বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার কোনটি?
A
বাংলা একাডেমি পদক
B
জাতীয় পুরস্কার
C
একুশে পদক
D
স্বাধীনতা পদক
উত্তরের বিবরণ
স্বাধীনতা পদক
-
সংজ্ঞা: স্বাধীনতা পদক হলো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।
-
প্রবর্তন: মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের স্মরণে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ সরকার এই পুরস্কার প্রবর্তন করে।
-
প্রদানের ক্ষেত্র:
-
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান
-
ভাষা আন্দোলনে অবদান
-
শিক্ষা
-
সাহিত্য
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
-
চিকিৎসা বিজ্ঞান
-
সাংবাদিকতা
-
জনসেবা
-
সামাজিক বিজ্ঞান
-
সঙ্গীত
-
ক্রীড়া
-
চারুকলা
-
পল্লী উন্নয়ন
-
-
পুরস্কারের উপাদান:
-
একটি স্বর্ণপদক
-
সম্মাননাপত্র
-
নগদ অর্থ
-
২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্তরা:
-
মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতি: মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর)
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর)
-
সাহিত্য: মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর)
-
প্রতিবাদী তারুণ্য: আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)
-
সমাজসেবা: স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর)
-
শিক্ষা ও গবেষণা: বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর
-
সংস্কৃতি: নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর)

0
Updated: 15 hours ago
বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান- [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 week ago
A
১ম
B
২য়
C
৩য়
D
৪র্থ
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন
-
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন শুরু হয় ১৯৪৮ সালে।
-
জাতিসংঘের নিজস্ব শান্তিরক্ষা বাহিনী নেই; সদস্য সংগ্রহ করা হয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে।
-
১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছে।
-
১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ দুটি অপারেশনে অংশগ্রহণ করে:
-
ইরাক-ইরান (UNIIMOG)
-
নামিবিয়া (UNTAG)
-
-
UNIIMOG মিশনে ১৫ জন সদস্য প্রেরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তিরক্ষী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শান্তিরক্ষা মিশনে সবচেয়ে বেশি শান্তিরক্ষী পাঠানো দেশ হলো নেপাল।
-
নেপালের মোট শান্তিরক্ষী: ৬,১১৯ জন
-
-
দ্বিতীয় অবস্থানে আছে রুয়ান্ডা।
-
বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে, পাঁচ হাজার ৬৮৬ জন শান্তিরক্ষী পাঠানো সহ।

0
Updated: 1 week ago
'The World Investment Report' প্রকাশ করে কোন সংস্থা?
Created: 2 days ago
A
IMF
B
WTO
C
UNCTAD
D
World Bank
United Nations Conference on Trade and Development (UNCTAD) হলো জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলন।
-
যাত্রা শুরু: ১৯৬৪
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ১৯৫টি
-
সংস্থাটি বার্ষিক বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদন প্রকাশ করে
UNCTAD-এর প্রকাশিত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনসমূহ:
-
The Trade and Development Report
-
The Trade and Environment Review
-
The World Investment Report
-
The Least Developed Countries Report
-
The Technology and Innovation Report
-
Digital Economy Report

0
Updated: 2 days ago
বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের সময় জাতিসংঘের মহাসচিব কে ছিলেন?
Created: 2 days ago
A
কুর্ট ওয়াল্ডহেইম
B
উ থান্ট
C
ড. বুট্রোস বুট্রোস ঘালি
D
ট্রিগভেলী
বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ
-
সম্পর্কের সূচনা: ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে।
-
মহাসচিব: বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভের সময় জাতিসংঘের মহাসচিব ছিলেন কুর্ট ওয়াল্ডহেইম।
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাপ্রবাহ:
-
১৯৭১ সালের এপ্রিল:
-
ভারত সরকার জাতিসংঘের কাছে শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা প্রদানের অনুরোধ করে।
-
তৎকালীন মহাসচিব কুর্ট ওয়াল্ডহেইম উদ্যোগী হন।
-
উ থান্ত মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন গণহত্যাকে মানব ইতিহাসের অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে ঘোষণা করেন।
-
-
১৯৭২ সালের আগস্ট:
-
৮ আগস্ট: বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ আবেদনের জন্য আবেদন জমা দেয়।
-
১১ আগস্ট: নিরাপত্তা পরিষদে বিবেচনার জন্য ২১ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত।
-
২৩ আগস্ট: সদস্যপদ প্রস্তাব নিরাপত্তা পরিষদে উপস্থাপন করা হয় (যুক্তরাজ্য, ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুগোস্লাভিয়ার সমর্থন)।
-
২৫ আগস্ট: চীনের ভেটোর কারণে তখন বাংলাদেশ সদস্যপদ পায়নি।
-
-
১৯৭৪ সালের জুন:
-
পুনরায় আবেদন করা হয়।
-
১০ জুন: নিরাপত্তা পরিষদে সদস্যপদ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়; চীন ভোটে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকে।
-
১৭ সেপ্টেম্বর: জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ বাংলাদেশের সদস্যপদ অনুমোদন করে।
-
ফলাফল: বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
মহাসচিব সংক্রান্ত তথ্য:
-
উ থান্ত (১৯৬১-১৯৭১): মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন দায়িত্বে।
-
কুর্ট ওয়াল্ডহেইম (১৯৭২-১৯৮১): বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভের সময় দায়িত্বে।

0
Updated: 2 days ago