কোনটি নামধাতুর উদাহরণ?
A
চল্
B
ঘুমা
C
পড়্
D
কর্
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় ধাতুর বিভিন্ন রূপের মধ্যে নাম ধাতু এবং মৌলিক ধাতু গুরুত্বপূর্ণ। এদের ব্যাখ্যা নিম্নরূপ—
-
নাম ধাতু
বিশেষ্য, বিশেষণ কিংবা অনুকার অব্যয়ের পরে ‘আ’ প্রত্যয় যোগ করলে যে নতুন ধাতু গঠিত হয় তাকে নাম ধাতু বলে।
উদাহরণ:-
ঘুম্ → ঘুমা → সে ঘুমাচ্ছে
-
ধমক্ → ধমকা
-
-
মৌলিক ধাতু
যে ধাতুগুলিকে বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়, সেগুলোকেই মৌলিক ধাতু বলা হয়। এগুলোকে সিদ্ধ বা স্বয়ংসিদ্ধ ধাতুও বলা হয়।
উদাহরণ: চল্, পড়, কর্, শো, হ, খা ইত্যাদি।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ঋ, র, ষ এর পর কোন বর্গের ধ্বনি থাকলে তার পরবর্তী 'ন' 'ণ' হয়?
Created: 3 weeks ago
A
প বর্গ
B
চ বর্গ
C
ট বর্গ
D
ত বর্গ
যখন ঋ, র বা ষ-এর পরে স্বরধ্বনি, ষ, য়, ব, হ, ৎ, অথবা ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয় ধ্বনি থাকে, তখন তার পরবর্তী ন মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়ে যায়। অর্থাৎ, উচ্চারণগত নিয়মে এ অবস্থায় ‘ন’ → ‘ণ’ রূপে রূপান্তরিত হয়।
উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যায়—
-
কৃপণ: ঋ-কারের পরে প্, তার পরে ণ → কৃ + প + ণ।
-
হরিণ: র-এর পরে স্বরধ্বনি (ই), তার পরে ণ → হ + রি + ণ।
-
অর্পণ: র্-এর পরে প্, তারপর অ ও ণ → অ + র্ + প + ণ।
-
লক্ষণ: ষ (ক্) + অ + ণ → ল + ক্ষ + ণ।
-
এছাড়াও রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ প্রভৃতি শব্দেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
0
Updated: 3 weeks ago
'সাহিত্যরত্ন' উপাধিটি কার?
Created: 2 months ago
A
মোহাম্মদ নজিবর রহমান
B
গোবিন্দচন্দ্র দাস
C
আবুল হোসেন
D
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক
✦ মোহাম্মদ নজিবর রহমান (আনুমানিক ১৮৬০ – ?)
-
পরিচয়: ঔপন্যাসিক।
-
জন্ম: আনুমানিক ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে।
-
অনুপ্রেরণা: ইসমাইল হোসেন সিরাজীর প্রত্যক্ষ প্রেরণায় সাহিত্যচর্চায় ব্রতী হন।
-
সাহিত্যকীর্তি:
-
গ্রামীণ মুসলিম পরিবারের অন্তরঙ্গ চিত্রায়ণে বিশেষ দক্ষতা অর্জন করেন।
-
তাঁর প্রথম সামাজিক উপন্যাস আনোয়ারা তাঁকে জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
-
-
উপাধি: সাহিত্যে অবদানের জন্য ‘সাহিত্যরত্ন’ উপাধি লাভ করেন।
✦ মোহাম্মদ নজিবর রহমানের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস
-
আনোয়ারা (প্রথম সামাজিক উপন্যাস ও সর্বাধিক জনপ্রিয় রচনা)
✦ অন্যদিকে
-
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক → বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক কাব্যকণ্ঠ উপাধি লাভ করেন।
0
Updated: 2 months ago
'অনুলোম' এর বিপরীতার্থক শব্দ -
Created: 4 weeks ago
A
অনুকূল
B
যথাক্রম
C
প্রতিকূল
D
পশ্চাৎ
সঠিক উত্তর হলো গ) প্রতিকূল।
বিশ্লেষণ:
অনুলোম শব্দের অর্থ হলো অনুকূল, যথাক্রম বা ক্রমানুসারে। এর বিপরীতার্থক শব্দ হবে উল্টো, বিপরীত, বিরুদ্ধ, অর্থাৎ প্রতিলোম বা প্রতিকূল।
অপশনগুলোর অর্থ:
-
ক) অনুকূল — অনুলোমের সমার্থক, তাই ভুল।
-
খ) যথাক্রম — এটিও অনুলোমের সমার্থক, তাই ভুল।
-
গ) প্রতিকূল — বিপরীতার্থক শব্দ, তাই সঠিক।
-
ঘ) পশ্চাৎ — এটি “অগ্র”-এর বিপরীতার্থক, “অনুলোম”-এর নয়।
0
Updated: 4 weeks ago