বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালি এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী পরিচয়ে পরিচিত হবেন - সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে?
A
৫নং
B
৬নং
C
৭নং
D
৯নং
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধানের ৬নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, দেশের জনগণ জাতি হিসেবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন।
অন্য অনুচ্ছেদসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
অনুচ্ছেদ ৫: রাজধানী সংক্রান্ত বিধান।
-
অনুচ্ছেদ ৭: সংবিধানের প্রাধান্য নিশ্চিতকরণ।
-
অনুচ্ছেদ ৯: জাতীয়তাবাদ সম্পর্কিত বিধান।

0
Updated: 15 hours ago
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাক্ষর করেন কে?
Created: 8 hours ago
A
জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা
B
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
C
আবদুল জলিল
D
আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ
পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। দীর্ঘদিনের সংঘাত ও অস্থিরতা নিরসনে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ উন্মুক্ত হয়।
-
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জনসংহতি সমিতি)র মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
-
২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর চুক্তির ২৫ বছর পূর্তি উদযাপিত হয়েছে।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং জনসংহতি সমিতির পক্ষে জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
-
এই চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি স্থাপনের পথ সুগম হয় এবং সংঘাত প্রশমনের একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 8 hours ago
'দ্বিজাতি তত্ত্বের' প্রবক্তা কে?
Created: 15 hours ago
A
স্যার সৈয়দ আহমদ খান
B
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
C
এ.কে. ফজলুল হক
D
নওয়াব সলিমুল্লাহ
জিন্নাহর দ্বিজাতি তত্ত্ব (Two-Nation Theory)
-
সংজ্ঞা: জাতিতত্ত্বের বিশ্লেষণে একটি জনগোষ্ঠীকে তখনই জাতি বলা যায়, যার ভাষা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, সাহিত্য, মনন, কৃষ্টি, ধর্ম, এমনকি অর্থনীতি একটি একক সত্তায় পরিণতি লাভ করে।
-
জিন্নাহর ধারণা: মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ভারতের হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়কে দুটি পৃথক জাতি হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। এ ভাবনাকেই বলা হয় দ্বিজাতি তত্ত্ব।
-
ঘোষণা:
-
জিন্নাহ ১৯৩৯ সালে দ্বিজাতি তত্ত্ব ঘোষণা করেন।
-
পরবর্তী বছর, ১৯৪০ সালে লাহোরে মুসলিম লীগের অধিবেশনে এরই প্রতিধ্বনি প্রকাশ পায়।
-
২৩ মার্চ ১৯৪০ সালে লাহোর অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
-
-
লাহোর প্রস্তাব: বাংলার নেতা ও পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী এ.কে. ফজলুল হক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এতে বলা হয় যে, কোনো শাসনতান্ত্রিক পরিকল্পনা ভারতে কার্যকর বা মুসলমানদের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না যদি এটি একটি নিম্নবর্ণিত মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত না হয়।

0
Updated: 15 hours ago
নওগাঁর পাহাড়পুরে অবস্থিত সোমপুর মহাবিহার কে নির্মাণ করেন?
Created: 3 days ago
A
গোপাল
B
দেবপাল
C
ধর্মপাল
D
রামপাল
সোমপুর মহাবিহার
-
প্রতিষ্ঠাতা: পাল বংশের দ্বিতীয় সম্রাট ধর্মপাল।
-
অবস্থান: নওগাঁ জেলায়।
-
গুরুত্ব: এটি তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৌদ্ধ বিহার।
-
বিশেষতা: সোমপুর মহাবিহার প্রাচীন বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ শিক্ষা ও ধর্মকেন্দ্র।
-
উৎখনন: পাহাড়পুরের উৎখননকৃত বিহার কমপ্লেক্সের সঙ্গে সোমপুর মহাবিহারকে অভিন্ন মনে করা হয়। ধ্বংসাবশেষ হতে কিছু মাটির সিল পাওয়া গেছে।
সূত্র:

0
Updated: 3 days ago