মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন?
A
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
B
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
উত্তরের বিবরণ
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ সমাপ্তি নির্দেশ করে।
-
পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
-
মেজর জিয়াউর রহমান জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয়-
Created: 1 month ago
A
১৮০০ সালে
B
১৮০১ সালে
C
১৮০২ সালে
D
১৮০৩ সালে
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ১৮০০ সালের ৪ মে লর্ড ওয়েলেসলী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত প্রাচ্যবিষয়ক একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যার মূল উদ্দেশ্য নবনিযুক্ত ইউরোপীয় আমলাদের নৈতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নতি সাধন।
-
প্রতিষ্ঠাতা: গভর্নর জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলী।
-
বাংলা বিভাগের প্রতিষ্ঠা: ১৮০১ সালের ২৪ নভেম্বর।
-
প্রথম অধ্যক্ষ: পাদ্রী উইলিয়াম কেরী।
-
সহকারী অধ্যাপকগণ: রামরাম বসু এবং মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কা।
-
অন্য অবদান: কলেজের বাংলা বিভাগে আরও কয়েকজন শিক্ষক বাংলা গদ্যে পাঠ্যপোযোগী গ্রন্থ রচনা করেন।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ সীমিতকরণ বিষয়ক প্রটোকল?
Created: 3 weeks ago
A
কিয়েটো প্রটোকল
B
মন্ট্রিল প্রটোকল
C
বাসেল কনভেনশন
D
কার্টাগেনা প্রটোকল
মন্ট্রিল প্রটোকল হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হলো ওজোন স্তরকে ক্ষতিগ্রস্তকারী রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার সীমিত করা। এটি বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
• গৃহীত হয়: ১৯৮৭ সালে।
• উদ্দেশ্য: ওজোন স্তরের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ, বিশেষ করে ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (CFC) সীমিত করা।
• চুক্তির স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা।
• কার্যকর হওয়ার তারিখ: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
• এই প্রটোকল বাস্তবায়নের ফলে CFC গ্যাসের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, বৈশ্বিক পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও প্রটোকল হলো:
-
কিয়েটো প্রটোকল: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লক্ষ্যে।
-
বাসেল কনভেনশন: ক্ষতিকর বর্জ্য চলাচল নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত।
-
জৈব নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রটোকল: কার্টাগেনা প্রটোকল।
0
Updated: 3 weeks ago
Iodine-131 is a:
Created: 3 weeks ago
A
Stable halogen
B
Radioiodine
C
Inert iodine
D
Iodate compound
Iodine-131 হলো একটি Radioiodine, অর্থাৎ এটি তেজস্ক্রিয় আয়োডিন সমজাতীয় পদার্থ। এটি প্রাকৃতিক আয়োডিনের মতো রাসায়নিকভাবে কাজ করে, তবে এর নিউক্লিয়াস অস্থিতিশীল এবং বিটা ও গামা রশ্মি নিঃসরণ করে। মেডিসিনে Iodine-131 প্রধানত থাইরয়েড রোগের নির্ণয় ও চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়, যেমন হাইপারথাইরয়ডিজম বা থাইরয়েড ক্যান্সার। এটি শরীরে থাইরয়েড গ্রন্থিতে জমা হয় এবং স্থানীয়ভাবে বিকিরণ ছাড়ায় প্রভাবিত কোষ ধ্বংস করে। এজন্য Iodine-131 একটি গুরুত্বপূর্ণ রেডিওনুক্লিয়াইড ও থেরাপিউটিক উপাদান, যা স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: খ) Radioiodine।
তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
শরীরের কোন স্থানে ক্ষতিকর ক্যান্সার টিউমার আছে তা তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ দ্বারা নির্ণয় করা যায়।
-
নিরাময়ের জন্য কোবাল্ট-60 থেকে নির্গত গামা রশ্মি নিক্ষেপ করে ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ধ্বংস করা হয়।
-
থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি জনিত রোগের চিকিৎসায় Iodine-131 ব্যবহার করা হয়।
-
রক্তের লিউকেমিয়া রোগের চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয় ফসফরাস-32 এর ফসফেট ব্যবহৃত হয়।
-
দেহের হাড় বৃদ্ধি এবং ব্যাথার স্থান ও কারণ নির্ণয়ের জন্য টেকনেশিয়াম-99 আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
-
ব্রেইন ক্যান্সার নিরাময়ে ইরিডিয়াম আইসোটোপ ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 3 weeks ago