বাংলা সাধু ভাষার জনক কে?
A
হরলাল রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরের বিবরণ
সাধু ভাষা বাংলা লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ; এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো চলিত। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে সাধু ভাষার জনক বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়?
Created: 3 months ago
A
অব্যয়
B
সম্বোধন পদ
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত অব্যয়গুলোর মধ্যে প্রধান কিছু নিম্নে উল্লেখ করা হলো: এবং, অথচ, কেন, কিন্তু, তবে, যদিও, যদি, তাই, বরং, অথবা।
0
Updated: 3 months ago
সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়—
Created: 2 months ago
A
সম্বোধন পদ
B
অব্যয়
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে। সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয় অব্যয় পদ।
0
Updated: 2 months ago
সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলে।
B
তৎসম শব্দবহুল।
C
সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে চলে।
D
বক্তৃতা ও আলাপ-আলোচনার উপযোগী।
সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য নয়— বক্তৃতা ও আলাপ-আলোচনার উপযোগী হওয়া। সাধু রীতি মূলত লেখ্য ভাষায় ব্যবহার হয় এবং এর নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সাধু রীতি
-
বাংলা লেখ্য সাধু রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট।
-
এ রীতি গুরুগম্ভীর এবং তৎসম শব্দবহুল।
-
সাধু রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতার জন্য অনুপযোগী।
-
সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলে।
চলিত রীতি
-
চলিত রীতি পরিবর্তনশীল। একশ বছর আগে যে চলিত রীতি শিষ্ট ও ভদ্রজনের কথ্য ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল, বর্তমানে তা পরিবর্তিত রূপ লাভ করেছে।
-
এ রীতি তদ্ভব শব্দবহুল।
-
চলিত রীতি সংক্ষিপ্ত ও সহজবোধ্য। বক্তৃতা, আলাপ-আলোচনা ও নাট্যসংলাপের জন্য এটি বেশি উপযোগী।
-
সাধু রীতির সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ চলিত রীতিতে পরিবর্তিত হয়ে সহজতর রূপ গ্রহণ করে। বহু বিশেষ্য ও বিশেষণেও একই রকম পরিবর্তন ঘটে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago