বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সভাপতি কে ছিলেন?
A
ড. কামাল হোসেন
B
সৈয়দ নজরুল ইসলাম
C
তাজউদ্দিন আহমদ
D
আবু সাঈদ চৌধুরী
উত্তরের বিবরণ
১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল গণপরিষদে সংবিধানের খসড়া প্রণয়নের জন্য গঠিত ৩৪ সদস্যের কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন, যিনি তখন আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন।
প্রধান তথ্যসমূহ:
-
সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে আইন বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।
-
১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর সংবিধান কার্যকর হয়।
-
হস্তলিখিত সংবিধানটির মূল লেখক ছিলেন শিল্পী আব্দুর রউফ।
-
সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
-
সংবিধানের প্রচ্ছদে শীতলপাটির উপর লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’।
-
গণপরিষদের ৩৯৯ জন সদস্য হস্তলিখিত মূল সংবিধানে স্বাক্ষর করেন; বাংলা ও ইংরেজী লিপিতে স্বাক্ষর করা হয় ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৭২।
-
একমাত্র বিরোধী দলীয় সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি।

0
Updated: 15 hours ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ ‘সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া’ সম্পর্কিত?
Created: 1 week ago
A
৬৭ (১) নং
B
৬৯ নং
C
৬৮ নং
D
৭০ (১) নং
সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হওয়ার শর্তাবলি
সংবিধানের ৬৭ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
কোনো সংসদ-সদস্যের আসন শূন্য হবে, যদি—
-
শপথ গ্রহণ না করলে: নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে নব্বই দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে এবং শপথপত্র/ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করতে ব্যর্থ হন।
-
তবে শর্ত থাকে যে, এই মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে স্পিকার যথাযথ কারণে সময় বৃদ্ধি করতে পারবেন।
-
-
অবিরাম অনুপস্থিত থাকলে: সংসদের অনুমতি ছাড়া একটানা নব্বই বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকেন।
-
সংসদ ভেঙে গেলে।
-
অযোগ্য হলে: সংবিধানের ৬৬(২) দফার অধীনে অযোগ্য হয়ে পড়েন।
-
দলীয় সীমানা লঙ্ঘন করলে: সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
সংবিধানের ৬৭ (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
-
কোনো সংসদ-সদস্য স্পিকারের নিকট স্বাক্ষরযুক্ত পত্রের মাধ্যমে নিজের পদ ত্যাগ করতে পারেন।
-
স্পিকার পত্রটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গেই তার আসন শূন্য হবে।
-
যদি স্পিকারের পদ শূন্য থাকে বা তিনি দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হন, তবে ডেপুটি স্পিকার পত্রটি গ্রহণ করলে সেই মুহূর্ত থেকে সদস্যপদ শূন্য গণ্য হবে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 1 week ago
জাতীয় সংসদের ১নং আসন কোনটি?
Created: 12 hours ago
A
পঞ্চগড়-১
B
বান্দরবান-১
C
রাঙামাটি-১
D
খাগড়াছড়ি-১
বাংলাদেশের সংসদীয় আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
মোট আসন:
-
জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়।
-
৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
-
-
নির্দিষ্ট আসন নম্বর:
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
২৯৭ নং আসন: কক্সবাজার
-
২৯৮ নং আসন: খাগড়াছড়ি
-
২৯৯ নং আসন: রাঙামাটি
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
-
নোটযোগ্য তথ্য:
-
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় মাত্র একটি করে সংসদীয় আসন রয়েছে।
-

0
Updated: 12 hours ago
বাংলাদেশের বার্ষিক বৈদেশিক সাহায্যের পরিমাণ নির্ধারণকারী সংস্থা কোনটি?
Created: 1 week ago
A
বিশ্বব্যাংক
B
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
C
বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম
D
বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশের বার্ষিক বৈদেশিক সাহায্যের পরিমাণ নির্ধারণকারী সংস্থা বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম।
BDF:
- BDF-এর পূর্ণরূপ- Bangladesh Development Forum.
- বিডিএফ হলো বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী বা দাতাদের একটি ফোরাম ১৯৭৪ সালে গঠিত হয়।
- তখন এর নাম ছিলো বাংলাদেশ এইড গ্রুপ।
- ১৯৯৭ সালে এর নাম হয় 'প্যারিস কনসোর্টিয়াম গ্রুপ' এবং ২০০২ সালে এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম।
- প্রথমদিকে এর বৈঠক প্যারিসে অনুষ্ঠিত হলেও ২০০৩ সাল থেকে এর বৈঠক নিয়মিতভাবে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
- বিশ্বব্যাংক এই ফোরামের সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করে।
উৎস: i) প্রথম আলো।
ii) Economic Relations Division ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago