’আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি।’-এ বাক্যে ’জ্বর জ্বর’ কোন অর্থ প্রকাশ করে?
A
কালের বিস্তার
B
পৌন:পুনিকতা
C
সামান্য
D
আধিক্য
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় দ্বিরুক্ত শব্দ হলো সেই শব্দ, পদ বা অনুকার শব্দ যা পরপর দুইবার ব্যবহৃত হলে সম্প্রসারিত বা ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে। একবার ব্যবহৃত হলে তা সাধারণ অর্থ বহন করে, কিন্তু দুইবার ব্যবহারে অর্থের প্রসার ঘটে।
-
সামান্য অর্থে:
-
উদাহরণ: আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি।
-
-
আধিক্য অর্থে:
-
উদাহরণ: রাশি রাশি ধন, ধামা ধামা ধান।
-
-
পরস্পরতা বা ধারাবাহিকতা অর্থে:
-
উদাহরণ: তুমি দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ। তুমি বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলেছ।
-
-
ক্রিয়া বিশেষণ অর্থে:
-
উদাহরণ: ধীরে ধীরে যায়, ফিরে ফিরে চায়।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
‘পদ্মাবতী’ কাব্যের রচয়িতা কে?
Created: 1 week ago
A
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
B
সৈয়দ আলাওল
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
সমর সেন
0
Updated: 1 week ago
'যা পূর্বে ছিল এখন নেই এমন' এর এক কথায় প্রকাশ -
Created: 4 weeks ago
A
ভূতপূর্ব
B
অশ্রুতপূর্ব
C
অদৃষ্টপূর্ব
D
অদৃষ্টপূর্ব
‘যা পূর্বে ছিল এখন নেই এমন’ এর এক কথায় প্রকাশ হলো ভূতপূর্ব। এটি এমন কোনো ঘটনা বা অবস্থা নির্দেশ করে যা অতীতে ঘটেছিল কিন্তু বর্তমানে নেই।
অন্যদিকে—
-
যে বন হিংস্র জন্তুরে পরিপূর্ণ — শ্বাপদসংকুল
-
যা পূর্বে শোনা যায়নি এমন — অশ্রুতপূর্ব
-
যা পূর্বে দেখা যায়নি এমন — অদৃষ্টপূর্ব
0
Updated: 4 weeks ago
বাংলা গদ্যে সুললিত শব্দবিন্যাস ও পদবিভাগ করে শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন কে?
Created: 1 month ago
A
রামমোহন রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
D
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যের বিকাশে অপরিসীম অবদান রেখেছেন এবং তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক হিসেবে অভিহিত করা হয়।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর:
-
তিনি বাংলা গদ্যের জনক।
-
বাংলা গদ্যে যতি বা বিরামচিহ্নের প্রবর্তন করেন।
-
গদ্যকে সমৃদ্ধ ও সুন্দর করার জন্য 'উচ্চবচন ধ্বনিতরঙ্গ' এবং 'অনতিলক্ষ্য ছন্দঃস্রোত' সৃষ্টি করেন।
-
বাংলা গদ্যকে গতিশীল ও প্রাণবন্ত করে তোলেন।
-
তিনি সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ এবং যতিসন্নিবেশের মাধ্যমে গদ্যকে সুবোধ্য ও শিল্পসম্মত করেন।
-
বিদ্যাসাগরের এই কীর্তির কারণে বাংলা গদ্য সাহিত্যিক গুণসম্পন্ন এবং সর্বভাব প্রকাশক্ষম হয়েছে।
0
Updated: 1 month ago