বাংলাদেশের সংবিধানে প্রস্তাবনা কয়টি?
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
১টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান – প্রস্তাবনা সংক্রান্ত তথ্য
-
প্রস্তাবনার সংখ্যা: ১টি
-
প্রস্তাবনার ভাগ: ৫টি
প্রস্তাবনার ভাগসমূহ:
-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা
-
মূলনীতি গ্রহণ (অঙ্গীকার)
-
শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা (অঙ্গীকার)
-
সংবিধানের প্রাধান্য অক্ষুন্ন রাখা (ঘোষণা)
-
গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হওয়ার নিশ্চয়তা
সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
সংবিধান গৃহীত: ৪ নভেম্বর ১৯৭২
-
কার্যকর: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
-
মোট অনুচ্ছেদ: ১৫৩
-
ভাগ: ১১টি
-
তফসিল: ৭টি
-
মূলনীতি: ৪টি

0
Updated: 15 hours ago
জাতিসংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশনের নাম কী?
Created: 1 week ago
A
UNCLOS
B
UNCTAD
C
UNCAC
D
CEDAW
দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন:
-
জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের সংক্ষিপ্ত নাম হলো UNCAC।
-
এর পূর্ণরূপ United Nations Convention against Corruption।
-
এটি ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয় এবং ২০০৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর কার্যকর হয়।
-
ইউএনসিএসি (UNCAC)-এর মূল লক্ষ্য হলো বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি হ্রাস করা, যা জাতীয় সীমান্ত অতিক্রম করেও সংঘটিত হতে পারে।
সূত্র: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago
কত সালে দেশে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৩ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৫ সালে
বীমা জাতীয়করণ:
- বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে বীমা শিল্পকে জাতীয়করণ করা হয়।
উল্লেখ্য,
- ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ Bangladesh Insurance (Emergancy Provision) Order, 1972 জারি করা হয়।
- এতে ১৯৩৮ সালের বীমা আইনটি বাংলাদেশের বীমা আইন বলে বিবেচিত হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়।
- পরবর্তীতে একই সালের ৮ই আগস্ট রাষ্ট্রপতির ৯৫ নং আদেশ বলে তৎকালিন ৭৫টি বীমা প্রতিষ্ঠানকে জাতীয়করণ করে প্রথমে ৫টি সংস্থায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যথা- ১. বাংলাদেশ জাতীয় বীমা কর্পোরেশন, ২. কর্ণফুলী বীমা কর্পোরেশন, ৩. তিস্তা বীমা কর্পোরেশন, ৪. সুরমা জীবন বীমা কর্পোরেশন এবং ৫. রূপসা জীবন বীমা কর্পোরেশন।
- অতপর ১৯৭৩ সালের ১৪ই মে বীমা কর্পোরেশন অধ্যাদেশ (Insurance Corporation Ordinance, 1973) ঘোষণার মধ্য দিয়ে ৫টি বীমা সংস্থাকে ২টি সংস্থার অধীনে আনা হয়, যথা- ১। জীবন বীমা কর্পোরেশন ও ২। সাধারণ বীমা কর্পোরেশন।
- ১৯৮৩ সালে রাষ্ট্রায়ত্ব বীমা কর্পোরেশনের পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানায় বীমা ব্যবসার অনুমতি দেয়া হয়।
- বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর বেসরকারী বীমা ব্যবসা চালু আছে।
উৎস: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ ২য় পত্র, এইচ এস সি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
মাতৃপ্রধান পরিবার ব্যবস্থার প্রচলন কোন জাতিসত্তায় রয়েছে?
Created: 15 hours ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
বম
D
গারো
গারো একটি আদিবাসী সম্প্রদায়, যারা ভারত ও বাংলাদেশের নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাস করে। তাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও সামাজিক প্রথা অনন্য বৈশিষ্ট্য বহন করে এবং মাতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা এদের বড় বৈশিষ্ট্য।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
গারোরা মূলত ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড় এবং বাংলাদেশের বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় বসবাস করে।
-
ভাষাগতভাবে তারা বোডো-মঙ্গোলীয় ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।
-
জাতিগত পরিচয়ের ক্ষেত্রে অনেক গারো নিজেদেরকে মান্দি বলে পরিচয় দেন।
-
তাদের সমাজে প্রচলিত পরিবার কাঠামো হলো মাতৃতান্ত্রিক, অর্থাৎ বংশ ও সম্পত্তির উত্তরাধিকার নারীর দিক থেকে নির্ধারিত হয়।
-
গারোদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবের নাম ওয়ানগালা, যা মূলত ধান কাটার পর কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উৎসব।
-
এই উৎসব সাধারণত আশ্বিন মাসে পালিত হয় এবং সামর্থ্যানুযায়ী কোনো গ্রামে তিন দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
-
তাদের আদি ধর্মের নাম সাংসারেক, যদিও বর্তমানে অনেক গারো খ্রিস্টধর্ম অনুসরণ করে।

0
Updated: 15 hours ago