বাংলাদেশের সংবিধানের কত নম্বর তফসিলে ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানবলীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে?
A
চতুর্থ
B
ষষ্ঠ
C
তৃতীয়
D
সপ্তম
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন হিসেবে রাষ্ট্রের কাঠামো, নাগরিক অধিকার ও গুরুত্বপূর্ণ নীতিমালা নির্ধারণ করে। এতে বিভিন্ন বিধান ও তফসিল অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা ইতিহাস ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের সঙ্গে যুক্ত।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
সংবিধান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান, যা ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে কার্যকর হয়।
-
সংবিধানে মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদ এবং ১১টি ভাগ বা অধ্যায় রয়েছে।
-
সংবিধানে মোট ৭টি তফসিল সংযোজন করা হয়েছে, যা নিম্নরূপ:
১. প্রথম তফসিল: অন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন
২. দ্বিতীয় তফসিল: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন
৩. তৃতীয় তফসিল: শপথ ও ঘোষণা
৪. চতুর্থ তফসিল: ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানবলী
৫. পঞ্চম তফসিল: ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ
৬. ষষ্ঠ তফসিল: ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা
৭. সপ্তম তফসিল: ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
0
Updated: 1 month ago
’ফোকেটিং’ কোন দেশের আইনসভা?
Created: 1 month ago
A
সুইডেন
B
ডেনমার্ক
C
আফগানিস্তান
D
আইসল্যান্ড
বিভিন্ন দেশের আইনসভার নাম:
-
ডেনমার্ক: ফোকেটিং (Folketing)।
-
আফগানিস্তান: লয়াজিরগা (Loya Jirga)।
-
নেপাল: ফেডারেল পার্লামেন্ট (Federal Parliament)।
-
সুইডেন: রিক্সড্যাগ (Riksdag)।
-
আইসল্যান্ড: আলথিং (Althing)।
-
ফিনল্যান্ড: এডুসকুন্ডা (Eduskunta)।
-
ইসরায়েল: নেসেট (Knesset)।
উৎস: ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
ঢাকা
B
ফরিদপুর
C
গাজীপুর
D
চাঁদপুর
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BTRI)
-
অবস্থান: ঢাকা, মানিক মিয়া এভিনিউ, শেরে বাংলা নগর।
-
প্রতিষ্ঠা:
-
১৯৫১ সালে পাট উন্নয়ন গবেষণার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
-
স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে আইনসঙ্গতভাবে (Act) পুনঃপ্রতিষ্ঠা।
-
-
উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
-
পাট ও পাটজাত আঁশ ফসলের কৃষি গবেষণা।
-
কারিগরি গবেষণা।
-
পাট থেকে টেক্সটাইল পণ্য উদ্ভাবন সংক্রান্ত গবেষণা।
-
-
ঐতিহাসিক পটভূমি:
-
১৯০৪ সালে স্যার আর.এস. ফিনলো নেতৃত্বে ঢাকায় প্রথম পাট গবেষণা শুরু।
-
-
গবেষণা কেন্দ্রসমূহ:
-
কেন্দ্রীয় কেন্দ্র: মানিকগঞ্জে পাটের কেন্দ্রীয় কৃষি পরীক্ষণ স্টেশন।
-
আঞ্চলিক কেন্দ্র: রংপুর, ফরিদপুর, কিশোরগঞ্জ, চান্দিনা (কুমিল্লা)।
-
উপকেন্দ্র: তারাবো (নারায়ণগঞ্জ), মনিরামপুর (যশোর), কলাপাড়া (পটুয়াখালী)।
-
বীজ উৎপাদন ও গবেষণা কেন্দ্র: নশিপুর (দিনাজপুর)।
-
উৎস: বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বসবাস করে? [ আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 month ago
A
বান্দরবান
B
খাগড়াছড়ি
C
চট্টগ্রাম
D
রাঙামাটি
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ৫০টি। এর মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি এবং এখানকার সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলনামূলকভাবে সমৃদ্ধ।
-
বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা: ৫০টি।
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: ১৩টি।
-
সংখ্যার দিক থেকে সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা।
-
সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: মারমা।
-
জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস: রাঙামাটি।
0
Updated: 1 month ago