উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ (GCC) এর বর্তমান সদস্য দেশ কয়টি? [ আগস্ট, ২০২৫]
A
৫টি
B
৬টি
C
১২টি
D
২২টি
উত্তরের বিবরণ
জিসিসি (GCC) বা গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল হলো আরব উপসাগরীয় দেশগুলোর সহযোগিতা এবং সংহতি বৃদ্ধির জন্য গঠিত একটি আঞ্চলিক সংস্থা।
-
সদস্য দেশসমূহ: মোট ৬টি রাষ্ট্র – সৌদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, বাহরাইন, ওমান।
-
প্রতিষ্ঠা: মে ১৯৮১, রিয়াদ, সৌদি আরব।
-
সভাপতিত্ব: প্রতিবছর Rotation Basis অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করা হয়।
-
জোটের প্রধান লক্ষ্য হলো সদস্যদের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করা ও নাগরিকদের সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
-
Supreme Council: রাষ্ট্রপ্রধানদের নিয়ে গঠিত, এবং এদের প্রতিবছর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
-
পররাষ্ট্র মন্ত্রী বা সরকারী প্রতিনিধি: প্রতি তিন মাসে একবার বৈঠক করেন।
উৎস:

0
Updated: 20 hours ago
কোনটি অপরিবাহী পদার্থের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 week ago
A
তামা
B
রূপা
C
কাচ
D
সিলিকন
অপরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী বলা হয়। যেমন: কাচ, কাঠ, প্লাস্টিক ইত্যাদি।
-
অধিকাংশ অধাতব পদার্থই অপরিবাহী।
-
অপরিবাহী পদার্থে আধান প্রদান করলে আধান স্থির অবস্থায় সেই স্থানেই আবদ্ধ থাকে, সঞ্চালিত হয় না।
-
তাই দুটি আহিত বস্তুকে অপরিবাহী দিয়ে যুক্ত করলে আধান এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয় না এবং তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে না।
-
অর্থাৎ অপরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে।
পরিবাহী
-
যে সকল পদার্থের মাধ্যমে আধান সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী বলা হয়। যেমন: রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
-
প্রায় সব ধাতব পদার্থই পরিবাহী।
-
পরিবাহী পদার্থে আধান দিলে তা কোনো একটি স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে পুরো পদার্থে ছড়িয়ে পড়ে।
-
দুটি আহিত বস্তুকে পরিবাহীর মাধ্যমে যুক্ত করলে আধান সহজেই এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুর মধ্যে প্রবাহিত হয়ে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
-
পরিবাহী পদার্থ তড়িৎ প্রবাহে বাধা প্রদান করে না বললেই চলে। তবে তাপ প্রয়োগ করলে পরিবাহীর তড়িৎ প্রবাহে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
অর্ধপরিবাহী
-
কিছু পদার্থ যেমন সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদির তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। এদেরকে অর্ধপরিবাহী বলা হয়।
-
অর্থাৎ, এদের মাধ্যমে তড়িৎ প্রবাহ সম্ভব, তবে পরিবাহীর তুলনায় কম এবং অপরিবাহীর তুলনায় বেশি।
-
একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো:
-
পরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা কমে যায় (রোধ বেড়ে যায়)।
-
কিন্তু অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে তড়িৎ প্রবাহ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় (রোধ কমে যায়)।
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
Which day is celebrated internationally as ‘World Refugee Day’?
Created: 1 week ago
A
October 1
B
August 12
C
August 12
D
June 20
- বিশ্ব শরণার্থী দিবস (World Refugee Day) প্রতি বছর ২০ জুন তারিখে জাতিসংঘের উদ্যোগে পালিত হয়, বিশ্বজুড়ে শরণার্থীদের অধিকার, সুরক্ষা ও মানবিক সহায়তার বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে।
বিশ্ব শরণার্থী দিবস:
- ২০০১ সালের ২০ জুন প্রথম বিশ্ব শরণার্থী দিবস পালিত হয়।
- ২০০০ সালের ডিসেম্বরের আগে দিবসটি আফ্রিকা শরণার্থী দিবস হিসেবে পালিত হতো।
- ১৯৫১ সালে শরণার্থীদের স্বীকৃতির বিষয়ে জাতিসংঘের সনদটি গৃহীত হয়।
গুরত্বপূর্ণ কিছু দিবস:
- আন্তর্জাতিক পরিবেশ দিবস ৫ জুন;
- আন্তর্জাতিক প্রাণী দিবস পালিত হয় ৪ অক্টোবর;
- বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর;
- আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস ১৫ সেপ্টেম্বর।
- আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ১৩ অক্টোবর;
- আন্তর্জাতিক ওজোন দিবস পালিত হয় ১৬ সেপ্টেম্বর;
- আন্তর্জাতিক বিশ্ব ধরিত্রী দিবস পালিত হয় ২২ এপ্রিল;

0
Updated: 1 week ago
Which of the following organization was the ancestor of WTO?
Created: 1 week ago
A
UNTWO
B
GATT
C
IBRD
D
UNWTO
WTO (World Trade Organization):
-
পরিচিতি: WTO হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থা, যার লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের স্বচ্ছতা, পূর্বাভাসযোগ্যতা ও স্বাধীন প্রবাহ নিশ্চিত করা।
-
প্রতিষ্ঠা: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫।
-
উৎপত্তি: এটি গঠিত হয় General Agreement on Tariffs and Trade (GATT)-এর ভিত্তিতে, যা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালে এবং কার্যকর হয় ১৯৪৮ সালে।
-
সদস্য সংখ্যা: বর্তমানে ১৬৬টি দেশ এর সদস্য (২০২5 অনুযায়ী)।
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড।
-
মহাপরিচালক (Director General): এনগোজি ওকোনজো ইওয়েলা (নাইজেরিয়া) – তিনি ২০২১ সালে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং প্রথম আফ্রিকান ও প্রথম নারী মহাপরিচালক।
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ: বাংলাদেশ ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫ সাল থেকে WTO-এর সদস্য।
-
ভাষা: WTO-এর কার্যক্রম পরিচালিত হয় মূলত তিনটি সরকারি ভাষায়— ইংরেজি, ফরাসি এবং স্প্যানিশ।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
WTO এর প্রধান কাজ হলো— আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়ন, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি করা, উন্নয়নশীল দেশগুলোর বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধি করা।
-
WTO বাণিজ্য সংক্রান্ত ৬০টিরও বেশি চুক্তি পরিচালনা করে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো— Agreement on Agriculture (AoA), General Agreement on Trade in Services (GATS), Trade-Related Aspects of Intellectual Property Rights (TRIPS)।
-
WTO-এর Ministerial Conference হলো সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, যা দুই বছরে একবার অনুষ্ঠিত হয়।

0
Updated: 1 week ago