্তনীয়
B
অলিখিত ও সুপরিবর্তনীয়
C
লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
D
অলিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
বাংলাদেশের সংবিধান একটি লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয় দলিল, যা দেশের রাষ্ট্রব্যবস্থা, নাগরিক অধিকার ও সরকারি কাঠামো নির্ধারণ করে। এর মূল কাঠামো পরিবর্তন করা কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
সংবিধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের, যা কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।
-
সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।
-
সংবিধানের ভাগ বা অধ্যায়ের সংখ্যা: ১১টি।
-
সংবিধানের মূলনীতি সংখ্যা: ৪টি।
-
সংবিধান দুষ্পরিবর্তনীয়, অর্থাৎ এর পরিবর্তন সহজ নয়।
-
সংবিধান দেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ করে।
উল্লেখযোগ্য: বাংলাদেশের সংবিধানের প্রকৃতি হলো লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়।

0
Updated: 15 hours ago
দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন কোনটি?
Created: 1 week ago
A
এফবিসিসিআই
B
বিজিএমইএ
C
ডিসিসিআই
D
কোনটিই নয়

0
Updated: 1 week ago
কত সালে দেশে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
বীমা জাতীয়করণ:
- বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়।
উল্লেখ্য,
- ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ Bangladesh Insurance (Emergancy Provision) Order, 1972 জারি করা হয়।
- এতে ১৯৩৮ সালের বীমা আইনটি বাংলাদেশের বীমা আইন বলে বিবেচিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়।
- পরবর্তীতে একই সালের ৮ই আগস্ট রাষ্ট্রপতির ৯৫ নং আদেশ বলে তৎকালিন ৭৫টি বীমা প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করে প্রথমে ৫টি সংস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যথা- ১. বাংলাদেশ জাতীয় বীমা কর্পোরেশন, ২. কর্ণফুলী বীমা কর্পোরেশন, ৩. তিস্তা বীমা কর্পোরেশন, ৪. সুরমা জীবন বীমা কর্পোরেশন এবং ৫. রূপসা জীবন বীমা কর্পোরেশন।
- অতপর ১৯৭৩ সালের ১৪ই মে বীমা কর্পোরেশন অধ্যাদেশ (Insurance Corporation Ordinance, 1973) ঘোষণার মধ্য দিয়ে ৫টি বীমা সংস্থাকে ২টি সংস্থার অধীনে আনা হয়, যথা- ১। জীবন বীমা কর্পোরেশন ও ২। সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।
- ১৯৮৩ সালে রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনের পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানায় বীমা ব্যবসার অনুমতি দেয়া হয়।
- বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর বেসরকারী বীমা ব্যবসা চালু আছে।
উৎস: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ২য় পত্র, এইচ এস সি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago