ইমেইল ঠিকানায় ব্যবহৃত 'BCC' এর পূর্ণরূপ কী?
A
Bold Carbon Copy
B
Basic Carbon Copy
C
Black Carbon Copy
D
Blind Carbon Copy
উত্তরের বিবরণ
ই-মেইল হলো আধুনিক যোগাযোগের একটি নির্ভরযোগ্য ও দ্রুততম মাধ্যম, যা ডিজিটাল বার্তা প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর উৎপত্তি, গঠন ও কার্যপ্রণালী সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।
-
১৯৭১ সালে আরপানেট (ARPANET)-এ ইলেকট্রনিক বার্তা বিনিময়ের মাধ্যমে প্রথম ইমেইল সিস্টেম চালু করেন রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন।
-
ইলেকট্রনিক মেইল (E-mail) হলো একজন প্রেরকের কাছ থেকে এক বা একাধিক প্রাপকের নিকট বার্তা বা ডিজিটাল মেসেজ বিনিময়ের একটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।
-
প্রতিটি ই-মেইল ঠিকানায় @ চিহ্ন অবশ্যই থাকতে হয়।
-
একটি ই-মেইল ঠিকানা দুই ভাগে বিভক্ত: ইউজার আইডি এবং ডোমেইন নেম। যেমন: [email protected]
-
@ চিহ্নের আগে থাকে ইউজার আইডি।
-
@ চিহ্নের পরে থাকে ডোমেইন নেম।
-
-
ইমেইল সার্ভারে ব্যবহৃত প্রধান প্রোটোকলসমূহ হলো POP, IMAP এবং SMTP।
-
ইমেইলে ব্যবহৃত কিছু টার্ম হলো:
-
CC = Carbon Copy (একই ইমেইল একাধিক প্রাপকের কাছে দৃশ্যমানভাবে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত)।
-
BCC = Blind Carbon Copy (অন্য প্রাপকের অগোচরে কাউকে ইমেইলের কপি পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত)।
-
উৎস:

0
Updated: 17 hours ago
HTTP প্রটোকলের পূর্ণরূপ কী?
Created: 2 days ago
A
Hyper Text Test Protocol
B
HyperText Transfer Protocol
C
High-level Text Transfer Protocol
D
HyperText Translation Protocol
HTTP (HyperText Transfer Protocol) হলো World Wide Web-এ ডেটা আদান-প্রদানের একটি মৌলিক প্রটোকল, যা ক্লায়েন্ট (ওয়েব ব্রাউজার) এবং সার্ভারের মধ্যে ডেটা স্থানান্তরের নিয়মাবলী নির্ধারণ করে। এটি ওয়েবের কার্যকারিতার মূল ভিত্তি।
-
HTTP:
-
HyperText Transfer Protocol এর সংক্ষিপ্ত নাম হলো HTTP।
-
এটি একটি অ্যাপ্লিকেশন লেভেল প্রোটোকল, যা ওয়েবে সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট কম্পিউটারের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান করে।
-
১৯৮৯ সালে ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিম বার্নার্স-লি CERN-এ কর্মরত অবস্থায় "Information Management: A Proposal" শিরোনামে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করেন।
-
প্রস্তাবনায় তিনি HTTP ব্যবহার করে একটি নতুন ধরনের তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির ধারণা দেন, যা পরবর্তীতে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) হিসেবে বাস্তবায়িত হয়।
-
টিম বার্নার্স-লি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এবং HTTP-এর জনক হিসেবে পরিচিত।
-
নেটওয়ার্ক প্রযুক্তির বিকাশের ফলে ইন্টারনেট বিশ্বের নানান দেশে বিস্তৃত হয়।
-
ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বিকশিত হয়।
-
প্রতিটি ওয়েব অ্যাড্রেস (URL) সাধারণত http:// বা https:// দিয়ে শুরু হয়, যা HTTP প্রটোকলের ব্যবহার নির্দেশ করে।
-
-
HTTP-এর কাজ:
-
সার্ভারের সাথে ব্রাউজারের যোগাযোগ নিশ্চিত করা।
-
ব্রাউজারের যেকোনো অনুরোধ সার্ভারে পৌঁছে দেয়া।
-
সার্ভার থেকে প্রয়োজনীয় ডেটা, ছবি বা অন্যান্য তথ্য ব্রাউজারে নিয়ে আসা।
-
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি কি?
Created: 2 days ago
A
HTTP
B
TCP/IP
C
FTP
D
SMTP
TCP/IP (Transmission Control Protocol/Internet Protocol) হলো ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি, যা বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ককে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ প্রদান করে।
-
TCP/IP এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি একটি প্রোটোকল সেট, যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
-
ইন্টারনেটে সকল কম্পিউটার কমান্ড এবং ডেটা আদান-প্রদানের জন্য TCP/IP ব্যবহার করে।
-
TCP (Transmission Control Protocol) → ডেটা সঠিকভাবে এবং সিকোয়েন্স অনুযায়ী প্রেরণ নিশ্চিত করে।
-
IP (Internet Protocol) → প্রতিটি ডেটা প্যাকেটকে নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিকানায় পাঠায়।
-
TCP/IP হলো ইন্টারনেটের backbone, যা ডেটা ট্রান্সফার এবং কমিউনিকেশন পরিচালনা করে।
-
-
অন্যান্য প্রোটোকল:
-
HTTP (Hypertext Transfer Protocol): ওয়েব ব্রাউজার এবং সার্ভারের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য।
-
FTP (File Transfer Protocol): সার্ভার ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ফাইল স্থানান্তরের জন্য।
-
SMTP (Simple Mail Transfer Protocol): ই-মেইল পাঠানোর জন্য।
-
সূত্র:

0
Updated: 2 days ago
কোন প্রযুক্তির মোবাইল ফোনকে 'গ্রীন ফোন' হিসেবে অভিহিত করা হয়?
Created: 2 days ago
A
CDMA
B
GSM
C
LTE
D
5G প্রযুক্তি
CDMA (Code Division Multiple Access) হলো একটি ইউনিক কোডিং সিস্টেম, যা ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়। একই ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে একাধিক ব্যবহারকারীকে আলাদা কোডের মাধ্যমে ডেটা আদান-প্রদানের সুযোগ দেয়। CDMA সিস্টেমে কম পাওয়ার প্রয়োজন হওয়ায় ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পায়, তাই একে সাধারণত গ্রীন ফোন বলা হয়।
-
CDMA এর বৈশিষ্ট্য:
-
ডেটা আদান-প্রদান করে স্প্রেড স্পেকট্রাম (Spread Spectrum) পদ্ধতিতে।
-
২জি এবং ৩জি উভয় প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা যায়।
-
ভয়েস এবং ডেটা অ্যাপ্লিকেশনের জন্য অনেক ব্যান্ডউইথ সরবরাহ করে।
-
বেতার তরঙ্গ ব্যান্ডকে ১.২৫ মেগাহার্টজ প্রশস্ত ক্যারিয়ারে বিভক্ত করা হয়।
-
প্রত্যেক গ্রাহকের জন্য আলাদা কোড প্রদান করা হয়, যা একই সময়ে বহু ব্যবহারকারীকে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে।
-
GSM-এর তুলনায় বেশি ব্যবহারকারীকে সমর্থন করতে সক্ষম।
-
ডেটা এনক্রিপশন এবং সিগন্যাল স্প্রেডিং-এর কারণে GSM-এর তুলনায় বেশি নিরাপদ।
-
উৎস:

0
Updated: 2 days ago