নিচের কোনটি বাগযন্ত্রের অংশ?
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
আলজিভ
D
সবগুলো
উত্তরের বিবরণ
বাগ্যন্ত্র হলো ধ্বনি উচ্চারণে ব্যবহৃত প্রত্যঙ্গগুলির সমষ্টি। মানবদেহের উপরিভাগে, ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত যে প্রত্যঙ্গগুলো ধ্বনি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, সেগুলো বাগ্যন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত।
বাগ্যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ:
-
ফুসফুস: ধ্বনি সৃষ্টিকারী বায়ুপ্রবাহের উৎস।
-
শ্বাসনালি: ফুসফুস থেকে বাতাস শ্বাসনালির মাধ্যমে মুখবিবর ও নাসারন্ধ্র দিয়ে বের হয়।
-
স্বরযন্ত্র: শ্বাসনালির উপরের অংশে অবস্থান।
-
জিভ: মুখগহ্বরের নিচের অংশে অবস্থিত।
-
আলজিভ: মুখগহ্বরের কোমল তালুর পিছনে ঝুলন্ত মাংসপিণ্ড।
-
তালু: মুখবিবরের ছাদ।
-
মূর্ধা: শক্ত তালু ও উপরের পাটির দাঁতের মধ্যবর্তী উত্তল অংশ।
-
দন্তমূল ও দন্ত: দাঁতের গোড়ার অংশকে দন্তমূল বলে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সিকান্দার আবু জাফর?
Created: 1 month ago
A
শিখা
B
সমকাল
C
ঢাকা প্রকাশ
D
উত্তরাধিকার
বাংলার উল্লেখযোগ্য সাহিত্যপত্রিকা
১. সমকাল
-
প্রকাশকাল: ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দ, ঢাকা।
-
সম্পাদক: সিকান্দার আবু জাফর।
-
সহকারী সম্পাদক: হাসান হাফিজুর রহমান।
-
বৈশিষ্ট্য: তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে আধুনিক বাংলা সাহিত্যের বিকাশে অনন্য ভূমিকা।
২. ঢাকা প্রকাশ
-
প্রকাশকাল: ৭ মার্চ ১৮৬১, ঢাকা বাবুবাজার।
-
বৈশিষ্ট্য: ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সংবাদপত্র।
-
প্রথম সম্পাদক: কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
-
পরিচালক: ব্রজসুন্দর মিত্র, দীনবন্ধু মৌলিক, ঈশ্বরচন্দ্র বসু, চন্দ্রকান্ত বসু প্রমুখ।
-
স্থায়িত্ব: প্রায় ১০০ বছর।
৩. শিখা
-
প্রকাশকাল: প্রথম সংখ্যা চৈত্র ১৩৩৩ (৮ এপ্রিল ১৯২৭)।
-
পটভূমি: ১৯২৬ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত মুসলিম সাহিত্য-সমাজের মুখপত্র।
-
সম্পাদক: অধ্যাপক আবুল হুসেন (অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)।
-
বৈশিষ্ট্য: বছরে একবার প্রকাশিত হত।
৪. উত্তরাধিকার
-
প্রকাশকাল: প্রথম সংখ্যা ১৯৭৩।
-
সম্পাদক: রফিক আজাদ।
-
প্রকাশক: বাংলা একাডেমি।
-
ধারা:
-
১৯৭৩–১৯৮৩: মাসিক।
-
১৯৮৩–২০০৯: ত্রৈমাসিক (ক্রমশ অনিয়মিত)।
-
জুলাই ২০০৯ থেকে: আবার মাসিক আকারে নিয়মিত প্রকাশ।
-
-
বৈশিষ্ট্য: গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, নাটক, গ্রন্থ-সমালোচনা ইত্যাদি প্রকাশ।
0
Updated: 1 month ago
'কালান্তর' - বলতে কী বোঝায়?
Created: 4 weeks ago
A
অন্য জন্ম
B
অন্য যুগ
C
অন্য লোক
D
অন্য কাল
‘অন্য কাল’ এর এক কথায় প্রকাশ হলো কালান্তর। এই শব্দ দ্বারা কোনো নির্দিষ্ট কালের পরিবর্তন বা পরবর্তী সময় বোঝানো হয়।
অন্যদিকে—
-
অন্য লোক — লোকান্তর
-
অন্য যুগ — যুগান্তর
-
অন্য জন্ম — জন্মান্তর
0
Updated: 4 weeks ago
কোনটি নিত্যবৃত্ত অতীতে কালের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
আমি রোজ সকালে বেড়াই।
B
আমি রোজ বেড়াতে যাব।
C
তারা মাঠে খেলছিল।
D
সাতাশ হতো যদি একশ সাতাশ।
বাংলা ভাষায় নিত্যবৃত্ত অতীত কাল ক্রিয়ার সাধারণ অভ্যস্ততা বা নিয়মিত ঘটনার প্রকাশে ব্যবহৃত হয়। এটি অতীতের অভ্যাস বা রোজকার কর্মকাণ্ডকে নির্দেশ করে এবং বিশেষ প্রেক্ষাপটে কামনা, কল্পনা বা সম্ভাবনা প্রকাশেও ব্যবহৃত হয়। নিচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো।
-
নিত্যবৃত্ত অতীত কাল
-
সংজ্ঞা: অতীত কালে যে ক্রিয়া সাধারণ অভ্যস্ততা অর্থে ব্যবহৃত হয়।
-
উদাহরণ:
-
আমরা তখন রোজ সকালে নদী তীরে ভ্রমণ করতাম।
-
আমি রোজ স্কুলে যেতাম।
-
-
-
নিত্যবৃত্ত অতীতের বিশেষ ব্যবহার
-
কামনা প্রকাশে: আজ যদি সুমন আসত, কেমন মজা হতো।
-
অসম্ভব কল্পনায়: সাতাশ হতো যদি একশ সাতাশ।
-
সম্ভাবনা প্রকাশে: তুমি যদি যেতে, তবে ভালোই হতো।
-
-
অন্যান্য কাল সম্পর্কিত উদাহরণ
-
নিত্যবৃত্ত বর্তমান: আমি রোজ সকালে বেড়াই।
-
ভবিষ্যৎ কাল: আমি রোজ বেড়াতে যাব।
-
ঘটমান অতীত কাল: তারা মাঠে খেলছিল।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago