এন্টার্কটিকা মহাদেশের চতুর্দিকে কোন মহাসাগর রয়েছে?
A
আটলান্টিক মহাসাগর
B
প্রশান্ত মহাসাগর
C
দক্ষিণ মহাসাগর
D
ভারত মহাসাগর
উত্তরের বিবরণ
এন্টার্কটিকা (Antarctica):
- এন্টার্কটিকা মহাদেশ আয়তনে বিশ্বে পঞ্চম।
- এর মোট আয়তন :১ কোটি ৪২ লক্ষ বর্গকিমি; পঞ্চম বৃহত্তম।
- এটি ৯০° দক্ষিণ মেরুরেখা থেকে ৬০° দক্ষিণ অক্ষরেখা পর্যন্ত বিস্তৃত।
- মহাদেশটি পৃথিবীর দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত এবং দক্ষিণ মেরুকে কেন্দ্র করে প্রায় বৃত্তাকারে অবস্থিত।
- এ মহাদেশের চতুর্দিকে দক্ষিণ মহাসাগর অবস্থিত।
- মহাদেশটি সারাবছর বরফে আচ্ছন্ন থাকে বলে মনুষ্য বসবাসের অনুপযোগী।
- শীতলতম এই মহাদেশে কোনো দেশ নেই।
- এখানকার উল্লেখযোগ্য প্রাণি অ্যালবাট্রস, পেঙ্গুইন, সীল ইত্যাদি। এছাড়া এ মহাদেশে মস ও শৈবাল জাতীয় উদ্ভিদ জন্মে।

0
Updated: 9 hours ago
'কর্তব্যের জন্য কর্তব্য'-ধারণাটির প্রবর্তক কে?
Created: 1 day ago
A
অ্যারিস্টটল
B
ইমানুয়েল কান্ট
C
বার্ট্রান্ড রাসেল
D
জন লক
কর্তব্যের জন্য কর্তব্যের ধারণার প্রবর্তক হলেন ইমানুয়েল কান্ট, যিনি নৈতিকতা ও নীতিশাস্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।
-
ইমানুয়েল কান্ট ছিলেন জার্মান নীতিবিজ্ঞানী।
-
তাঁর নীতিবিদ্যার মূলকথা তিনটি: সৎ ইচ্ছা, কর্তব্যের জন্য কর্তব্য, এবং শর্তহীন আদেশ।
-
তিনি 'কর্তব্যমুখী নৈতিকতার' প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত।
নীতিশাস্ত্রের উপর তাঁর রচিত গুরুত্বপূর্ণ বইগুলো:
-
Groundwork for Metaphysics of Morals
-
Critique of Pure Reason
-
Critique of Practical Reason
-
Critique of Judgement
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় কত সালে?
Created: 1 week ago
A
১৯৭২ সালে
B
১৯৭৬ সালে
C
১৯৭৪ সালে
D
১৯৭৩ সালে
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৫–২১ জুন ২০২২ তারিখে।
-
এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহের জন্য CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing) পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
জনশুমারি প্রতি ১০ বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।
-
গণনাকৃত জনসংখ্যা: ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ জন।
-
জনসংখ্যার বার্ষিক বৃদ্ধির হার: ১.১২%।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১,১১৯ জন।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৭৪ সালে।
উৎস: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)

0
Updated: 1 week ago
এশিয়া-আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে কোনটি?
Created: 1 week ago
A
মালাক্কা
প্রণালী
B
বাব
এল-মান্দেব প্রণালী
C
বেরিং
প্রণালী
D
পক প্রণালী
বাব এল-মান্দেব প্রণালী
-
অবস্থান: আরব উপদ্বীপ ও আফ্রিকা মহাদেশের (দক্ষিণ-পশ্চিম) মধ্যবর্তী প্রণালী।
-
অর্থ: আরবি নাম “বাব আল-মান্দব” অর্থ “কান্নার দ্বার”।
-
সংযোগ: লোহিত সাগরকে এডেন উপসাগর ও ভারত মহাসাগরের সঙ্গে যুক্ত করে।
-
গুরুত্ব: সুয়েজ খালের পর থেকে ভূমধ্যসাগর ও পূর্ব এশিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক বাণিজ্যপথের অংশ।
-
দূরত্ব ও প্রস্থ:
-
মোট দৈর্ঘ্য: প্রায় ১৪৮০ কিমি।
-
গড় প্রস্থ: প্রায় ৪৮০ কিমি।
-
-
বিভাজন:
-
প্রণালীটি পেরিম দ্বীপ দ্বারা দুই চ্যানেলে বিভক্ত:
-
পশ্চিম চ্যানেল: ২৬ কিমি প্রশস্ত।
-
পূর্ব চ্যানেল: ৩ কিমি প্রশস্ত।
-
-
-
ভূগোলগত গুরুত্ব: এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে এই প্রণালী।
-
অর্থনৈতিক গুরুত্ব: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও জ্বালানি পরিবহনের জন্য বিশ্বের অন্যতম কৌশলগত প্রণালী।

0
Updated: 1 week ago