বাংলাদেশের সংবিধান কবে থেকে কার্যকর হয়?
A
২৬ মার্চ, ১৯৭২
B
৪ নভেম্বর, ১৯৭২
C
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
D
১০ এপ্রিল, ১৯৭২
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান (১৯৭২)
-
প্রণয়ন কমিটি গঠন: ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল, ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের কমিটি গঠিত।
-
গৃহীত: ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালে গণপরিষদে।
-
কার্যকর: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস)।
-
মূল লেখক: শিল্পী আব্দুর রউফ।
-
অঙ্গসজ্জা: শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
-
প্রচ্ছদ: শীতলপাটির উপর লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’।
-
স্বাক্ষর: গণপরিষদের ৩৯৯ জন সদস্য হস্তলিখিত মূল সংবিধানে স্বাক্ষর করেন, বাংলা ও ইংরেজী লিপিতে।
-
বিরোধী দলের স্বাক্ষর: একমাত্র সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি।
0
Updated: 1 month ago
ফিফার সর্বশেষ র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
১০০তম
B
১০২তম
C
১০৪তম
D
১০৭তম
ফিফা র্যাঙ্কিং (নারী ফুটবল)
-
নারী ফুটবলে ফিফার সর্বশেষ হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ২৪ ধাপ এগিয়েছে।
-
১১৭৯.৮৭ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ১০৪তম স্থানে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশের মেয়েদের রেটিং পয়েন্ট বেড়েছে +৮০.৫১।
-
ফিফা জানিয়েছে, এবারের হালনাগাদ র্যাঙ্কিংয়ে সবচেয়ে বেশি এগোনো দল বাংলাদেশ এবং সর্বাধিক পয়েন্ট (+৮০.৫১) অর্জন করেছে বাংলাদেশ দল।
উল্লেখযোগ্য:
-
গত জুনে মিয়ানমার সফরে যাওয়ার সময় ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ছিল ১২৮তম।
-
এরপর ২৯ জুন বাহরাইনকে হারায় (৩৬ ধাপ এগিয়ে থাকা) এবং ২ জুলাই মিয়ানমারকে হারায় (৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা)।
-
প্রথমবারের মতো ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে নাম লেখায় পিটার বাটলারের দল।
-
এগিয়ে থাকা এই দুই দলের সঙ্গে জেতায় র্যাঙ্কিংয়ে এমন উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের।
তথ্যসূত্র: পত্রিকা প্রতিবেদন [Link]
0
Updated: 1 month ago
খাসিয়া গ্রামগুলো কী নামে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
পাড়া
B
পুঞ্জি
C
মৌজা
D
মাহাতো
খাসিয়া জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে বসবাসরত একটি মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী, যা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত। এদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য, সামাজিক কাঠামো ও ধর্মীয় জীবন তাদের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হিসেবে পরিচিত।
-
জাতিগত শ্রেণি: মাতৃতান্ত্রিক নৃগোষ্ঠী, মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
শারীরিক বৈশিষ্ট্য: গাত্রবর্ণ হরিদ্রাভ, নাক-মুখ চ্যাপ্টা, চোয়াল উঁচু, ছোট টানা কালো চোখ, খর্বকায়।
-
অভিবাসন: প্রায় পাঁচ শতাব্দী আগে আসাম থেকে বাংলাদেশে আগমন।
-
গ্রাম ও নেতৃত্ব: গ্রামের নাম পুঞ্জি, পুঞ্জিপ্রধানকে সিয়েম বলা হয়।
-
বাংলাদেশে বসতি: উত্তরপূর্ব সীমান্তবর্তী সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার।
-
ভারতে বসতি: মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া-জৈন্তিয়া পাহাড়ের পাদদেশ।
-
ধর্ম: বর্তমান শতকরা ৮০-৯০ ভাগ খাসিয়া খ্রিস্টান।
0
Updated: 1 month ago
প্রকল্প হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক যাত্রা শুরু করে কবে?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৬ সালে
B
১৯৭৮ সালে
C
১৯৮২ সালে
D
১৯৮৪ সালে
গ্রামীণ ব্যাংক
-
প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস:
-
১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক একটি প্রকল্প হিসেবে যাত্রা শুরু করে।
-
১৯৮৩ সালের ২ অক্টোবর পূর্ণাঙ্গ ব্যাংক হিসেবে চালু হয়।
-
প্রতিষ্ঠাতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
-
ক্ষুদ্রঋণের ধারণা বাংলাদেশের বাইরে প্রথম মালয়েশিয়ায় চালু হয়।
-
-
মূল উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
-
মূলত ভূমিহীন এবং দরিদ্র নারীদের ৫ জনের ক্ষুদ্র দল গঠনের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান।
-
ঋণের মাধ্যমে নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সমাজের নীচ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।
-
৯৮% ঋণগ্রহীতা নারী।
-
নারী ঋণগ্রহীতাদের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি দারিদ্র্য বিমোচন এবং উন্নত জীবনে অগ্রগতি।
-
সেগমেন্ট: ভিক্ষুকদের জন্য সুদ-মুক্ত ঋণ প্রদান।
-
-
সাফল্য ও স্বীকৃতি:
-
ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও প্রান্তিক দরিদ্রদের ক্ষমতায়নের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ।
-
-
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প শুরু হয়েছিল চট্টগ্রাম জেলার জোবরা গ্রামে।
-
ব্যাংকের নীতিমালা ও কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে ইউনূসের গবেষণা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তৈরি।
-
উৎস: গ্রামীণ ব্যাংক ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago